সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: স্বামী ননদের পর না ফেরার দেশে শারমিনও
Published: 19th, February 2025 GMT
ঢাকার আশুলিয়া গোমাইল এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় স্বামী ও ননদের পর মারা গেছেন শারমিন আক্তারও (৩২)। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান তিনি।
তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা.
এর আগে, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে শারমিনের স্বামী সুমন রহমান (৩৫) ও ননদ শিউলী আক্তার (৩২) মারা যারা।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৯টার দিকে আশুলিয়া গোমাইল গ্রামে একটি ভাড়া বাসায় দ্বিতীয় তলায় এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই রাতেই একই পরিবারের দগ্ধ ১১ জনকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে তিনজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেন।
হাসপাতালে এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছেন: শারমিনের ছেলে সোয়াইদ (৪) ও মেয়ে সুরাইয়া (৩ মাস), শাশুড়ি সূর্য বেগম (৫০), ভাসুর সোহেল (৩৮), ফুফু শাশুড়ি জহুরা বেগম (৭০), ননদ শিউলির জামাই মনির হোসেন (৪০) এবং তাদের ছেলে ছামির মাহমুদ ছাকিন (১৫) ও মাহাদী (৭)।
নিহত সুমনের ফুফাতো ভাই মো. মাসুদ জানান, সুমনদের বাড়ি শরিয়তপুর জেলায়। পরিবার নিয়ে গোমাইল এলাকায় ভাড়া থাকতেন তিনি। বোন শিউলি থাকে নবাবগঞ্জ দিঘিরপাড় এলাকায়। ফুফু জোহরা বেগম থাকেন মুন্সিগঞ্জে। সোহেলও থাকে গোমাইল এলাকায়। সুমন গ্রাফিক্সে কাজ করেন। আর সোহেল একটি কোম্পানিতে কাজ করেন। মনির সেনেটারি ব্যবসা করেন। শবেবরাত উপলক্ষে শুক্রবার সবাই সুমনদের বাসায় যান বেড়াতে। রাতে রুটি পিঠা বানানোর জন্য চুলা জ্বালাতেই এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
ঢাকা/এনএইচ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়।
সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।
এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই