Samakal:
2025-08-01@05:04:06 GMT

ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানল

Published: 16th, January 2025 GMT

ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানল

যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসের বড় অংশ দাবানলে বিপর্যস্ত। এতে এখন পর্যন্ত ২৪ জন নিহত হয়েছেন। পুড়ে গেছে ১২ হাজার ৩০০-এরও বেশি স্থাপনা। লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের আশপাশের এলাকার বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কারণ এখনও দাবানল চলমান।   

কীভাবে শুরু হলো
ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ফরেস্ট্রি অ্যান্ড ফায়ার প্রটেকশনের (ক্যাল ফায়ার) তথ্য অনুসারে, ৭ জানুয়ারি সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে (১৮:৩০ গ্রিনউইচ সময়) লস অ্যাঞ্জেলেসের প্যাসিফিক প্যালিসেডস এলাকায় প্রথম আগুন শুরু হয়। তদন্তকারীরা এখনও সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে ভয়ানক অগ্নিঝড়ের সঠিক কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। 
ক্যালিফোর্নিয়ায় সাধারণত জুন ও জুলাই মাসে দাবানল সৃষ্টি হয়। দাবানল অক্টোবর পর্যন্তও চলতে পারে। এবার জানুয়ারি মাসেই সৃষ্টি হলো। অথচ জানুয়ারি সবচেয়ে ঠান্ডা সময়। 
আগুনের উৎপত্তিস্থল দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়া। জায়গাটি খরা পরিস্থিতির সম্মুখীন। কয়েক মাস ধরে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাতও হয়নি। মার্কিন খরা মনিটরের সর্বশেষ মানচিত্র দেখাচ্ছে–৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়ার ৪০.

৯ শতাংশ খরামুক্ত। আগের বছর (২০২৩) ক্যালিফোর্নিয়ার ৯৬.৬৫ শতাংশ খরামুক্ত ছিল।
ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন এজেন্সির (ইপিএ) একটি প্রতিবেদন অনুসারে, জলবায়ু পরিবর্তন দাবানলের পরিধি, ঋতুর দৈর্ঘ্য ও পুড়ে যাওয়া এলাকা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। ‘সান্তা আনা’ থেকে আসা শুষ্ক ও গরম বাতাসই সম্ভবত এ অঞ্চলে দাবানলের কারণ।
শুষ্ক মরুভূমির বাতাস এ অঞ্চলের ভেতর থেকে উপকূলের দিকে চলে যায়। শুষ্ক প্রকৃতির দাবানল তৈরিতে এ বাতাস ভূমিকা রাখে। কারণ, এর প্রভাবে পরিবেশে আর্দ্রতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়। এর ফলে গাছপালা খুব শুষ্ক হয়ে যায় এবং অগ্নিস্পর্শকতার হয়ে ওঠে। এই পরিস্থিতিতে যে কোনো স্ফুলিঙ্গ থেকে আগুন শুরু হতে পারে। এটি সিগারেটের আগুন, যানবাহন বা বৈদ্যুতিক গোলযোগের আগুন হতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড্যানিয়েল এহরেসম্যানের মতে, ৭ জানুয়ারি রাতে ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত দমকা হাওয়া রেকর্ড করা হয়েছে। শুকনো গাছপালা ছাড়াও লস অ্যাঞ্জেলেসে অন্যান্য দাহ্য পদার্থ রয়েছে। যেমন–ঝুলন্ত বৈদ্যুতিক তার ও কাঠের টেলিফোন পোল।
‘সান্তা আনা’ বাতাস অতীতে ক্যালিফোর্নিয়ায় চরম দাবানলের সঙ্গে যুক্ত ছিল, যার মধ্যে ২০১৮ সালের নভেম্বরে উলসি অগ্নিকাণ্ডে তিনজন মারা গিয়েছিল এবং ১৬শ কাঠামো ধ্বংস হয়েছিল।
বিশেষজ্ঞরা অবশ্য সতর্ক করেছেন যে এ বছর আবহাওয়ার অবস্থা ভয়াবহ হবে।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেসের জলবায়ু বিজ্ঞানী ড্যানিয়েল সোয়েন সোমবার একটি লাইভস্ট্রিমে বলেছেন, ‘আমরা সত্যিই আগের মতো ভেজা মৌসুমের পর এই মৌসুমের মতো শুষ্ক কোনো ঋতু দেখিনি, ঘাস ও গাছপালার এই অতিরিক্ত বৃদ্ধি এবং অবিলম্বে এই মাত্রার বাতাসের ঘটনা ঘটে। তবুও বাতাস অবিশ্বাস্যভাবে শুষ্ক।’ 
এ দাবানল কতটা ভয়াবহ
প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্যালিসেডস অঞ্চল থেকে আগুনের সূত্রপাত। সেখান থেকে দ্রুত অন্যান্য এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টার দিকে (০২:০০ গ্রিনউইচ) ইটনে দাবানল লাগে। লস অ্যাঞ্জেলেসের উত্তর-পশ্চিমে সান ফার্নান্দো উপত্যকার সিলমারে একই দিনে হার্স্ট ফায়ার নামে তৃতীয় দাবানল সৃষ্টি হয়।
৮ জানুয়ারি ক্যালিফোর্নিয়ায় আরও পাঁচটি দাবানল লাগে। লস অ্যাঞ্জেলেসের লিডিয়া, সানসেট এবং উডলি; ভেনচুরার অলিভাস ও রিভারসাইডে এ দাবানল সৃষ্টি হয়। ১০ জানুয়ারি জানা যায় যে সান ফার্নান্দো উপত্যকার একটি পাড়া ওয়েস্ট হিলসে ‘কেনেথ দাবানল’ ছড়িয়ে পড়েছে। এলাকাভিত্তিক নামাঙ্কন। 
অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব লাইফ সায়েন্সেসের ইমেরিটাস অধ্যাপক স্টিফেন পাইন বলেন, ‘শক্তিশালী বাতাসই এ দাবানলের মূল চালিকাশক্তি। ঘূর্ণিঝড়ের সমশক্তির বাতাস। এমন আগুন থামানোর শক্তি পৃথিবীতে নেই বললেই চলে। অগ্নিনির্বাপণ কর্মীদের সাধ্যের পরিধির বহু ওপরে এ দাবানল। বাতাস বন্ধ না হওয়া বা জ্বালানি ফুরিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত এসব চলতে থাকবে।’
‘আগুন ছড়িয়ে পড়ার একটি প্রাথমিক প্রক্রিয়া আগুনের সুনামি নয়: এটি অঙ্গারের তুষারঝড়। অঙ্গারগুলো জ্বলন্ত সম্মুখভাগের অনেক সামনের ভবনগুলো জ্বালিয়ে দিতে পারে। তারপর কাঠামোগুলো একটি প্রাথমিক জ্বালানিতে পরিণত হয় এবং আগুন একটি কাঠামো থেকে অন্য কাঠামোতে লাফিয়ে নগর দাবানল হিসেবে ছড়িয়ে পড়ে।’

নিয়ন্ত্রণ
আগুনের চারপাশে পরিধি বা নিয়ন্ত্রণরেখা স্থাপন করা হয়েছে যেন এর নিয়ন্ত্রণসীমা বোঝা যায় এবং ছড়িয়ে পড়া রোধ করা যায়। আগুনের চারপাশে তৈরি যে কোনো ভৌত বাধা এই নিয়ন্ত্রণরেখা তৈরি করতে পারে। যেমন অগভীর পরিখা তৈরি। ক্যালিফোর্নিয়ার আগুনের এখনও বড় অংশ অনিয়ন্ত্রিত, যার অর্থ আরও ছড়িয়ে পড়া থেকে কোনো প্রতিরোধ নেই। 

সরকারের প্রতিক্রিয়া
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম ৭ জানুয়ারি রাতে একটি এক্স পোস্টে বলেছিলেন, ৭ হাজার ৫০০ অগ্নিনির্বাপণ কর্মী বর্তমানে মাঠে রয়েছেন। সংখ্যাটি পরবর্তী সময়ে আরও বেড়েছে। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগুনের ফেডারেল প্রতিক্রিয়ার ওপর মনোযোগ দেওয়ার জন্য তাঁর আসন্ন ইতালি সফর বাতিল করেছেন। বাইডেন তাঁর ‘এক্স’ (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছেন– পাঁচটি এয়ারট্যাঙ্কার ও ১০টি অগ্নিনির্বাপক হেলিকপ্টার সরবরাহ করা হয়েছে তখন পর্যন্ত। তবে বড় বাধা তীব্র বাতাস। 
লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির দমকলপ্রধান অ্যান্থনি ম্যারোন এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, নেভাদাসহ আরও ছয়টি রাজ্য থেকে অগ্নিনির্বাপণ কর্মীদের ক্যালিফোর্নিয়ায় পাঠানো হচ্ছে। অতিরিক্ত এক হাজার কর্মীসহ ২৫০টি ইঞ্জিন কোম্পানিকে উত্তর ক্যালিফোর্নিয়া থেকে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় স্থানান্তর করা হচ্ছে। কিন্তু আগুনের পরিধির সাপেক্ষে পর্যাপ্ত নির্বাপকসামগ্রী নেই। প্যালিসেডসে পানির ঘাটতির কারণে কিছু অগ্নিনির্বাপক হাইড্রেন্ট জলশূন্য হয়ে গেছে। লস অ্যাঞ্জেলেস ডিপার্টমেন্ট অব ওয়াটার অ্যান্ড পাওয়ারের প্রধান নির্বাহী জ্যানিস কুইনোনেস সংবাদ সম্মেলনে বলেন, প্যাসিফিক প্যালিসেডস তিনটি জলাধারের ওপর নির্ভরশীল। প্রতিটিতে প্রায় ১০ লাখ গ্যালন (প্রায় ৩৭ লাখ ৮০ হাজার লিটার) জল থাকে। কুইনোনেস আরও বলেন, পানি নিয়ে যথেষ্ট দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলেস ফায়ার ডিপার্টমেন্ট (LAFD) হলিউড, হার্স্ট এবং প্যালিসেডসের জন্য সরিয়ে নেওয়ার আদেশ জারি করেছে। 
আগুন এখনও শেষ হয়নি। বাতাস না কমে যাওয়া পর্যন্ত শেষ হবে না, বলছেন কর্তাব্যক্তিরা। তারা শীত শেষের বৃষ্টির মুখাপেক্ষী হয়ে আছেন। অন্যথায় জ্বালানি থাকা পর্যন্ত আগুন জ্বলবে।  
এরপর কী হবে
বাতাসের গতি কমে গিয়ে প্রায় ৩০-৫০ মাইল (৫০-৮০ কিমি/ঘণ্টা) বেগে নেমে এসেছে। কিন্তু আগুন এখনও সক্রিয়।
বাতাস কমে যাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হচ্ছে এবং শিগগির লাল পতাকার আগুনের সতর্কতা প্রত্যাহার করা হবে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন থাকবে।
স্টিফেন পাইন বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ড-পরবর্তী পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অগোছালো, দীর্ঘ ও ব্যয়বহুল হবে। আজকাল যে ধরনের প্লাস্টিক ও বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি স্বাভাবিকভাবেই ঘরবাড়িগুলোয় ব্যবহৃত হয়, সেসবের ধ্বংসাবশেষের প্রভাবে অগ্নিনির্বাপণ-পরবর্তী পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে ওঠার ঝুঁকি আছে। আবার সব সাজিয়ে-গুছিয়ে তোলা হয়তো দুঃস্বপ্নতুল্য হবে। বীমা পরিশোধ, প্রযোজ্যতা এসব নিয়ে জটিলতা দেখা দেবে। রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত পরিপূরক উদ্যোগগুলো কতটা কাজ করবে বলা কঠিন। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: লস অ য ঞ জ ল স র

এছাড়াও পড়ুন:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্র্যাক ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে

চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্র্যাক ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে। এপ্রিল–জুন প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৪ পয়সা। গত বছরের একই সময় যা ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা।

এ ছাড়া বছরের প্রথম ছয় মাসেও ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি মুনাফা বেড়েছে। বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৫৬ পয়সা। আগের বছর যা ছিল ২ টাকা ৬২ পয়সা, অর্থাৎ বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্র্যাক ব্যাংকের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। মূলত ব্যাংকের বিনিয়োগ ও সুদ আয় বৃদ্ধির কারণে ইপিএস বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে দেওয়া এক ঘোষণায় এসব তথ্য পাওয়া গেছে। ওয়েবসাইটের তথ্যানুসারে, জানুয়ারি-জুন সময়ে শেয়ারপ্রতি নিট নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৪ টাকা ২৪ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ৩০ টাকা ৯৯ পয়সা। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, আমানত সংগ্রহ ও ব্যাংকঋণ বৃদ্ধির কারণে নগদ প্রবাহ বেড়েছে। তবে আগের বছরের তুলনায় ঋণ বিতরণে কিছুটা ধীরগতি দেখা গেছে।

অন্যদিকে ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদের মূল্য (এনএভি) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪২ টাকা ৬০ পয়সা। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর যা ছিল ৩৯ টাকা ৩৮ পয়সা। নিট মুনাফা ও সরকারি সিকিউরিটিজের পুনর্মূল্যায়নের ফলে এ বৃদ্ধি হয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

২০২৪ সালের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ১২ দশমিক ৫ শতাংশ স্টক। ২০২৪ সালে ব্র্যাক ব্যাংক সমন্বিতভাবে আগের বছরের তুলনায় ৭৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে। ফলে তাদের কর-পরবর্তী নিট মুনাফা (এনপিএটি) হয়েছে ১ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা, ২০২৩ সালে যা ছিল ৮২৮ কোটি টাকা। একক ভিত্তিতে কর-পরবর্তী নিট মুনাফা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২১৪ কোটি টাকা, যেখানে আগের বছরের ৭৩০ কোটি টাকার তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬৬ শতাংশ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পরবর্তী সরকারের পক্ষে এত সহজে সংস্কার আকাঙ্ক্ষাকে উপেক্ষা করা সম্ভব হবে না: আসিফ নজরুল
  • বিসিআইসির নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ
  • ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
  • এলডিসি উত্তরণের পরবর্তী প্রস্তুতি নিতে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন
  • মেসি বনাম ইয়ামাল: ফিনালিসিমার সময়-সূচি ঘোষণা
  • গংগাচড়ায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি মেরামতের উদ্যোগ, আতঙ্ক কাটেনি এখনও
  • ‘আগামীর বাংলাদেশে মিডিয়াকে দালাল হিসেবে দেখতে চাই না’ 
  • মাইলস্টোনে দগ্ধ ৩৩ জন এখনো ভর্তি, আইসিইউতে ৩
  • শেখ হাসিনার অডিওগুলো শুনলে বোঝা যায়, তাঁর এখনো প্রতিশোধ নেওয়ার ইচ্ছা আছে: আইন উপদেষ্টা
  • দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্র্যাক ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে