Prothomalo:
2025-09-18@00:36:17 GMT

বিড়ালের লেজ ১৮.৫ ইঞ্চি

Published: 29th, March 2025 GMT

রুপালি রঙের মেইন কুন প্রজাতির বিড়ালটির লেজের দৈর্ঘ্য ১৮ দশমিক ৫ ইঞ্চি। এই প্রজাতির জীবন্ত কোনো বিড়ালের লেজ তার মতো এতটা লম্বা নেই। তাই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নিয়েছে বিড়ালটি।

বিড়ালটির মালিক আমান্ডা ক্যামেরন বলেন, তাঁর পরিবারের এই বিড়ালের বয়স দুই বছর। এটির নাম দেওয়া হয়েছে পাগস্লে অ্যাডামস। জন্মের শুরু থেকেই তার লেজ তুলনামূলক লম্বা। পশুচিকিৎসকের কাছে তাকে প্রথম নিয়ে যাওয়া হলে তার লম্বা লেজের বিষয়টি উঠে আসে।

ক্যামেরন বলেন, আবার ছয় মাস পর পশুচিকিৎসকের কাছে নেওয়া হলে পাগস্লের লেজের বিষয়টি উঠে আসে। তখন তাঁর ছেলে এই বিড়ালের লেজ নিয়ে উৎসাহী হয়ে গবেষণা শুরু করেন। জীবন্ত বিড়ালের লেজের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য কত, তা নিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে খোঁজখবর করা হয়।

ক্যামেরন বলেন, ‘নানাভাবে খোঁজখবর নিয়ে আমরা যা জানলাম, তা আমাদের বড় ধাক্কা দিল। পাগস্লের লেজ সবার চেয়ে লম্বা।’

ক্যামেরন বলেন, পাগস্লে এমনিতে যে কারও সঙ্গে মিশে যেতে পারে এবং সে বেশ বন্ধুভাবাপন্ন।

ক্যামেরন বলেন, ‘সবাই তাকে দেখতে চায়। তার শান্ত আচরণের কারণে সবাই তাকে আদর করে। প্রাণী হলেও তার কাণ্ডজ্ঞান বেশ ভালোই বলতে হবে। এমনকি যেকোনো নতুন পরিস্থিতিতে সে অন্য বিড়ালদের জন্য ভীতি সৃষ্টির কারণ হতে পারে।’

বিড়ালটির এই মালিক আরও বলেন, পাগস্লে বেশ নরম প্রকৃতির এবং সব সময় সে শব্দ করে। সবকিছু মিলিয়ে সে দারুণ এক প্রাণী। প্রায়ই আমরা যখন তাকে নিয়ে বাইরে যাই, তখন সবাই তাকে ‘লোকাল সেলেব্রিটি’ বলে ডাকে।

পাগস্লে যখন বাড়িতে তার ক্যাট ট্রিতে চড়ে বা তার বিড়াল বোন উইনি ও ডাচেস এবং ভাই গোমেজের সঙ্গে খেলা করে, তখনো সে নিজের অনন্য লেজের বিষয়ে সচেতন থাকে।

ক্যামেরন বলছিলেন, পাগস্লের বয়স মাত্র দুই বছর। সে এখনো বড় হচ্ছে। কিন্তু এই সময়েও নিজের লেজ নিয়ে সে খুবই সচেতন।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শিক্ষার্থীদের মানবিক শিক্ষায় উৎসাহিত করতে বন্দরের দুটি স্কুলে ‍ডিসি

নারায়ণগঞ্জের শিক্ষার মানোন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের মানবিক শিক্ষায় উৎসাহিত করতে দুটি স্কুল পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বন্দর উপজেলার ২১নং কুড়িপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং কুড়িপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ঘুরে দেখেন তিনি।

এ সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন, তাদের পড়াশোনার খোঁজখবর নেন এবং পড়াশোনায় আরও আগ্রহী হওয়ার জন্য বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।

জেলা প্রশাসক তার পরিদর্শনে শিক্ষকদের সঙ্গেও কথা বলেন। তিনি শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি এবং শিক্ষার্থীদের মানবিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়কেই জোর তাগিদ দেন। তিনি বলেন, শুধু ফলাফলমুখী শিক্ষা নয়, শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিকতার বিকাশ ঘটানোও সমান গুরুত্বপূর্ণ।

লেখাপড়ার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সুস্থ বিনোদন এবং মাদকমুক্ত রাখতে জেলা প্রশাসক খেলাধুলার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন। তিনি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রিকেট ব্যাট, বল, ব্যাডমিন্টন ও দাবাসহ বিভিন্ন ক্রীড়াসামগ্রী বিতরণ করেন।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে জেলা প্রশাসক তাদের শারীরিক সুস্থতার খোঁজখবর নেন। তিনি শিশুদের মাঝে জুস ও কেক বিতরণ করেন।

জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, নারায়ণগঞ্জে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি এবং ফলাফলমুখী শিক্ষার বাইরে মানবিকতার বিকাশে তিনি বদ্ধপরিকর।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • শিক্ষার্থীদের মানবিক শিক্ষায় উৎসাহিত করতে বন্দরের দুটি স্কুলে ‍ডিসি