খেলবে এক দল, ভারতের কারণে দুবাইয়ে যেতে হয়েছে দুই দলকে। নিউজিল্যান্ড ভারতের কাছে হেরে যাওয়ায় সমীকরণ অনুযায়ী দক্ষিণ আফ্রিকাকে না খেলেই ফিরতে হয়েছে লাহোরে।

প্রথম সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে খেলতে থেকে গেছে অস্ট্রেলিয়া। খেলতে হবে তা নিশ্চিত না হয়ে দুবাইয়ে এসে লাভবানই হয়েছেন স্টিভ স্মিথরা। ভারতের বিপক্ষে আজ মাঠে নামার আগে প্রস্তুতিও দারুণ বলে জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক।

দুবাইয়ে একটি সেমিফাইনাল হলেও দল দুটিকে আসা-যাওয়া করা লেগেছে ভারতের কারণে। গ্রুপ পর্বে ভারতের অবস্থান যেমনই হোক, রোহিত শর্মারা তাঁদের সেমিফাইনাল খেলবেন দুবাইয়ে। আর তাঁদের এক জায়গায় অবস্থান নিশ্চিত করতে গিয়েই অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা—দুই দলকেই আসতে হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা যদি সেমিফাইনালের ভেন্যু নিশ্চিত হওয়া পর্যন্ত পাকিস্তানে অবস্থান করত, সে ক্ষেত্রে দুবাইয়ে পৌঁছে সেমিফাইনালের প্রস্তুতির জন্য সময় পেত মাত্র এক দিন।

স্মিথ এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত আমরা সঠিক অনুমান করেছি। এখানে থেকে কয়েক দিন প্রস্তুতি নেওয়াটা আমাদের জন্য আদর্শ মনে হয়েছে। যদি আমরা গত রাতের (ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ) ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতাম, তাহলে আজ আমাদের এখানে আসতে হতো এবং কালই ম্যাচ খেলতে হতো।’

আরও পড়ুনশেন ওয়ার্ন: বাকিটা যখন ব্যক্তিগত ০৪ মার্চ ২০২৪

দুবাইয়ে এই টুর্নামেন্টের আগে অস্ট্রেলিয়া খেলেনি। মানিয়ে নেওয়ার জন্য এখানে আগে আসাটাই তাদের জন্য ভালো হয়েছে, ‘(আগে না এলে) আমরা উইকেটে অনুশীলন করার সুযোগ পেতাম না বা আইসিসি একাডেমির কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সময় পেতাম না। আর যদি আমাদের ফিরে যেতে হতো, তাহলে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে একই বিমানে ফিরতে হতো এবং সেখানে মাত্র এক দিন সময় পেতাম ম্যাচের আগে। তাই এটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো ছিল।’

দক্ষিণ আফ্রিকা ফিরতে হয়েছে লাহোরে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ম ফ ইন ল র জন য আম দ র

এছাড়াও পড়ুন:

সৌদি আরবের কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র

সৌদি আরবের কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সৌদি আরব সফরের আগে শুক্রবার এ অনুমোদন দেওয়া হলো।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি তারা কংগ্রেসকে জানিয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর মধ্যে থাকবে মধ্যপাল্লার ১ হাজার ‘এআইএম–১২০’ ক্ষেপণাস্ত্র। আকাশে থাকা লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করার জন্য কোনো আকাশযান থেকে (এয়ার টু এয়ার) এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ছোড়া যায়।

আগামী ১৩ থেকে ১৬ মে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে সম্প্রতি প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিতে ইতালির রাজধানী রোমে সংক্ষিপ্ত সফর করেছিলেন তিনি। এটিই ছিল দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসার পর মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রথম বিদেশ সফর।

তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরবের সঙ্গে বড় ধরনের বাণিজ্যচুক্তি করার কথা আগে থেকেই বলে আসছিলেন ট্রাম্প। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে মস্কো ও কিয়েভের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করছে রিয়াদ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ