হজ পালনকারী ইবিএল গ্রাহকরা গ্রামীন ডিজিটাল হেলথকেয়ার সল্যুশন্স এর উদ্ভাবিত ‘সুখী’ অ্যাপের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এর সম্পূর্ণ ব্যয় বহন করবে ইবিএল।

সোমবার ঢাকাস্থ ইবিএল প্রধান কার্যালয়ে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এতদসংক্রান্ত একটি পার্টনারশীপ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে এটি এজাতীয় প্রথম উদ্যোগ। এর লক্ষ্য হলো, হজ পালনকালে গ্রাহকদের মানসিক স্বস্তি এবং অত্যাবশ্যকীয় মেডিকেল সেবাপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা। 

ইবিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী আলী রেজা ইফতেখার এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এই পার্টনারশীপ গ্রাহকদের অভিজ্ঞতা আরও সুখকর করতে এবং একই সঙ্গে বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বাস্থ্যসেবা ইকোসিস্টেমে অর্থপূর্ণ ভূমিকা রাখতে ইবিএল এর অঙ্গীকারের প্রতিফলন।’
 
পার্টনারশীপ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণ ডিজিটাল হেলথকেয়ার সল্যুশন্সের প্রধান নির্বাহী ড.

আহমেদ আরমান সিদ্দিকী, সিবিও মো. সোলাইমুন রাসেল, ইবিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী রেজা ইফতেখার, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াদ মাহমুদ চৌধুরী, ট্রানজেকশন ব্যাংকিং প্রধান মো. জাবেদুল আলমসহ আরও অনেকে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হজয ত র

এছাড়াও পড়ুন:

চিকিৎসক-সার্জনদের বেতন বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেছেন, পেশাগত মর্যাদা ও কর্মপরিবেশ উন্নয়নের অংশ হিসেবে ৭ হাজার চিকিৎসককে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। পাশাপাশি চিকিৎসক ও সার্জনদের বেতন বাড়ানোর প্রস্তাবও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) বাংলাদেশ চক্ষু চিকিৎসক সমিতির (ওএসবি) ৫২তম বার্ষিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

এ সময় নূরজাহান বেগম বলেন, ‘চিকিৎসকদের পেশাদারত্ব ও আত্মত্যাগকে আমরা মূল্য দিই। দীর্ঘদিন ধরে অনেক চিকিৎসক তাঁদের ন্যায্য পদোন্নতি ও বেতনকাঠামো পরিবর্তনের জন্য অপেক্ষা করছেন। তাঁদের দাবি বিবেচনায় নিয়ে বড় পরিসরে পদোন্নতির উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা চাই, চিকিৎসকেরা উৎসাহ নিয়ে দায়িত্ব পালন করুন।’

বাংলাদেশ চক্ষু চিকিৎসক সমিতির আহ্বায়ক শাহাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সায়েদুর রহমান, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) ভাইস চ্যান্সেলর শাহিনুল আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু জাফর, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নাজমুল হোসেন প্রমুখ।

তিন দিনের এই সম্মেলনে দেশি-বিদেশি চক্ষুবিশেষজ্ঞরা অংশ নিয়েছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ