মুসলীম লীগের ইফতার পার্টিতে সোনিয়া গান্ধী, জয়া বচ্চন, অখিলেশ যাদবরা
Published: 21st, March 2025 GMT
দ্য ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লীগের (আইইউএমএল) ইফতার পার্টিতে উপস্থিত হয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে এ ইফতার আয়োজন করা হয়।
আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন কংগ্রেস সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী, দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক কে সি বেণুগোপাল, কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর, দলের নেত্রী অম্বিকা সোনি, সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব, আইইউএমএলের কেরল রাজ্যের প্রধান সৈয়দ সাদিক আলী থাঙ্গাল প্রমুখ।
এর পাশাপাশি সমাজবাদী পার্টির সংসদ সদস্য অভিনেত্রী জয়া বচ্চন, কংগ্রেস নেতা গৌরব গগৈ, ডিএমকে নেতা টি শিবা ও এ রাজা, এমডিএমকে প্রধান ভাইকো, তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ কল্যাণ ব্যানার্জি ও মহুয়া মৈত্র, ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির সুপ্রিয়া সুলে, ভিসিকের থোল থিরুমাভালাভন, বিজেপির নিরজ শেখর, কংগ্রেস নেত্রী শামা মহম্মদ, আম আদমি পার্টির (আপ) সঞ্জয় সিংসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের এই ইফতার পার্টিতে দেখা যায়।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইফত র ইফত র প র ট কলক ত ইফত র
এছাড়াও পড়ুন:
ইসলামী শ্রম আইন বাস্তবায়নের দাবি
শ্রমিক সমাজের মুক্তির জন্য ইসলামী শ্রমনীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে র্যালি, আলোচনা সভা ও সমাবেশ করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো।
মহান মে দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১ মে) সকাল থেকে এসব কর্মসূচি পালন করা হয়।
গাজীপুরে শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেছেন, ইসলামী শ্রমনীতি ছাড়া যে শ্রমিকের মুক্তি সম্ভব না, তা আজ প্রমাণিত। স্বাধীনতার এতগুলো বছর পরও বিদ্যমান শ্রম নীতিমালাই বাস্তবায়ন করা যায়নি। দেশের অর্থনীতির আকার বড় হয়েছে, জিডিপির আকার বড় হয়েছে, কিন্তু শ্রমিকের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। টাকার অংকে শ্রমিকের বেতন বাড়লেও মূল্যস্ফীতির কারণে প্রকৃত মজুরি বরং আরো কমেছে। এই বাস্তবতায় রাষ্ট্র পরিচালনায় ইসলামকে ভিত্তি বানাতে না পারলে শ্রমিকের ভাগ্য কোনোদিনই পরিবর্তন হবে না।
ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা খলিলুর রহমান নোয়াখালীর সেনবাগে তার নির্বাচনি এলাকায় শ্রমিক-জনতা সমাবেশে বলেছেন, ইসলামী শ্রম আইন বাস্তবায়নে সামগ্রিক আন্দোলন করা ছাড়া শ্রমিকের সামনে আর কোনো পথ নেই। ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন সে পথেই হাঁটবে।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস কেবল একটি দিন নয়, বরং শ্রমজীবী মানুষের অধিকার, মর্যাদা ও ন্যায্যতার প্রতীক। ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ শুরু থেকেই এ চেতনাকে ধারণ করে শ্রমজীবী জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এবারের দিবস উপলক্ষে দেশব্যাপী যে উদ্দীপনা ও অংশগ্রহণ আমরা দেখেছি, তা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক ও অনুপ্রেরণাদায়ক।
মে দিবসে ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, রাজবাড়ী, মানিকগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, নড়াইল, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, জয়পুরহাট, রংপুর, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, মাগুরা, মেঘনাঘাটসহ সাংগঠনিক জেলাগুলো সভা-সমাবেশ করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/রফিক