বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা শাখার সদস্যসচিব সাইদুর রহমান ও মুখপাত্র এলমা খাতুনের পদ স্থগিত করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দিবাগত রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা শাখার আহ্বায়ক আবু হুরাইরা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৫ মার্চ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা শাখার সদস্যসচিব ও মুখপাত্রের একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়। পরে তা ভাইরাল হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাদের দুজনের পদ স্থগিত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী দুই কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

তিন সদস্যের কমিটিতে রয়েছেন- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝিনাইদহ জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক মো.

মনির হোসেন, সদস্য মাছুমা খাতুন ও শাহমুন হাসান।

এর আগে, মঙ্গলবার রাতে ইয়াসির আরাফাত নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে ১ মিনিট ১২ সেকেন্ডের ওই ভিডিও পোস্ট করা হয়।

এ বিষয়ে জানতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝিনাইদহ জেলা শাখার আহ্বায়ক আবু হুরাইরার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার ব্যবহৃত নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

ঢাকা/শাহরিয়ার/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ