Risingbd:
2025-06-15@21:59:14 GMT

যে রং দেখা যায় না

Published: 22nd, April 2025 GMT

যে রং দেখা যায় না

পৃথিবীতে এমন একটি রং আছে যার নাম ‘ওলো’। কিন্তু এই রং খালি চোখে দেখা যায় না। বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এই রং আবিষ্কার করেছেন। ‘সায়েন্স অ্যাডভান্সেস’ নামের একটি সাময়িকীতে এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই রং সবুজ ও নীল রংয়ের মিশেলে তৈরি এই রং। যে রং দেখা যায় না।

তবে মানুষের চোখে লেজার রশ্মি ফেলে এই রং দেখাতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। রেজার রশ্মির আলোড়নের ফরে সবুজ ও নীলের যৌথ আভায় তৈরি ওই রং দেখতে পেরেছেন তারা।  যারা দেখেছেন তারা বলছেন, ‘ওলো’ অসাধারণ এক রং। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক রেন এনজি বিবিসিকে জানিয়েছেন,  ‘‘বাস্তব জগতে আপনি যেসব রং দেখতে পান, সেগুলোর যেকোনোটির চেয়ে ‘ওলো’ বেশি গাঢ় ও উজ্জ্বল।’’

গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, মানুষের চোখের রেটিনায় কোণ আকৃতির কোষ রয়েছে। সেগুলোর মাধ্যমে এই রং উপলব্ধি করা যায়। এই কোষ আবার তিন ধরনের—‘এস’, ‘এল’ ও ‘এম’। কোষগুলো লাল, নীল ও সবুজ রঙের আলাদা আলাদা তরঙ্গদৈর্ঘ্যের প্রতি সংবেদনশীল।

আরো পড়ুন:

ওজন কমাতে ‘ডাবল কার্বিং’ এড়িয়ে যাওয়া কেন জরুরি

যে অভ্যাসটি আপনার জীবনকে আমূল পাল্টে দিতে পারে

গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণত চোখ দিয়ে কিছু দেখার সময় মানুষের চোখে আলোর কোনো তরঙ্গদৈর্ঘ্যের কারণে ‘এম’ কোষ আলোড়িত হলে, ‘এল’ ও ‘এস’ কোষও আলোড়িত হয়। কিন্তু লেজার রশ্মি ফেলার পর শুধু ‘এম’ কোষগুলো আলোড়িত হয়েছে। যার ফলে চোখ থেকে যে রঙের সংকেত মস্তিষ্কে যায়, তা সাধারণ দৃষ্টিতে ভেসে ওঠে না। আর এই কারণেই খোলা চোখে ওলো রং দেখা যায় না।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ২২৪

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে রোববার পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৪ জনে পৌঁছেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

রোববার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৯০ শতাংশেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক। হামলায় ১ হাজার ২৭৭ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।

এপির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত ১৩ জুন ইরানে বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ওই হামলায় ইরানের নাতাঞ্জ ও ইসফাহান অঞ্চলের পারমাণবিক স্থাপনা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা ও পারমাণবিক বিজ্ঞানী নিহত হন। ইরানে বর্তমানে মসজিদ ও মেট্রো স্টেশনগুলোকে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ