Samakal:
2025-05-01@00:12:43 GMT

ইনস্টাগ্রামে সাবস্ক্রিপশন

Published: 15th, February 2025 GMT

ইনস্টাগ্রামে সাবস্ক্রিপশন

ইতোমধ্যে বিশ্বের বেশ কিছু দেশে মেটা ভেরিফায়েড ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুক ব্যবসা চালু করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় মেটা আগেই ভেরিফায়েড সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান ঘোষণা করে।
ফলে ব্যবসায়ীরা নিজেদের প্রয়োজনে যথার্থ সেবা উপভোগ করার সুযোগ পাবেন। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়া অ্যাকাউন্ট শনাক্তের কাজ এখন আগের তুলনায় সহজ হয়েছে।
শর্তে যা কিছু
    ইতোমধ্যে মেটা ভেরিফায়েড সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান ঘোষণা করেছে।
    ব্যবসার উদ্দেশ্যে মেটা ভেরিফায়েড চালু হয়।
    এবারে মেটা ভেরিফায়েড সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান অফার করছে।
সামাজিক নেটওয়ার্কিং জগতের অধিপতি মেটা সারাবিশ্বে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবসার জন্য মেটা ভেরিফায়েড সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান সম্প্রসারণের কথা জানিয়েছে। কয়েক বছর থেকে কোম্পানিটি ব্যবসার জন্য মেটা ভেরিফায়েড উদ্যোগ নিয়েছে। প্রথমে সাধারণ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে মেটা কীভাবে মুনাফা সাবস্ক্রিপশন টুলকিট অফার করতে পারে, তা জানাতেই উদ্যোগ নেওয়া হয়।
চলতি বছরের শুরুতেই মেটা প্রাথমিক পরীক্ষার সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান থেকে চারটি সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান সম্প্রসারণের ঘোষণা করে।
জানা গেছে, বৈশ্বিক সম্মেলনে মেটা ঘোষণা করে হোয়াটসঅ্যাপের ক্ষেত্রেও মেটা ভেরিফায়েড সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান নিয়ে কাজ করছে। মেটা ভেরিফায়েডের মাধ্যমে মেটাভুক্ত সবকটি অ্যাপে বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি ও ব্র্যান্ডমূল্য বাড়াতে নতুন পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছে।
সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানের সময়ে শুধু আইওএস বা অ্যান্ড্রয়েডের মাধ্যমে ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপে ব্যবসা সংস্করণ কেনার সুযোগ করে দেবে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপের জন্য মেটা ভেরিফায়েড সংস্করণ কেনার বা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের জন্য সুবিধা সহজেই কেনা যাবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইনস ট গ র ম টসঅ য প র জন য ফ সব ক ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

করিডোরের জন্য দু’দেশের সম্মতি লাগবে: জাতিসংঘ 

রাখাইন রাজ্যের বেসামরিক নাগরিকের জন্য মানবিক সহায়তা পাঠাতে করিডোরের বিষয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সম্মতি প্রয়োজন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। 

ঢাকার জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় সমকালকে এক বিবৃতিতে জানায়, বাংলাদেশে জাতিসংঘ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তা অব্যাহত রেখেছে। একই সঙ্গে রাখাইনে মানবিক পরিস্থিতির অবনতি নিয়েও উদ্বিগ্ন তারা।

জাতিসংঘ অন্য অংশীদারকে সঙ্গে নিয়ে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দাতা হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন জোরদার করবে। বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে যে কোনো মানবিক সহায়তা বা সরবরাহের জন্য প্রথমে দুই সরকারের মধ্যে সম্মতি প্রয়োজন। সীমান্ত অতিক্রম করে সহায়তা দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট সরকারগুলোর অনুমতি নেওয়ার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এটি ছাড়া জাতিসংঘের সরাসরি ভূমিকা সীমিত।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গত রোববার এক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছিলেন, ‘নীতিগতভাবে আমরা রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডোরের ব্যাপারে সম্মত। কারণ এটি একটি মানবিক সহায়তা সরবরাহের পথ হবে। তবে আমাদের কিছু শর্ত আছে। সেই শর্ত যদি পালন করা হয়, অবশ্যই আমরা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে সহযোগিতা করব।’ 

এ খবর চাউর হলে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। সরকারের এমন সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নের শঙ্কা করছে রাজনৈতিক দলগুলো। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়া সরকার কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

তথাকথিত মানবিক করিডোর স্থাপন নিয়ে জাতিসংঘ বা অন্য কারও সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের আলোচনা হয়নি বলে দাবি করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

গত অক্টোবরে জাতিসংঘের উন্নয়ন প্রকল্প (ইউএনডিপি) রাখাইন পরিস্থিতি নিয়ে ১২ পাতার একটি প্রতিবেদন তৈরি করে। প্রতিবেদনে রাখাইনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অবনতির কথা উল্লেখ করা হয়। রাখাইনের পণ্য প্রবেশের জন্য আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ সীমান্ত বন্ধ রয়েছে, আয়ের কোনো উৎস নেই। ভয়াবহ মূল্যস্থিতি, অভ্যন্তরীণ খাদ্য উৎপাদনে ধস, জরুরি সেবা এবং সামাজিক সুরক্ষায় ঘাটতি দেখা দিয়েছে। কয়েক মাসের মধ্যে সেখানে ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর পরিস্থিতি আরও অবনতির শঙ্কা করছে জাতিসংঘ। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ