বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) চত্বরে সবচেয়ে রাজসিক স্থাপনা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ভবন। ছয়তলা, কিন্তু এর সৌকর্যের মধ্যে একটা কিছু আছে, এটাকে আকাশছোঁয়া বলে মনে হয়। ১৯৮০-এর দশকে আমি যখন ওখানকার ছাত্র, সিভিল বিল্ডিংয়ের সামনের পথ দিয়ে রশীদ ভবনের দিকে হেঁটে যাওয়ার সময় শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা থেকে আবৃত্তি করতাম: ‘আসলে, কেউ বড়ো হয় না, বড়োর মত দেখায়.

..গাছের কাছে গিয়ে দাঁড়াও, দেখবে কত ছোটো।’ সিভিল বিল্ডিংয়ের সামনে দাঁড়িয়ে অনুপাতের ধারণা পেয়েছি, বুঝেছি, আমি কত ছোট। ওই ভবনের আর্কিটেক্ট রবার্ট বুই। আর কাঠামোর নকশা কে করলেন? শামীমুজ্জামান বসুনিয়া নামের একজন তরুণ প্রকৌশলী, তখন তাঁর বয়স মাত্র ২৫ বছর।

আর আমি যখন ক্লাসে প্রথম তাঁকে পেলাম, তিনি বিলেত থেকে কংক্রিট বিষয়ে পিএইচডি করে ফিরে এসেছেন, আমাদেরও কংক্রিটের ক্লাস নেবেন। প্রথম দিন ক্লাসে এসে বললেন, রংপুরের কে কে আছ। আমরা চার–পাঁচজন দাঁড়ালাম। তিনি বললেন, সবাই দেখে রাখো, রংপুরের ছেলেরা হয় সবচেয়ে ভালো। আর মেয়েরা ভালো হয় বরিশালের। কারণ, স্যার বিয়ে করেছিলেন বরিশালে।

স্ত্রী বিদায় নিয়েছেন, অকালে মারা গেছেন তাঁর মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে। গ্রিন কার্ড ছিল তাঁর, ফেলে দিয়েছেন। এখন তাঁর ছেলে থাকেন তাঁর সঙ্গে। উত্তম-সুচিত্রার সিনেমা এখনো মুগ্ধ হয়ে দেখেন। ইঞ্জিনিয়ারিং, পড়ানো, বক্তৃতা আর বুয়েটে শুক্রবারে দুবার যাওয়া—৮১ বছরের তরুণ বলেন, দেশের চেয়ে ভালো জায়গা আর কী আছে!

বাংলাদেশের একজন শীর্ষ স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার, ৮১ বছর বয়সেও তরুণদের মতো যাঁর উদ্যম ও প্রাণখোলা হাসি, সেই ড. এম শামীমুজ্জামান বসুনিয়ার সাক্ষাৎকার নিতে গিয়েছিলাম ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ‘ক্রাউন সিমেন্ট অভিজ্ঞতার আলো’ শীর্ষক ভিডিও সাক্ষাৎকারগুচ্ছের অংশ হিসেবে, লালমাটিয়ায় স্যারের ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানের দপ্তরে।

১৯৪৩ সালের নভেম্বরে নীলফামারীতে জন্ম বসুনিয়ার। পৈতৃক ভিটা রংপুরের সীমান্তবর্তী পাটগ্রামে। বাবার চাকরির সুবাদে শৈশব কেটেছে নানা জায়গায়। মাধ্যমিক শিক্ষা বরিশাল জেলা স্কুলে। সেখান থেকে ঢাকা কলেজে, তারপর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে, যা পরে বুয়েটে রূপান্তরিত হয়।

বসুনিয়া স্যারের বাবা ছিলেন ম্যাজিস্ট্রেট, এসডিও, আরও বড় প্রশাসনিক কর্মকর্তা। একদিন ছেলেকে বলেছিলেন, ‘ইফ ইউ ওয়ান্ট টু বি আ টিচার, ইউ উইল বি আ গুড টিচার।’ সেই ভবিষ্যদ্বাণীই যেন সত্যি হলো। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শেষ করে সামান্য সময়ের জন্য একটি মার্কিন কোম্পানিতে কাজ করলেও শিগগিরই ফিরে এলেন শিক্ষকতায়। পরে স্কটল্যান্ডের স্ট্র্যাথক্লাইড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি অর্জন করে বুয়েটে যোগ দিলেন পূর্ণকালীন অধ্যাপক হিসেবে।

শুধু শিক্ষক নন, তিনি একজন স্বনামধন্য কাঠামো প্রকৌশলী। নব্বইয়ের দশকে ঢাকায় ইনডোর স্টেডিয়ামের ডিজাইন তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজ। ৩৭০ ফুট স্প্যানের এই স্থাপনা তখনকার পটভূমিতে ছিল এক বিস্ময়। আবার সাভারে পরমাণু শক্তি কমিশনের রিঅ্যাক্টর চেম্বারের জন্য বিশেষ কংক্রিট তৈরি করাও ছিল তাঁর হাতের কাজ।

যত বড় প্রকল্পেই যুক্ত হোন না কেন, বসুনিয়া স্যারের কাছে শিক্ষকতা সব সময় আনন্দের। ২৫ বছর ধরে তিনি এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ইমেরিটাস অধ্যাপক হিসেবে ক্লাস নেন বিনা বেতনে। তিনি বলেন, তখনকার ভিসি জামিলুর রেজা চৌধুরী তাঁকে বললেন এশিয়া প্যাসিফিকে যোগ দিতে। জবাবে তিনি বললেন, যোগ দিতে পারি, একটা শর্তে, পয়সা নেব না। তাঁর মতে, ‘শিক্ষক হতে হলে দরকার সাহস আর দৃঢ় কণ্ঠস্বর। বিষয়ের গভীরতা পরে আসবে।’

বিয়ে করেছিলেন মাত্র ১১৬ টাকা খরচ করে, যখন সোনার ভরি ছিল ১১৬ টাকা। আড্ডা, তাস আর বন্ধুদের সঙ্গে গল্পে ভরা তাঁর দৈনন্দিন জীবন তাঁকে করে তোলে সহজ-সরল।

বসুনিয়া স্যারের বাবা ছিলেন ম্যাজিস্ট্রেট, এসডিও, আরও বড় প্রশাসনিক কর্মকর্তা। একদিন ছেলেকে বলেছিলেন, ‘ইফ ইউ ওয়ান্ট টু বি আ টিচার, ইউ উইল বি আ গুড টিচার।’ সেই ভবিষ্যদ্বাণীই যেন সত্যি হলো। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শেষ করে সামান্য সময়ের জন্য একটি মার্কিন কোম্পানিতে কাজ করলেও শিগগিরই ফিরে এলেন শিক্ষকতায়।

বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে তাঁর অবদান বিরাট। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল কিংবা নতুন এক্সপ্রেসওয়ের মতো প্রকল্পে তিনি বিশেষজ্ঞ কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। অথচ এসব কাজের জন্য তিনি নেন না কোনো ফি। দেশপ্রেমই তাঁর সবচেয়ে বড় প্রেরণা।

অধ্যাপক বসুনিয়ার চোখে শিক্ষকতা কেবল পেশা নয়, দায়বদ্ধতা। তিনি বিশ্বাস করেন, বুয়েটের এক ব্যাচেলর ডিগ্রিই তাঁর জীবনের সব দুয়ার খুলে দিয়েছে। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত পড়াতে চান, আড্ডা দিতে চান, দেশের জন্য কাজ করতে চান।

বাংলাদেশে যদি বড় কোনো ভূমিকম্প হয়—এ আশঙ্কায় তিনি ভীষণ উদ্বিগ্ন। তাঁর মতে, আমাদের ভবনগুলোর অনেকটাই দুর্বল, বড় বিপর্যয় ঘটলে টিকে থাকা কঠিন হবে। তাই তিনি সর্বত্র জোর দিয়ে বলেন—ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে এখনই। মাটি পরীক্ষা ছাড়া কেউ কোনো স্থাপনা করবে না, এ-ই তাঁর আহ্বান।

বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে তাঁর অবদান বিরাট। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল কিংবা নতুন এক্সপ্রেসওয়ের মতো প্রকল্পে তিনি বিশেষজ্ঞ কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। অথচ এসব কাজের জন্য তিনি নেন না কোনো ফি। দেশপ্রেমই তাঁর সবচেয়ে বড় প্রেরণা।

সততা আর লোভহীনতা স্যারের শক্তি। তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে দেশ ও পৃথিবীর মানুষের জন্য দোয়া করেন। আর মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের লেখা রাজার চিঠির প্রতীক্ষায় বইয়ে রবীন্দ্রনাথের চিঠির উক্তি নিয়ে উদ্বেল হন। রবীন্দ্রনাথ এই দেশে আরেকবার জন্মাতে চাননি কেন, তিনি ভাবেন। মানুষের মধ্যে তিনি শুধু ভালোটাই দেখতে চান, বিশ্বাস করতে চান।

স্ত্রী বিদায় নিয়েছেন, অকালে মারা গেছেন তাঁর মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে। গ্রিন কার্ড ছিল তাঁর, ফেলে দিয়েছেন। এখন তাঁর ছেলে থাকেন তাঁর সঙ্গে। উত্তম-সুচিত্রার সিনেমা এখনো মুগ্ধ হয়ে দেখেন। ইঞ্জিনিয়ারিং, পড়ানো, বক্তৃতা আর বুয়েটে শুক্রবারে দুবার যাওয়া—৮১ বছরের তরুণ বলেন, দেশের চেয়ে ভালো জায়গা আর কী আছে!

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: শ ক ষকত বস ন য র জন য বলল ন

এছাড়াও পড়ুন:

গকসু নির্বাচন: জাহিদের প্রচারণায় সবুজের ডাক

৭ বছরের দীর্ঘ নীরবতা শেষে আবারো সরগরম হয়ে উঠেছে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) ক্যাম্পাস। ৩২ একরের সবুজ চত্বরে এখন নির্বাচনী হাওয়া বইছে।

আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (গকসু) নির্বাচনের চতুর্থ কার্যনির্বাহী পরিষদের ভোটগ্রহণ। ইতোমধ্যেই প্রার্থীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন ভোটারদের মন জয় করার প্রচারে। প্রার্থী-সমর্থকদের দৌড়ঝাঁপ, লিফলেট ছড়াচ্ছে, স্লোগান ভেসে আসছে চারদিক থেকে। শিক্ষার্থীরা কেউ সমর্থনে শ্লোগান দিচ্ছে, কেউবা চুপচাপ তাকিয়ে দেখছে প্রার্থীদের কর্মযজ্ঞ।

আরো পড়ুন:

ইবিতে প্রথমবারের মতো যাত্রা শুরু বৈদ্যুতিক শাটলের 

পরীক্ষায় নকল করতে গিয়ে ধরা ঢাবি হল সংসদ নেতাসহ ৬ শিক্ষার্থী

এই কোলাহলের ভিড়েই ব্যতিক্রম মো. জাহিদ হাসান। তিনি সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু প্রচারে তার ভিন্ন সুর, ভিন্ন আয়োজন। অন্যদের মতো কেবল লিফলেট বিলি বা মতবিনিময় নয়; তিনি শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন ছোট ছোট বীজ। তিনি সবার নজর কেড়েছেন পরিবেশবান্ধব প্রচারণার এই অভিনব কৌশল দিয়ে।

প্রথমে অনেকে অবাক হয়েছেন। লিফলেট খুলতেই ভেতরে জড়িয়ে আছে কচি সবুজ বীজ। সঙ্গে লেখা এক টুকরো বার্তা, “এই লিফলেটে বীজ আছে, দয়া করে ভিজে মাটিতে ফেলবেন। আমি এজিএস হই আর না হই, এই বীজ থেকে অন্তত একটা গাছ হোক। যেটা ছায়া দেবে, অক্সিজেন দেবে, আর বলবে একজন শিক্ষার্থী একদিন স্বপ্ন দেখেছিল পরিবর্তনের।”

কথাগুলো পড়ে চুপ হয়ে গেছেন অনেকেই। সাধারণত হ্যান্ডবিল পড়ে শেষ হলে তা ছুড়ে ফেলা হয় মাটিতে। ময়লায় ভরে যায় ক্যাম্পাস। কিন্তু বীজসংবলিত এই লিফলেট তো আর বর্জ্য নয়, এটা ভবিষ্যতের এক সম্ভাবনা। এতে শুধু ভোটারদের মনোযোগই আকৃষ্ট হচ্ছে না, ছড়িয়ে পড়ছে পরিবেশ সচেতনতার বার্তাও। ফলে তার প্রচারণা এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।

জাহিদ বলেন, “সাধারণ প্রচারপত্র পড়ার পর তা বর্জ্যে পরিণত হয়। কিন্তু বীজযুক্ত প্রচারপত্র ফেলে না দিয়ে শিক্ষার্থীরা তা রোপণ করতে পারবেন, যা ভবিষ্যতে ফলপ্রসূ হবে। পরিবেশ রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। আমি চাই, আমার প্রচারণা শুধু ভোটের জন্য না হয়ে শিক্ষার্থীদের ভাবনায় নতুন দিশা আনুক। পরিবর্তনের শুরুটা হোক এক টুকরো সবুজ থেকে।”

তার কথা শোনার পর অনেকে মুগ্ধ হয়েছেন। কেউ কেউ মনে করছেন, এই তরুণের স্বপ্ন হয়তো সত্যিই একদিন বড় পরিবর্তন ডেকে আনবে। যেখানে অন্যরা স্লোগানে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, সেখানে তিনি দিচ্ছেন এক খণ্ড সবুজের আশ্বাস। অনেকে বলছেন, ‘স্মার্ট ক্যাম্পেইন’।

শুধু বীজ বিলি করেই থেমে থাকেননি জাহিদ। তার মুখে শোনা যায় দৃঢ় উচ্চারণ—“আমি নির্বাচিত হলে ছাত্র সংসদে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স থাকবে। আর যদি সেটা না পারি, তবে আমি নিজেই পদত্যাগ করব।”

ক্যাম্পাসজুড়ে তার এই ঘোষণা ছড়িয়ে পড়েছে ঝড়ের মতো। শিক্ষার্থীরা ফেসবুকে লিখছেন, “এমন প্রার্থীই জিতে যাক।”

জাহিদের এই প্রচারণা যেন নির্বাচনী উত্তেজনার ভিড়ে একটুকরো নির্মল বাতাস। যেখানে অন্য প্রার্থীরা লিফলেট আর শোডাউনে ব্যস্ত, সেখানে তিনি শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন বীজ।

অনেকেই বলছেন, জাহিদ হাসানের উদ্যোগকে অনেকেই ভবিষ্যতের রাজনীতির জন্য এক ইতিবাচক সংকেত হিসেবে দেখছেন। কারণ, রাজনৈতিক প্রচারণায় পরিবেশবান্ধব চিন্তার এমন প্রয়োগ দেশে খুব একটা দেখা যায় না। তার এই ছোট উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের মনে এক বড় পরিবর্তনের বার্তা ছড়িয়েছে।

নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। প্রচারের শব্দ আরো তীব্র হচ্ছে। কিন্তু এর মাঝেও শিক্ষার্থীরা যখন সেই বীজ হাতে মাটিতে ফেলছেন, তখন যেন ভেতরে ভেতরে বুনছেন আরেক রকম স্বপ্ন।

হয়তো জাহিদ জয়ী হবেন, হয়তো হবেন না। কিন্তু তার হাত থেকে ছড়িয়ে পড়া এই বীজগুলো একদিন অঙ্কুরিত হবে, বেড়ে উঠবে। আর প্রতিটি গাছ সাক্ষী হয়ে থাকবে—একজন শিক্ষার্থী একসময় স্বপ্ন দেখেছিল, পরিবর্তনের সূচনা হতে পারে একটুখানি সবুজ থেকেই।

ঢাকা/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘আপনাদের কার্যক্রম তো সন্ত্রাসীদের মতো’ সাংবাদিকদের বললেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ভিডিও ভাইরাল
  • ‎ বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকায় বেরোবির ৩ শিক্ষক-শিক্ষার্থী
  • ব্যাংকিং খাতে আস্থা বাড়াতে নিজের কর্মপরিকল্পনা ও উদ্যোগের গল্প বললেন সৈয়দ মাহবুবুর রহমান
  • ভারত ম্যাচের আগে দলে মনোবিদ যুক্ত করেছে পাকিস্তান
  • প্রকাশ্য থেকে গুপ্ত: ভেতর থেকে দেখা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি
  • ডাকাতি হওয়া ২৩ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
  • বেতনের অর্ধেক যদি চলে যায় বাসা ভাড়ার পেছনে...
  • রাজনৈতিক ‘অস্ত্র’ না হয়ে প্রভাবমুক্ত হোক পুলিশ
  • গকসু নির্বাচন: জাহিদের প্রচারণায় সবুজের ডাক