বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিচালক ও গায়ক আসিফ আকবর জেলার চিং হ্লা মং মারী স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। 

আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি চিং হ্লা মং মারী স্টেডিয়াম পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি জেলার বয়সভিত্তিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন। এ সময় জেলার ক্রীড়া অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে স্থানীয় ক্রীড়াবিদ, সংগঠক এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গেও আলোচনা করেন বিসিবির এই পরিচালক।

আসিফ বলেন, ‘‘বয়সভিত্তিক খেলোয়াড় তৈরিতে পার্বত্য এলাকায় সম্ভাবনা থাকার পরও অবকাঠামোগত কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। মাঠের যে অবস্থা, গ্যালারির যে অবস্থা এবং খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলে এবং তাদের বডি ল্যাংগুয়েজ দেখে যা বুঝতে পারলাম, এখানে কোনো ফ্যাসিলিটি নেই।’’ 

তিনি আরো বলেন, ‘‘আমরা দেখতে পাই আমাদের নারী ফুটবলে পাহাড়ের নারীদের বিশাল অবদান এবং তাদের ফিটনেস হচ্ছে আমাদের মূল অ্যাডভান্টেজ। তারপরই হলো আমাদের ট্রেনিং, ফ্যাসিলিটি এবং বাকি যা আছে; সেগুলো দেখব এবং অবশ্যই তা দেখতে হবে। মেয়েদের খেলাধুলায় আগ্রহী করে তোলার জন্য মেয়েদের স্কুল সিলেক্ট করে বিসিবি কাজ করবে। সঠিক প্রশিক্ষণ ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা গেলে এখান থেকেও জাতীয় দলে খেলোয়াড় উঠে আসবে।’’

এ ছাড়া ক্রিকেটের উন্নয়নে বিসিবি থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হবেক সেগুলো যেন মেনে চলা হয় এজন্য স্থানীয় সংগঠকদের আহ্বান জানান আসিফ। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘‘ভবিষ্যতে পার্বত্যাঞ্চল দেশের ক্রিকেটকে সমৃদ্ধ করবে।’’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ক্রিকেট বোর্ডের জেলা কাউন্সিলর আবু সাদাৎ মো.

সায়েম, জেলা ক্রীড়া অফিসার হারুনুর রশিদ এবং জেলা ক্রীড়া সংস্থার এডহক কমিটির সদস্যরা। 

 

ঢাকা/শংকর//

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

রাঙামাটিতে স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে হতাশ হলেন আসিফ 

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিচালক ও গায়ক আসিফ আকবর জেলার চিং হ্লা মং মারী স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। 

আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি চিং হ্লা মং মারী স্টেডিয়াম পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি জেলার বয়সভিত্তিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন। এ সময় জেলার ক্রীড়া অঙ্গনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে স্থানীয় ক্রীড়াবিদ, সংগঠক এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গেও আলোচনা করেন বিসিবির এই পরিচালক।

আসিফ বলেন, ‘‘বয়সভিত্তিক খেলোয়াড় তৈরিতে পার্বত্য এলাকায় সম্ভাবনা থাকার পরও অবকাঠামোগত কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। মাঠের যে অবস্থা, গ্যালারির যে অবস্থা এবং খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলে এবং তাদের বডি ল্যাংগুয়েজ দেখে যা বুঝতে পারলাম, এখানে কোনো ফ্যাসিলিটি নেই।’’ 

তিনি আরো বলেন, ‘‘আমরা দেখতে পাই আমাদের নারী ফুটবলে পাহাড়ের নারীদের বিশাল অবদান এবং তাদের ফিটনেস হচ্ছে আমাদের মূল অ্যাডভান্টেজ। তারপরই হলো আমাদের ট্রেনিং, ফ্যাসিলিটি এবং বাকি যা আছে; সেগুলো দেখব এবং অবশ্যই তা দেখতে হবে। মেয়েদের খেলাধুলায় আগ্রহী করে তোলার জন্য মেয়েদের স্কুল সিলেক্ট করে বিসিবি কাজ করবে। সঠিক প্রশিক্ষণ ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা গেলে এখান থেকেও জাতীয় দলে খেলোয়াড় উঠে আসবে।’’

এ ছাড়া ক্রিকেটের উন্নয়নে বিসিবি থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হবেক সেগুলো যেন মেনে চলা হয় এজন্য স্থানীয় সংগঠকদের আহ্বান জানান আসিফ। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘‘ভবিষ্যতে পার্বত্যাঞ্চল দেশের ক্রিকেটকে সমৃদ্ধ করবে।’’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ক্রিকেট বোর্ডের জেলা কাউন্সিলর আবু সাদাৎ মো. সায়েম, জেলা ক্রীড়া অফিসার হারুনুর রশিদ এবং জেলা ক্রীড়া সংস্থার এডহক কমিটির সদস্যরা। 

 

ঢাকা/শংকর//

সম্পর্কিত নিবন্ধ