আদমজীতে ৪০০ দরিদ্র বিধবা নারীর মাঝে খাদ্য উপকরণ বিতরণ
Published: 26th, March 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী বিহারী ক্যাম্পের দরিদ্র ৪০০ বিধবা নারীর মাঝে খাদ্য উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে দাতা সংস্থা এফপিও এবং বেসরকারী সাহায্য সংস্থা স্পেস’র আয়োজনে রমাদান ফুড ডিস্ট্রিবিউশন প্রোগ্রামে এই খাদ্য উপকরণ বিতরণ করা হয়।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বিল্লাল হোসেন রবিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, আদমজী বিহারী ক্যাম্পের চেয়ারম্যান লেয়াকত হোসেন, স্পেস এর সিনিয়র ফাইনেন্স ম্যানেজার মো: ইরফানুল হক প্রমুখ।
প্রতিটি প্যাকেটে খাদ্য উপকরণের মধ্যে ছিল, চাল ৩ কেজি, আটা ৫ কেজি, চিনি ১ কেজি, পোলার চাল ১ কেজি, সয়াবিন তেল ৫০০ গ্রাম, ছোলা ৫০০ গ্রাম, লাচ্ছা সেমাই ২৫০ গ্রাম, লম্বা সেমাই ২৫০ গ্রাম।
প্রসঙ্গত: প্রতি বছর এই সংস্থা থেকে বিহারী ক্যাম্পের দরিদ্র নারী-পুরুষের মাঝে খাদ্য উপকরণ, শিক্ষা ও চিকিৎসা উপকরণ বিতরণ করা হয়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ উপকরণ ব তরণ খ দ য উপকরণ
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা
মানজু রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী খাবার আয়োজন, যেখানে দেশি স্বাদের সাথে ছিল আন্তর্জাতিক রান্নার কৌশল ও উপকরণ। আয়োজনে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এ আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী ইনারা জামাল, যিনি ফুড স্টাডিজে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং ইনস্টিটিউট অব কালিনারি এডুকেশন, নিউইয়র্ক থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।
ইনারা জামাল বলেন, ‘খাবার শুধু স্বাদের বিষয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ। আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারকে ভিন্ন দেশের উপকরণ ও কৌশলের সঙ্গে মিশিয়ে বিশ্বদরবারে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে। সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশি খাবারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। একইসঙ্গে, তার লক্ষ্য বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গবেষণার আলোয় তুলে ধরা, যেন এই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষিত থাকে। খাবারে তিনি সবসময় প্রাধান্য দেন প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান এবং টেকসই উপস্থাপনাকে।
এই আয়োজনকে আরও রঙিন করে তোলে রন্ধনশিল্পী মালিহার বাহারি পরিবেশনা, যেখানে দেশি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয় নানান স্বাদের সুস্বাদু খাবার।
আয়োজকরা জানান, এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশি খাদ্যসংস্কৃতিকে আধুনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভোজনরসিকদের সামনে এক নতুন স্বাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও পরিবেশনায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। এমন আয়োজনের ধারাবাহিকতা রক্ষার ওপর জোর দেন।