মিয়ানমারের ভূমিকম্পে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে
Published: 4th, April 2025 GMT
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে ভূমিকম্প–কবলিত মিয়ানমারে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে।
আজ শুক্রবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৮ মার্চ সংঘটিত ভূমিকম্পের পর বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে ১ এপ্রিল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর তত্ত্বাবধানে একটি বিশেষ উদ্ধারকারী দল এবং মেডিকেল টিম (চিকিৎসক দল) মিয়ানমারে পাঠানো হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ শুক্রবার অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দল মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোর যবুথিরি টাউনশিপসহ বিভিন্ন এলাকায় উদ্ধার অভিযান চালায়। তারা স্থানীয় প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিস বিভাগের সহযোগিতায় কয়েকটি বিধ্বস্ত ভবনে আটকে পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। এ সময় একটি মৃতদেহও উদ্ধার করা হয়।
এ ছাড়া আজ বাংলাদেশ উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য ১৬টি উদ্ধারকারী দেশের প্রতিনিধিদের একটি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর চিকিৎসক দল নেপিডো শহরের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট যবুথিরি ও ১০০ শয্যাবিশিষ্ট লি ওয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দেয়। আগামীকাল শনিবার ওই দল পুনরায় মিয়ানমার স্থানীয় প্রশাসন, ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে উদ্ধার কার্যক্রম ও চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রাখবে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ল দ শ সশস ত র ব হ ন র
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’