সাবেক রাষ্ট্রপতিকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
Published: 8th, May 2025 GMT
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগে ক্ষুব্ধ একদল শিক্ষার্থী অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়িবহর আটকে বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সাবেক এই রাষ্ট্রপতিকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দর সড়কে শিক্ষার্থীরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় উপদেষ্টা দিনাজপুরের বিরল থেকে বিমানবন্দরের দিকে যাচ্ছিলেন।
শিক্ষার্থীরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে জানতে চান, সাবেক রাষ্ট্রপতি কীভাবে দেশ ছেড়েছেন? জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগে তিনিও মর্মাহত। এ ঘটনা তাঁর অগোচরে ঘটেছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগের ঘটনায় জড়িত ও সহায়তাকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। ইতিমধ্যে জড়িত ব্যক্তিদের বরখাস্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। তাঁকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।
প্রসঙ্গত, সাবেক রাষ্ট্রপতি মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ব ক র ষ ট রপত আবদ ল হ ম দ র দ শত য গ
এছাড়াও পড়ুন:
বিএনপি কার্যালয়ে আ’লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর পোস্টার
বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলা বিএনপির কার্যালয় ও আশপাশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাঁটানো হয়েছে পোস্টার। আজ সোমবার সকালে স্থানীয়দের নজরে আসার পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এরপর বিষয়টি বিএনপি নেতাকর্মীদের কাছে পৌঁছালে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
বিএনপি নেতাকর্মীরা অভিযোগ করে বলেন, রাতের আঁধারে পরিকল্পিতভাবে স্থানীয় আওয়ামী লীগের কিছু কর্মী তাদের কার্যালয়ের দেয়ালসহ আশপাশের এলাকায় এসব পোস্টার লাগিয়েছে। এতে দলীয়ভাবে তারা চরম অপমানিত ও ক্ষুব্ধ বোধ করছেন।
বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, পোস্টার লাগানোতে কোনো প্রতিহিংসার বিষয় নেই।
উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহসভাপতি আলী ইমাম ইনোকি বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী। বিএনপির প্রতি শুভেচ্ছা জানাতেই তাদের কার্যালয়ে পোস্টার লাগানো হয়েছে ‘
অন্যদিকে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এনামুল হক শাহিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের পোস্টার লাগিয়ে আমাদের উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের শাস্তির দাবি জানাই।’
শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। পোস্টারগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে। ফলে সেগুলোর কোনো অস্তিত্ব আর নেই।