কত টাকায় হয় জাতীয় ক্রিকেট লিগ, প্রতিদিন কত খরচ
Published: 12th, August 2025 GMT
দেশের আটটি বিভাগীয় দল নিয়ে আয়োজিত হয় প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের আসর জাতীয় লিগ। ঢাকা মহানগরের জায়গায় এবার থেকে চার দিনের আসরে খেলবে ময়মনসিংহ বিভাগ। চার দিনের ম্যাচের পাশাপাশি এখন হয় এনসিএল টি–টোয়েন্টিও। স্বাভাবিকভাবেই ৮ দলের ১২০ ক্রিকেটারের অংশগ্রহণে বিশাল এই যজ্ঞে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খরচও অনেক বেড়েছে।
এই বৃদ্ধি কতটা, তা বোঝা যাবে ছোট্ট একটি তথ্যে। প্রথম জাতীয় লিগ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯৯-২০০০ মৌসুমে। শুরুর দিকের খরচের প্রকৃতি চিত্রটা কেমন ছিল, তা পুরোপুরি জানা না গেলেও ২০১২ সালে থেকেও যদি হিসাব করেন, গত ১৩ বছরে জাতীয় লিগের একটি আসরের পেছনে বিসিবির খরচ বেড়েছে ১০ কোটি টাকার মতো।
আরও পড়ুন‘নির্বাচক হলে বুমরাকে আইপিএলে খেলতে দিতাম না’১৩ ঘণ্টা আগে২০১২ সালের জাতীয় লিগে বিসিবির মোট খরচ হয়েছিল প্রায় ৪ কোটি টাকা। আর সর্বশেষ ২০২৪–২৫ মৌসুমে খরচ ১৪ কোটি টাকার ওপরে। গত মৌসুমে শুধু ক্রিকেটারদের থাকা, খাওয়া আর দৈনিক ভাতা বাবদই প্রতিদিনের খরচ ছিল প্রায় ১১ লাখ টাকা। এর বাইরে লিগ শুরুর আগে অংশগ্রহণকারী আটটি দলকে প্রস্তুতি ফি হিসেবে দেওয়া হয় সাড়ে ৯ লাখ টাকা করে, সঙ্গে আলাদা করে বিসিবি দেয় ম্যাচের জার্সিও।
এবারের এনসিএল টি–টোয়েন্টি এবং চার দিনের আসর মিলিয়ে মোট খরচ আরও বাড়বে। কারণ, এবার খেলোয়াড়দের দৈনিক ভাতা ২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার টাকা করেছে বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটি। টি–টোয়েন্টির ম্যাচ ফি ২৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৪০ হাজার টাকা। আর চার দিনের ম্যাচের ম্যাচ ফি গতবারই ৬০ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৭৫ হাজার টাকা হয়েছে।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বিসিবি কার্যালয়.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে