আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ
Published: 9th, May 2025 GMT
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে খুলনা, সিলেট, রাজশাহী, বরিশালসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতেই কয়েকটি জায়গায় বিক্ষোভের খবর পাওয়া যায়। আজ শুক্রবারও বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা–কর্মীরা।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে খুলনার শিববাড়ী মোড়ে ব্লকেড কর্মসূচি হয়েছে। আজ বিকেল চারটার দিকে শুরু হওয়া কর্মসূচিতে এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন, ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামী ছাত্র ও যুব আন্দোলন, রেড জুলাইসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা–কর্মীরা অংশ নিয়েছেন। সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত কর্মসূচি চলছিল। এ সময় তাঁরা ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘আওয়ামী লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘আওয়ামী লীগ, ব্যন ব্যন’সহ নানা স্লোগান দেন।
বরিশালে দেড় ঘণ্টাব্যাপী ঢাকা-বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন আন্দোলনকারীরা। শুক্রবার রাত আটটার দিকে নগরীর নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় ‘বরিশালের সর্বস্তরের ছাত্র আন্দোলন ও জনতা’র ব্যানারে এ কর্মসূচি শুরু হয়। রাত সোয়া ৯টার দিকে আন্দোলনকারীরা সংবাদ সম্মেলন করে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে আপাতত অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন। এর আগে বিকেল ৫টায় বরিশাল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সংহতি সমাবেশ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বরিশাল জেলা ও মহানগর কমিটি।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ। শুক্রবার রাতে বরিশাল নগরের নথুল্লাবাদ এলাকায়.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে