শরীয়তপুরে প্রায় ছয় লাখ টাকা মূল্যের তিন হাজার কেজি অবৈধ পলিথিন জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় পলিথিন পরিবহন কাজে ব্যবহৃত ট্রাকের মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। 

বৃহস্পতিবার  (১৪ আগস্ট) ভোর ৭টার দিকে সদর উপজেলার প্রেমতলার মোড়ে জেলা প্রশাসন, পরিবেশ অধিদপ্তর ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে এই পলিথিন জব্দ হয়।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন শরীয়তপুর সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইলোরা ইয়াসমিন। আদালতে প্রসিকিউশন প্রদান করেন পরিবেশ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো.

রাসেল নোমান।

আরো পড়ুন:

খুলনায় মজুদকৃত ৩৭৫ বস্তা সার জব্দ, জরিমানা 

শ্রীবরদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, ৫ জনের কারাদণ্ড

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, সরকারের আদেশ অমান্য করে শরীয়তপুর সদর উপজেলায় নিষিদ্ধ পলিথিন দীর্ঘদিন ধরে পরিবহন করে আসছিল একটি চক্র। আজ সকাল ৭টার দিকে প্রেমতলা মোড়ে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে পরিবেশ অধিদপ্তর ও সদর উপজেলা প্রশাসন। এ সময় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাক থেকে প্রায় ছয় লাখ টাকা মূল্যের তিন হাজার কেজি অবৈধ পলিথিন জব্দ হয়। পলিথিন পরিবহন কাজে ব্যবহৃত ট্রাকের মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা ধার্যপূর্বক আদায় করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

পরিবেশ অধিদপ্তর সহকারী পরিচালক রাসেল নোমান বলেন, “গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ সকাল প্রেমতলা মোড়ে যৌথ অভিযান চালিয়ে তিন হাজার কেজি অবৈধ পলিথিন জব্দ করা হয়েছে। ট্রাকের মালিককে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ৬ক ধারা লঙ্ঘনের দায়ে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অবৈধ পলিথিন ব্যবহার বন্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

ঢাকা/সাইফুল/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জব দ সদর উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ