‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’—নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলকে হারিয়ে নুরুল
Published: 5th, May 2025 GMT
অভিজ্ঞতার ভারে এগিয়ে ছিল বাংলাদেশই। প্রথম ৫০ ওভারের ম্যাচটিতেও তাদেরই দাপট থাকল। এই ম্যাচে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের হয়ে যাঁরা খেলেছেন, তাঁদেরই কারোরই তিন সংস্করণেই আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নেই। বাংলাদেশের একাদশে টেস্ট, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টি—তিন সংস্করণই খেলা ক্রিকেটার পাঁচজন—এনামুল হক, নুরুল হাসান, মোসাদ্দেক হোসেন, ইবাদত হোসেন ও শরীফুল ইসলাম।
ওয়ানডে সংস্করণের ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় অনেকটা এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের ১১ ক্রিকেটারের সবাই মিলে যেখানে খেলেছেন ২২ ওয়ানডে, বাংলাদেশের সংখ্যাটা ১৭২। তবে অভিজ্ঞতার ওই দাপটটা মাঠেও দেখিয়েছে বাংলাদেশ, ৭ উইকেটের জয় পেয়েছে তাঁরা।
এমন ম্যাচের পর গতকালের কথাটা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়ে ‘এ’ দলের অধিনায়ক নুরুল হাসান বলেছেন, ‘আমরা শিখতে আসিনি। আমরা ম্যাচ জিততে এসেছি। ম্যাচ জেতার জন্য যতটুকু এফোর্ট দেওয়া লাগবে (দেব)। খেলায় হার-জিত থাকবে, তবে সব সময় জেতার মানসিকতা নিয়ে খেলতে আসতে চাই।’
৩ উইকেট নিয়ে ম্যচসেরা খালেদ আহমেদ.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ