চলেই এলো ঈদ। এরই মধ্যে ছুটি কাটাতে আনেকে ছুটছো গ্রামে, কেউবা রয়ে গেছো শহরে। তা খুশির এই দিনটিকে কীভাবে কাটাতে পারো, তেমন কিছু বুদ্ধি জেনে নিই চলো...
ঈদের আগের দিন সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা থেকে মূলত ঈদের আনন্দ শুরু। তাই চাঁদ দেখার সুযোগ কোনো ভাবেই মিস করবে না।
চাঁদ দেখার পর মন দিতে পারো মেহেদিতে। মেহেদির রঙে রাঙিয়ে তুলতে পারো হাত।
এবার মন দাও পরিকল্পনায়। মানে ঈদের দিনের পরিকল্পনার কথা বলছি আর কী!
কীভাবে কাটাবে ঈদের দিনটি; বড়দের সালাম করে সালামি নিতে নিতে, নাকি দস্যিদের সঙ্গে দলবেঁধে আড্ডা মেরে? নাকি এ বাড়ি-ও বাড়ি, এ বাসা-ও বাসায় ঘুরঘুর করে– সে পরিকল্পনা সেরে নাও ঈদের আগের রাতেই।
ঈদের আগের রাতে তো সবাই অনেক দেরি করে ঘুমায়। তুমি মেহেদি লাগিয়ে পারলে আগে আগে ঘুমিয়ে পড়ো। এতে পরদিন ভোরে উঠতে পারবে।
বাড়ির বড়দের সঙ্গে ঈদগায়ে যাবে। সেখানে দেখতে পাবে রঙের মেলা। বেলুন-বাঁশিসহ রাজ্যের খেলনারও দেখা পাবে। সালামির টাকায় সেসব খেলনাপাতি কিনতে পারো।
বিকেলে বেরুতে পারো পাড়া বেড়াতে। এই ঘর ওই ঘর ঘুরে দেখতে পারো নানা রকম মানুষের নানান আচার-আচরণ।
আর কোথাও যেতে অবশ্যই বড়দের বলে এবং তাদের সঙ্গে যাবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ঈদ উৎসব
এছাড়াও পড়ুন:
তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।
উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।
ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।
এএএম//