রাজশাহী  বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে উত্তাপ। দীর্ঘ ৩৫ বছরের প্রতীক্ষার পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবমুখর পরিবেশ।

এরই মাঝে শিক্ষার্থীদের নজর কাড়ছেন কিছু হেভিওয়েট প্রার্থী। এসব প্রার্থীরা ইতোমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সাংগঠনিক ও শিক্ষাবান্ধব কর্মকাণ্ডে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করেছেন।

গত ২৮ জুলাই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২৫ আগস্ট পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে। ৪ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ এবং ১৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হবে।

আরো পড়ুন:

নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ করায় ছাত্রদল সভাপতিকে ‘মিথ্যাবাদী’ বললেন উপাচার্য

চাকসুতে এমফিল-পিএইচডি শিক্ষার্থীদের প্রার্থিতার সুযোগ নিয়ে সমালোচনা

আসন্ন এ নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতেগোনা দুই-একটি সংগঠন সম্ভাব্য প্যানেল ঠিক করতে পারলেও অধিকাংশ সংগঠন এখনো প্যানেল চূড়ান্ত করতে পারেনি। এছাড়াও এবারের রাকসু নির্বাচনে ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনগুলোর পাশাপাশি জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সাংবাদিক সংগঠন ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারেও প্যানেল হতে পারে বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে। এছাড়াও থাকবে নতুন নতুন চমক।

প্রতিনিধি নির্বাচনে কারা লড়ছেন- সেই প্রশ্নে এখন শিক্ষার্থীরা মুখিয়ে আছে। তবে ক্যাম্পাসে আলোচনার শীর্ষে আছেন কয়েকজন হেভিওয়েট নেতার নাম। মূলত বিগত দিনে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সোচ্চার, প্রভাবশালী ও জনপ্রিয় ছাত্রনেতারাই আসন্ন রাকসু নির্বাচনে ভিপি ও জিএস পদে এগিয়ে আছেন বলে বেশ গুঞ্জন রয়েছে।

ইসলামী ছাত্রশিবির রাকসু নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে জনপ্রিয়তার দিক থেকে এগিয়ে আছেন রাবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। জিএস পদে শাখা সেক্রেটারি মুজাহিদ ফয়সাল এবং জুলাই আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও রাবি শাখা শিবিরের প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মো.

নওসাজ্জামান।

রাকসু নির্বাচন ঘিরে প্রচার-প্রচারণায় সবচেয়ে বেশি সরব রয়েছে সংগঠনটি। কেন্দ্র ও হল পর্যায়ে একটি পূর্ণাঙ্গ প্যানেল সাজাচ্ছেন তারা। আগামী ৮ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে শিবিরের চূড়ান্ত প্যানেল ঘোষণা দেওয়ার কথা রয়েছে জানিয়েছেন সংগঠনটির কয়েকজন নেতা।

এ বিষয়ে জানতে রাবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, “রাকসুর তফসিল ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানাই। শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের একমাত্র সংগঠন রাকসু। রাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব গড়ে ওঠে। রাকসু নিয়ে আমাদেরও বেশ পরিকল্পনা আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণের ফলে একটি সুন্দর নির্বাচন হবে বলে আমরা আশাবাদী।”

তিনি আরো বলেন, “কেন্দ্রীয় প্যানেলের ব্যাপারে আমরা কাজ করছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা আমাদের প্যানেল প্রকাশ করব। এবারের রাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্যমূলক নির্বাচনের হবে বলে প্রত্যাশা করছি।”

এদিকে, রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার একদিন পর রাবি শাখা ছাত্রদলের ১১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। সংগঠনটির বেশ কয়েকজন ছাত্রনেতা ভোটে লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এর মধ্যে রয়েছেন রাবি শাখা সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী, সাধারণ সম্পাদক সরদার জহুরুল, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহিন বিশ্বাস এষা, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিঠু ও দপ্তর সম্পাদক নাফিউল জীবন।

নির্বাচনকে ঘিরে জোরালো প্রস্তুতি নিতে দেখা যাচ্ছে সংগঠনটির নেতাকর্মীদের। তবে নিয়মিত ছাত্র না হওয়ায় রাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে দলটির অসংখ্য নেতাকর্মীর জন্য। অবশ্য ছাত্রদলের চূড়ান্ত প্যানেলে কারা কারা থাকবেন, সে বিষয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তের উপর তাকিয়ে আছেন দলটির নেতাকর্মীরা।

দলটির সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, “রাকসু নির্বাচন আমরা চাই। তবে বহু আগে থেকেই বলেছি—এই নির্বাচন কমিশন ছাত্রদলবিদ্বেষী, আর প্রশাসন জামায়াতপন্থি নেতাদের অনুগত। তারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য ন্যূনতম আস্থাও সৃষ্টি করতে পারেনি এবং এটি নিয়েই আমাদের মাঝে সংশয়।”

স্বতন্ত্র প্যানেল রাকসুর ভোটযুদ্ধে নামতে পারেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের বর্তমান সভাপতি মনির হোসেন মাহিন। এছাড়াও সাধারণ শিক্ষার্থী ও ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের সংমিশ্রণেও হতে পারে একটি পূর্ণাঙ্গ প্যানেল।

জানতে চাইলে মনির হোসেন মাহিন বলেন, “রাকসুতে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা আছে। তবে আমরা মূলত একটি স্বতন্ত্র প্যানেল দিতে চাই, যেটি হবে একদম অরাজনৈতিক। সেই প্যানেলের মূল উদ্দেশ্যই থাকবে শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করা। কোনো ব্যক্তি বা দলের উদ্দেশ্য হাসিলের পথকে রুদ্ধ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে কাজ করার এটি মোক্ষম সময়।”

তিনি বলেন, “এখনি সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের যে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ছিল, সেটি ফিরিয়ে আনার। এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার যে স্বকীয় রূপ, সেখানে ফিরে যাওয়া।”

রাকসু নির্বাচনে গ্রহণযোগ্যতার দিক থেকে এগিয়ে আছেন রাবির জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখ সারিতে নেতৃত্ব দেওয়া সাবেক সমন্বয়করা। তাদের মধ্য থেকে ভিপি পদে আলোচনায় আছেন মেহেদী সজীব, সাব্বির আহম্মেদ, আকিব বিন তালেব এবং জিএস পদে এগিয়ে আছেন ফাহিম রেজা, সালাউদ্দিন আম্মার, সানজিদা ঢালি, তাসিন খান, শহীদ ইমরান।

ইতোমধ্যে তাদের মধ্যে অনেকেই শিক্ষার্থীদের কাছে গণসংযোগ করেছেন। তবে এখনো প্যানেল নিয়ে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়নি তারা।

এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও ভিপি পদপ্রার্থী মেহেদী সজীব বলেন, “দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে। রাকসুকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। রাবি শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রীয় প্লাটফরম রাকসু নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে এবং সামষ্টিকভাবেও আমাদের চিন্তাভাবনা আছে।”

তিনি বলেন, “শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতন্ত্র চর্চার এ সুবর্ণ সুযোগকে আমরা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে চাই। দল, মতের ঊর্ধ্বে উঠে যারা রাবির অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের সমন্বয়ে একটি প্লাটফরম দাঁড় করানোর বিষয়ে আমাদের আলোচনা চলমান। আমরা চাই একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ রাকসু নির্বাচন হোক। এটা জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি ও রাবির সার্বিক উন্নতির লক্ষ্যে কাজ করবে।”

রাকসুর ভিপি ও জিএস পদে রাবি শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি মেহেদী মারুফ ও সাধারণ সম্পাদক আল শাহরিয়া শুভর নাম শোনা যাচ্ছে। রাকসু নির্বাচন ঘিরে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতেও দেখা যায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূরের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা সংগঠনটির নেতাকর্মীদের।

নির্বাচন বিষয়ে দলটির সভাপতি মেহেদী মারুফ বলেন, “দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর প্রায় সাড়ে ৩ দশক পর রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, এটি অত্যন্ত আনন্দের ও গৌরবের। আমরা বিগত ফ্যাসিস্ট আমলে সবসময় শিক্ষার্থীদের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে কাজ করে গেছি, ভবিষ্যতেও করে যাব ইনশাআল্লাহ্।”

তিনি বলেন, “আমরা এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছি। আমাদের প্যানেলে নারী, সনাতন ধর্মাবলম্বী, আদিবাসী সম্প্রদায়সহ সবার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে একটা ডাইনামিক প্যানেল ঘোষণা করতে পারব, আশা করছি।”

বামপন্থি ছাত্র সংগঠনগুলো থেকেও উঠে আসছে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম। এর মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের রাবি সংসদের সভাপতি রাকিব হোসেন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ফুয়াদ রাতুলের নাম সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ক্যাম্পাসে বেশ আলোচনায়। বামপন্থি সংগঠন থেকেও পূর্ণাঙ্গ প্যানেল সাজাতে পারেন নেতাকর্মীরা। তবে এ বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চান না তারা।

রাকসু নির্বাচনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের একটি প্যানেল থাকতে পারে বলে ক্যাম্পাসে বেশ গুঞ্জন রয়েছে। এখনো সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। তবে গোপনে গোপনে এ বিষয়ে কাজ চলছে। পূর্ণাঙ্গ প্যানেল তৈরি করেই তারা আত্মপ্রকাশ করবেন বলে জানা গেছে। শোনা যাচ্ছে, সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্যানেলে ঠাঁই পাবেন দলীয় পরিচয়ে পরিচিত কোনো শিক্ষার্থী।

রাকসুর তফসিল অনুযায়ী, রাকসু নির্বাচনে খসড়া ভোটার তালিকা আগামী ৬ আগস্ট প্রকাশিত হবে, মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ২ সেপ্টেম্বর এবং চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হবে ৪ সেপ্টেম্বর। এবারের নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সংসদে মোট ২৫টি এবং হল সংসদে ১৫টি পদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স প ট ম বর ন র ব চনক স গঠনট র ন ত কর ম র তফস ল ছ ত রদল আম দ র ক জ কর প রক শ দলট র স গঠন

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকাবাসীর কাছে ছাত্রদলের অগ্রীম দুঃখ প্রকাশ

শাহবাগে আগামীকাল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ছাত্র সমাবেশ ঘিরে সৃষ্টি হতে যাওয়া জনদুর্ভোগের জন্য রাজধানীবাসীর প্রতি অগ্রীম দুঃখ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি।

শনিবার (২ আগস্ট) গণমাধ্যমে পাঠানো সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত বিবৃতির মাধ্যমে দুঃখ প্রকাশ করেছে ছাত্রদল। 

বিবৃতিতে সংগঠনটি জানিয়েছে, গত জুন মাসে তারা জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করে। এবং এর শুরুতেই ৩ আগস্ট জাতীয় শহীদ মিনারে সমাবেশের সিদ্ধান্ত নেয় তারা। এ জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিস থেকে অনুমতি নেওয়া হয়। কিন্তু পরবর্তীতে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতৃবৃন্দ একই দিনে শহীদ মিনারে সমাবেশ করার বিষয়ে তাদের জানায়। এ কারণে একটি উদার, গণতান্ত্রিক, পরমতসহিঞ্চু, সকল মত ও পথের সহাবস্থানে বিশ্বাসী ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদল শহীদ মিনারে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে শাহবাগে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নেয়।  

আরো পড়ুন:

নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ করায় ছাত্রদল সভাপতিকে ‘মিথ্যাবাদী’ বললেন উপাচার্য

জুলাই ডকুমেন্টরিতে ‘ফুটেজ’ না থাকায় জাবি ছাত্রদল নেতার প্রতিবাদ

ব্যস্ত রাজধানীতে কর্মদিবসে সমাবেশের জনভোগান্তি সম্পর্কে ছাত্রদল অবগত জানিয়ে তারা বিবৃতিতে বলে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এই গুরুত্বপূর্ণ স্মরণীয় দিনটিতে আমাদের ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির বৃহৎ ঐক্যের স্বার্থে বৃহত্তম ছাত্রসংগঠন হিসেবে দায়িত্বশীলতা ও উদারতার জায়গা থেকে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করতে হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আগামীকালের যে কোন ধরনের জনদুর্ভোগের জন্য অগ্রীম দুঃখ প্রকাশ করছি। প্রত্যাশা করছি, সম্মানিত নগরবাসী বিষয়টি সহানুভূতির সাথে বিবেচনা করবেন। 

দায়িত্বশীল ছাত্রসংগঠন হিসেবে ভবিষ্যতে এ বিষয়ে আরও অধিকতর সচেতন থাকার কথাও বিবৃতিতে জানানো হয়।  

ঢাকা/রায়হান/ 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ছাত্র সমাবেশ ঘিরে জনদুর্ভোগের জন্য আগাম দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
  • ঢাকাবাসীর কাছে ছাত্রদলের অগ্রীম দুঃখ প্রকাশ
  • দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদদের থেকে তরুণদের দূরে থাকতে হবে: মজিবুর রহমান
  • শিশু নাঈমের পাশে ইবি ক্রিকেট ক্লাব