বসতঘরের চালে ঢিল ছোড়া নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্বের শুরু। আজ শুক্রবার সকালে দুই পক্ষের এ বিরোধ মীমাংসায় বসেন স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও পুলিশ সদস্যরা। তবে এর কয়েক ঘণ্টা পর দুপুরের দিকে মারামারিতে জড়ায় উভয় পক্ষ। এতে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন তিনজন।

সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামে আজ দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম সেজাউল ইসলাম ওরফে কালা মিয়া (৩৫)। তিনি গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লক্ষ্মীপুর গ্রামের বাসিন্দা কামরুল ইসলাম ও প্রতিবেশী আবদুল মতিনের মধ্যে আগে থেকেই বিরোধ ছিল। উভয় পরিবারের ঘর পাশাপাশি। সপ্তাহখানেক আগে থেকে উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করে, রাতের বেলা এক পক্ষ আরেক পক্ষের ঘরে চালে ঢিল ছুড়ছে। স্থানীয় লোকজন এসব অভিযোগের ভিত্তিতে উভয় পক্ষকে নিয়ে বসলে তারা অভিযোগ অস্বীকার করে। বিষয়টি থানার পুলিশকেও জানানো হয়। পরে আজ সকালে এ বিরোধ মীমাংসায় বসেন গ্রামটির গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল মালিক। তিনি জানান, তুচ্ছ একটি বিষয় নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। আজ সকালে তাদের নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হয়। তখন থানা থেকে তিনজন পুলিশ সদস্যও উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে তাঁরা উপজেলা সদরে চলে আসেন। পরে জেনেছেন, উভয় পক্ষের মধ্যে মারামারি হয়েছে। এতে একজন মারাও গেছেন।

নিহত সেজাউল ইসলাম কামরুল ইসলামের ভাই বলে জানিয়েছেন জামালগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

ত্রাস সৃষ্টি, টার্গেট কিলিং: ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের অন্ধকারাচ্ছন্ন ভাবমূর্তি

আর্জেন্টিনার একজন ধনী ব্যবসায়ী হঠাৎ সিরিয়ায় ব্যবসা করতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। নিজেকে তিনি সিরীয় বংশোদ্ভূত একজন লেবানিজ ব্যবসায়ী বলে পরিচয় দেন। বলেন, ফিরতে চান নিজের দেশে, শিকড়ের কাছে।

নাম তাঁর কামেল আমিন সাবেত। তিনি আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস এইরেসে বাস করা ধনী সিরীয়দের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলেন, ১৯৬২ সালে তাঁদের হাত ধরেই ব্যবসা করতে চলে যান সিরিয়ায়।

নেটফ্লিক্সে ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দ্য স্পাই’ সিরিজের গল্প এই কামেল আমিন চরিত্রকে ঘিরে। কামেল কাল্পনিক কোনো চরিত্র নয়, বরং চরম ধূর্ততা দেখিয়ে প্রতিপক্ষের অন্দরমহলে পৌঁছে যাওয়া মোসাদের এক ছদ্মবেশী এজেন্ট। তাঁর প্রকৃত নাম এলি কোহেন, মোসাদের এজেন্ট হিসেবে সারা বিশ্ব যাঁকে চেনে।

কামেল আমিন ছদ্ম নামে এলি কোহেন সিরিয়া সরকার এবং দেশটির সেনাবাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিলেন।

মোসাদের গোয়েন্দা এলি কোহেন

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দিনমজুর বাদশা মিয়াকে আমাদের সাধুবাদ
  • প্রেমিককে সামনে আনলেন জেনিফার
  • ‘কাণ্ডজ্ঞান’ নিয়ে কটাক্ষের শিকার মাধুরী
  • ফিফপ্রোর একাদশ: মেসি–রোনালদোর জায়গা হয়নি, ইয়ামাল সর্বকালের সর্বকনিষ্ঠ
  • নেপালে তুষারধসে ৭ পর্বতারোহীর মৃত্যু
  • অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী ডায়ান মারা গেছেন
  • এক যে আছে মন
  • নিউ ইয়র্কে মেয়র নির্বাচন আজ, কুওমোকে সমর্থন ট্রাম্পের
  • ফিলিস্তিনি বন্দীকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, ইসরায়েলে সেনাবাহিনীর সাবেক প্রসিকিউটর গ্রেপ্তার
  • ত্রাস সৃষ্টি, টার্গেট কিলিং: ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের অন্ধকারাচ্ছন্ন ভাবমূর্তি