মুক্তিযোদ্ধা অমল মিত্র মারা যান ২০০৭ সালের ৭ মে। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষবিদায় জানানো হয় তাঁকে। অথচ এত বছর পর ১ জুলাই তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। অভিযোগ, তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে নিহত এক ছাত্রের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত ছিলেন। শুধু অমল মিত্র নন, একই মামলায় আরেক মুক্তিযোদ্ধা দেবাশীষ গুহ বুলবুলকেও আসামি করা হয়েছে, যিনি করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ২০২০ সালে।

জুলাই আন্দোলনে একজন সাহসী যোদ্ধা বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কাউসার মাহমুদ গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। কিন্তু এ ধরনের দায়দায়িত্বহীন মামলার মাধ্যমে তাঁর ত্যাগকে অমর্যাদা করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের এক বছর অতিবাহিত হওয়ার পরও দায়ী ব্যক্তিদের সুনির্দিষ্ট তালিকা তৈরির গাফিলতি যেমন মেনে নেওয়া যায় না, তেমনি এ ধরনের মামলা যে বিচারপ্রক্রিয়াকে ব্যাহত করতে পারে, সেই আশঙ্কাও অমূলক নয়। মামলাটির বাদী খোদ নিহত ছাত্রটির বাবা। নিজের সন্তানের মৃত্যু নিয়ে তিনি মিথ্যাচার করবেন, এমন মনে করার কোনো কারণ নেই।

ধারণা করি, তাঁকে সহযোগিতা করার নামে তালিকাটি তৈরি করেছেন অন্য এক বা একাধিক ব্যক্তি। তাঁরা কেন অহেতুক তালিকা দীর্ঘ (এ মামলার আসামির সংখ্যা ১২৬) করেছেন, জানি না। তবে ইদানীং দীর্ঘ তালিকায় উদ্দেশ্যমূলকভাবে নিরপরাধ ব্যক্তির নাম ঢুকিয়ে দেওয়ার অনেক ঘটনার কথা জনসমক্ষে এসেছে। পরে মামলা থেকে অব্যাহতির জন্য চাঁদা আদায়ের ঘটনাও ঘটেছে। হয়রানির ভয়ে নিরপরাধ অনেকেই টাকা দিয়ে রেহাই পেয়েছেন—এমন উদাহরণও আছে। হয়রানিমূলক মামলা না নেওয়ার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও পুলিশ কেন এসব মামলা নিচ্ছে, তা-ও বোঝার উপায় নেই।

এসব হামলা-মামলা ও চাঁদাবাজি বন্ধ না হলে জনজীবনে যেমন স্বস্তি ফিরবে না, ব্যবসা-বাণিজ্যের গতিও হবে শ্লথ। সে ক্ষেত্রে জুলাই গণ–অভ্যুত্থান নিয়ে মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্ন উবে যেতেও হয়তো বেশি সময় লাগবে না

মামলা নিয়ে কত ধরনের ভেলকিবাজি হতে পারে, তার আরেকটি উদাহরণ দেখা গেল সম্প্রতি। ঢাকা ও চট্টগ্রামে দুটি মামলা করা হয়েছে একই ঘটনায়। দুই মামলায় দেখা যাচ্ছে, একই ব্যক্তি একই দিন একই সময়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন দুই শহরে। ঢাকার আদালতে গত মার্চ মাসে করা মামলায় বলা হয়েছে, ৪ আগস্ট পরীবাগে বেলা ১১টায় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন সাইফুদ্দীন নামের এক তরুণ। একজন প্রত্যক্ষদর্শী মামলাটি করেছেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে স্থানীয় ব্যবসায়ীসহ বেশ কয়েকজনকে।

অন্যদিকে চট্টগ্রামের খুলশী থানায় গত জুন মাসে আহত তরুণ সাইফুদ্দীন নিজেই মামলায় উল্লেখ করেছেন, তিনি ৪ আগস্ট বেলা ১১টায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন নগরের নিউমার্কেট এলাকায়। পত্রিকান্তরে খুলশী থানার ওসি বলেছেন, আইন অনুযায়ী একই ঘটনায় দুটি মামলা হতে পারে না। আবার একই সময়ে একই ব্যক্তি ঢাকা ও চট্টগ্রামের দুই জায়গায় আহত হওয়ার ব্যাপারটিও অবিশ্বাস্য। মিথ্যা তথ্য দিয়ে মামলা করা হলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে পুলিশ কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ এখানে মামলার বাদীই উল্টো ফেঁসে যেতে পারেন।

এভাবে কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ নেমে পড়েছেন জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের মহিমা ম্লান করার অপচেষ্টায়। দায়ী ব্যক্তিদের সঙ্গে নিরপরাধ লোকজনকেও মামলায় জড়িয়ে অর্থ আদায় করার অপকৌশল নিয়েছেন তাঁরা। অনেক ক্ষেত্রে তাঁদের টার্গেট হয়েছেন ধনাঢ্য ব্যক্তি, ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তারা। উদ্দেশ্য পরিষ্কার, সম্মানহানির ভয়ে মামলা থেকে দ্রুত অব্যাহতি চাইবেন এসব বিশিষ্ট ব্যক্তি। তাঁদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করা যাবে সহজে। অনেক ক্ষেত্রেই এই ধূর্ত মামলাবাজদের দুরভিসন্ধি সফল হয়েছে। বিশেষ করে ব্যবসায়ী বা শিল্পোদ্যোক্তাদের সঙ্গে পতিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী বা মন্ত্রীসহ অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির ছবি পাওয়া গেলে ব্ল্যাকমেল করা যেন আরও সহজ। 

এ প্রসঙ্গে জনান্তিকে একজন শিল্পপতি বলেন, কোনো রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে নয়, ব্যবসা ক্ষেত্রে অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে পদক-পুরস্কার গ্রহণকালে এ ধরনের ছবি প্রায় সব বড় শিল্পোদ্যাক্তারই রয়েছে। এতে প্রমাণিত হয় না যে তিনি ওই সরকারের সমর্থক ছিলেন বা দুষ্কর্মের সহযোগী ছিলেন। তা ছাড়া সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবসায়ীকে এ ধরনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হলে তা প্রত্যাখ্যান করা কি আদৌ সম্ভব ছিল? সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হলে এ দেশে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা যে অসম্ভব একটি ব্যাপার, তা ভুক্তভোগীমাত্রই জানেন। অথচ মামলাবাজেরা এসব বিষয় বিবেচনার তোয়াক্কা করেন না। তাঁদের উদ্দেশ্য একটাই, অর্থ আদায়।

আমাদের জানামতে, জিপিএইচ ইস্পাত, পিএইচপি, প্যাসিফিক জিনস, গোল্ডেন ইস্পাতসহ দেশের অধিকাংশ শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারীদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়েছে। মামলা থেকে তাঁদের কারও কারও নাম প্রত্যাহারের জন্য বড় অঙ্কের অর্থ আদায় করার সংবাদও জানতে পেরেছি আমরা। টাকা না দিয়ে উপায় কী? যেসব প্রতিষ্ঠানে ১০ থেকে ১৫ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করেন, সেই প্রতিষ্ঠানের মালিক বা পরিচালক যদি দিনের পর দিন গ্রেপ্তার বা হয়রানির ভয়ে আত্মগোপনে থাকেন, তাহলে প্রতিষ্ঠানের কী হাল হবে, তা তো সহজেই অনুমেয়।

নির্বিঘ্নে প্রতিষ্ঠান চালাতে গিয়ে একসময় পতিত সরকারের সমর্থক সংঘবদ্ধ একেকটি দলকে নিয়মিত মাসোহারার মতো চাঁদা দিতে হয়েছে ব্যবসায়ী-শিল্পোদ্যাক্তাদের। জুলাই আন্দোলনের পর সেই গোষ্ঠী গা ঢাকা দিলে হাঁপ ছেড়েছিলেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু এখন পরিস্থিতি আরও দুর্বহ। মামলাসহ নানা উপায়ে হয়রানি ও চাঁদাবাজিতে তাঁরা প্রায় দিশাহারা। অবিলম্বে এসব হামলা-মামলা ও চাঁদাবাজি বন্ধ না হলে জনজীবনে যেমন স্বস্তি ফিরবে না, ব্যবসা-বাণিজ্যের গতিও হবে শ্লথ। সে ক্ষেত্রে জুলাই গণ–অভ্যুত্থান নিয়ে মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্ন উবে যেতেও হয়তো বেশি সময় লাগবে না। 

বিশ্বজিৎ চৌধুরী প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক ও সাহিত্যিক

* মতামত লেখকের নিজস্ব

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ ল ব দ ধ হয় ব যবস য় এ ধরন র সরক র র কর ছ ন হয়র ন

এছাড়াও পড়ুন:

৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে

বান্দরবানের থানচি উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসার জায়গা ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকটে এই হাসপাতাল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। বর্তমানে পুরো হাসপাতাল চালাচ্ছেন মাত্র একজন চিকিৎসক। গত পাঁচবছরে চিকিৎসাধীন ও রেফার্ড করা ২৪ জন রোগী মারা গেছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১৯৯৫ সালে ৩১ শয্যার থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাত্রা শুরু করে। পরে এটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়। এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র দুইজন। তাদের মধ্যে একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন। এ কারণে রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ১৮ জন নার্স পদে রয়েছেন মাত্র চারজন। চারজন মিডওয়াইফ থাকার কথা, নেই একজনও।

আরো পড়ুন:

ফরিদপুরে পাগলা ঘোড়ার কামড়ে আহত ২০

বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়লেন কাদের সিদ্দিকী

প্রাথমিক থেকে শুরু করে জরুরি চিকিৎসার জন্য এই হাসপাতালে ছুটে যান পাহাড়ি ও বাঙালিরা। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা যোগ হয়নি। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় গর্ভবতী নারী, শিশু ও বৃদ্ধ রোগীরা সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন। 

দুর্গম এলাকার রোগীরা অনেক সময় নদীপথ কিংবা পাহাড়ি রাস্তা পাড়ি দিয়ে হাসপাতালে এলেও কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা পান না। বরং তাদের বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। অনেক সময় বান্দরবানে যাওয়ার পথে রোগীরা মারা যান। এ কারণে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন তারা।

হাসপাতালের পরিসংখ্যানবীদ পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, ২০২০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত এখানে ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ১৯৮ জন রোগী। এর মধ্যে ৪৫৬ জনকে রেফার্ড করা হয় বান্দরবান সদর হাসপাতালে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১৭ জন রোগী। 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্স চালক মংক্যসিং মারমা বলেন, “২০১৯ সালে চাকরিতে যোগদান করার পর থেকে অন্তত সাতজন রেফার্ড করা রোগী মাঝপথে আমার গাড়িতেই মারা গেছেন।”

 

শৈসাই মং মারমা তিন বছর আগে বিনা চিকিৎসায় তার মাকে মারা যেতে দেখেছেন। তিনি জানান, তার মা শৈমেপ্রু মারমা (৩৪) অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ২০২২ সালের ১৪ নভেম্বর হঠাৎ তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। রেমাক্রী বাজার থেকে নদীপথে থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান মাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। ভাড়া গাড়িতে জেলা হাসপাতালে যাওয়ার সময় চিম্বুক বারো মাইল এলাকায় তার মা মারা যান।

লেংরু ম্রো নামে চার সন্তানের মা হারিয়েছেন স্বামীকে। তিনি জানান, তার স্বামী রেং য়ুং ম্রো (৪৫) কিডনি জটিলতা নিয়ে থানচি হাসপাতালে যান। সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে তাকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। থানচি থেকে বান্দরবান যাওয়ার মাঝপথে মারা যান তার স্বামী।

স্থানীয় বাসিন্দা মংমে মারমা বলেন, ‍“হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ ও যন্ত্রপাতির সংকট দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বদলি হলেও অনেকেই থানচিতে যোগ দেন না, ডিপুটেশনে থেকে যান সদর হাসপাতালে। ফলে এ অঞ্চলের পাহাড়ি ও বাঙালি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।”

রিয়েং ম্রো নামে অপর বাসিন্দা বলেন, “পাহাড়ে বসবাসকারীদের অধিকাংশ গরিব। জেলা সদর হাসপাতালে রোগী নিয়ে যাওয়া ব্যয়বহুল ও কষ্টকর। রেমাক্রি, বড় মোদক, তিন্দু থেকে থানচি সদরে রোগী আনতেই অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। এরপর আবার বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করলে সাধারণ মানুষ কীভাবে চিকিৎসা করাবে?” 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ বলেন, “বর্তমানে হাসপাতালে আমিসহ দুইজন চিকিৎসক রয়েছেন। একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন। তিন রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ফলে পুরো হাসপাতাল পরিচালনার দায়িত্ব আমাকে একাই সামলাতে হচ্ছে।”

তিনি আরো বলেন, “জনবল ও সরঞ্জাম সংকটের কারণে গুরুতর রোগীদের রেফার্ড করা ছাড়া উপায় থাকে না। দীর্ঘ পথের কারণে অনেকেই জীবিত অবস্থায় সদর হাসপাতালে পৌঁছাতে পারেন না।”

বান্দরবান জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী বলেন, “শুধু বান্দরবান নয়, পুরো তিন পার্বত্য জেলাতেই চিকিৎসক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। নতুন করে ৪৮তম বিসিএসের ডাক্তার পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত এই সংকট পুরোপুরি সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও বিভাগীয় প্রধানকে বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের আট-দশজন চিকিৎসককে বান্দরবানে বদলি করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”

ঢাকা/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
  • গ্রাহকের কাছে পেয়ারা খেতে চায় জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা
  • গল্পটা এই ক্লাসরুম থেকেই শুরু: ইরফান সাজ্জাদ
  • রাশিয়ায় এক বাঙালি বিপ্লবীর খোঁজে
  • আপনার এত সাহস হয় কী করে, সাংবাদিককে নায়িকা
  • দুবাইয়ে বিকৃত যৌন ব্যবসা চক্রের প্রধানকে চিহ্নিত করল বিবিসির এক অনুসন্ধান
  • মহানবী (সা.)–এর ইন্তেকালের পরে শাসন নিয়ে যা ঘটেছে
  • কুবিতে নতুন ১৮ বিভাগ ও ৪ ইনস্টিটিউট চালুর সুপারিশ
  • সংগীতশিল্পী দীপ মারা গেছেন
  • ৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে