আলোহা বাংলাদেশ: যেখানে তৈরি হয় মানসিক গণিতজ্ঞ
Published: 3rd, March 2025 GMT
বড় বিজ্ঞানীরা মনে করেন, পুরো পৃথিবীর রহস্য লুকিয়ে আছে গণিতের মধ্যে। খ্যাতনামা গণিতজ্ঞদের প্রবর্তিত রাশিমালাকে কেন্দ্র করেই কাজ করছে বিজ্ঞানের সব সূত্র, প্রকৃতি এমনকি আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমও।
গণিত নিয়ে অনেকের মধ্যেই ভীতি কাজ করে। আবার অনেকেই গণিতের কথা শুনলেই আগ্রহের সঙ্গে কাগজ–কলম নিয়ে বসে পড়ে। একেবারে শিশু অবস্থা থেকেই আমাদের গণিত শেখানো হয়, যাতে মস্তিষ্কের পূর্ণ বিকাশ ঘটে, পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা বাড়ে। যে শিশু যত বেশি একাগ্র বা মনোযোগী, তার গণিতের দক্ষতা তত বেশি বলে মনে করা হয়।
শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য ‘মেন্টাল অ্যারিথমেটিক’ বা ‘মানসিক গণনাপদ্ধতি’ শিখিয়ে থাকে আলোহা ইন্টারন্যাশনাল। মালয়েশিয়ান এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৩ সাল থেকে শিশুদের মেন্টাল অ্যারিথমেটিক শেখাচ্ছে। এটি গণিতের এমন একটি পদ্ধতি, যার দ্বারা শিশুরা কাগজ, কলম বা ক্যালকুলেটরের সাহায্য ছাড়াই বড় ধরনের গাণিতিক সমস্যার সমাধান করে ফেলতে পারে। এতে শিশুদের গাণিতিক দক্ষতা তো বাড়েই, সঙ্গে এই পদ্ধতি সাহায্য করে মস্তিষ্কের পূর্ণাঙ্গ বিকাশের ক্ষেত্রেও।
বর্তমানে বাংলাদেশে শতাধিক শাখা পরিচালনা করছে প্রতিষ্ঠানটি। যেগুলোতে ২৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। আলোহা লার্নিং সিস্টেম, যা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, চীন, ভারত, মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪২টি দেশের ৬০ লাখের বেশি শিক্ষার্থীর সঙ্গে কাজ করে।
শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশে মেন্টাল অ্যারিথমেটিকের ভূমিকা নিয়ে আলোহা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সাক্ষাৎ
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ।
রবিবার (২ নভেম্বর) বিকেলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আরো পড়ুন:
‘সাংস্কৃতিক জাগরণেই মুক্তি’
‘নো ওয়েজ বোর্ড, নো মিডিয়া’সহ ৩৮ দাবি সংবাদকর্মীদের
সাক্ষাৎকালে বিএসআরএফের সভাপতি মাসউদুল হক জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিবালয় বিটে কর্মরত অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের সচিবালয়ের ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ২০২৪ সালের ২২ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে পত্র পাঠানো হলেও এখনো তা বাস্তবায়িত হয়নি।
তিনি অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের জন্য সচিবালয়ের ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা চালুর বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার সহযোগিতা কামনা করেন। এছাড়া সচিবালয়ের ১ নম্বর গেটের পাশাপাশি ৫ নম্বর গেট দিয়েও অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডধারী সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বিএসআরএফের সভাপতির প্রস্তাব আন্তরিকভাবে বিবেচনা করার আশ্বাস দেন।
সাক্ষাৎকালে বিএসআরএফের সহ-সভাপতি মাইনুল হোসেন পিন্নু, সাধারণ সম্পাদক উবায়দুল্লাহ বাদলসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/এএএম/মেহেদী