শেরপুরে ধানক্ষেত থেকে অটোরিকশাচালকের মরদেহ উদ্ধার
Published: 21st, April 2025 GMT
শেরপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর কান্দিপাড়া এলাকার একটি ধানক্ষেত থেকে এক অটোরিকশাচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ব্যক্তির নাম আব্দুল লতিফ (৪৪)। তিনি বাজিতখিলা ইউনিয়নের কুমরী কাটাজান এলাকার মৃত আ. মালেকের ছেলে এবং পেশায় অটোরিকশাচালক চালক।
পুলিশ জানায়, সকালে স্থানীয়রা ধানক্ষেতে এক ব্যক্তির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। নিহতের গলায় রশি পেঁচানো ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, অটোরিকশা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে তাকে হত্যা করা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
কবরের ওপর পড়ে ছিল গৃহবধূর হাত-পা বাঁধা মরদেহ
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
শেরপুরের পুলিশ সুপার মো.
ঢাকা/তারিকুল/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ মরদ হ
এছাড়াও পড়ুন:
পাকিস্তানে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও আইএসআই প্রধান মালিক
পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। বৃহস্পতিবার পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারিভাবে দেশের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিককে নতুন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা।
গত মঙ্গলবার মন্ত্রিসভা বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জেনারেল মালিক আইএসআই মহাপরিচালক হিসেবে তার বর্তমান পদেও বহাল থাকবেন।২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে তিনি এই পদে রয়েছেন। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করবেন।
তার এই নিয়োগের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো একজন আইএসআই প্রধান একই সঙ্গে এনএসএ'র দায়িত্ব পেলেন। সম্প্রতি ভারতশাসিত কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের সামরিক উত্তেজনার মধ্যে লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক নতুন দায়িত্ব পাওয়ার খবর এলো।
২০২২ সালের এপ্রিলে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন পিটিআই সরকার অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের এনএসএ পদটি শূন্য ছিল। সে সময় মঈদ ইউসুফ এনএসএ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।