কোনো ধরনের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা কারণ ছাড়াই ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এমন তথ্য জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।

বুধবার (৬ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

শেয়ার দর অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে সোমবার (৪ আগস্ট) ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডে চিঠি পাঠায় ডিএসই। ওই চিঠির জবাবে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কোনো রকম অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই তাদের শেয়ারের দাম বাড়ছে।

আরো পড়ুন:

শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিল ইউনাইটেড ফাইন্যান্স

বিএসইসির জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উদযাপন

গত ৭ জুলাই ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের শেয়ার দর ছিল ৪২ টাকা। সোমবার (৪ আগস্ট) লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫৬.

৭০ টাকায় উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ কয়েক কার্যদিবসে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ১৪.৭০ টাকা বা ৩৫ শতাংশ।

এভাবে শেয়ারের দাম বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।

ঢাকা/এনটি/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট র স ট ইসল ম ড এসই

এছাড়াও পড়ুন:

টেকনাফে পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ ৩৮ জনকে উদ্ধার, আটক ২ 

কক্সবাজারের টেকনাফে যৌথ অভিযান চালিয়ে মানবপাচারকারী চক্রের কবল থেকে নারী ও শিশুসহ ৩৮ জনকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় আটক করা হয় দুইজনকে। 

শুক্রবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

আরো পড়ুন:

প্রতিমা বিসর্জনে নৌকাডুবি, নিখোঁজ এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার

টেকনাফে যৌথ অভিযানে নারী-শিশুসহ ২১ জন উদ্ধার

আরো পড়ুন: টেকনাফে যৌথ অভিযানে নারী-শিশুসহ ২১ জন উদ্ধার

তিনি জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টায় টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন গহীন পাহাড়ি এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এসময় পাচারকারীদের গোপন আস্তানা থেকে ১৮ জন নারী, ১২ জন পুরুষ ও আটজন শিশুসহ মোট ৩৮ জনকে উদ্ধার করা হয়।

আরো পড়ুন: টেকনাফের পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ উদ্ধার ৮

লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, পাচারকারীরা মুক্তিপণ আদায় এবং বিদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে তাদের বন্দি রেখে নির্যাতন করছিল। উদ্ধারকৃত ব্যক্তিদের এবং আটককৃত পাচারকারীদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

ঢাকা/তারেকুর/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ