চট্টগ্রাম বন্দর সংলগ্ন এলাকায় আগামী ৩০ দিনের জন্য সব ধরনের মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন ও পথসভা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। 

বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক ও নির্বিঘ্ন রাখতে শনিবার (১১ অক্টোবর) থেকে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)।

আরো পড়ুন:

কিশোরীকে তুলে কবরস্থানে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

কুড়িগ্রামে ‘অরক্ষিত’ হাউজে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

 

বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা এলাকাগুলো হলো- চট্টগ্রাম নগরের বারেক বিল্ডিং মোড়, নিমতলা মোড়, ৩ নম্বর জেটি গেট, কাস্টমস মোড় ও সল্টগোলা ক্রসিংসহ চট্টগ্রাম বন্দর সংলগ্ন এলাকা।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের মোট আমদানি ও রপ্তানির সিংহভাগ কার্যক্রম চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার পণ্যবাহী যানবাহন বন্দরে চলাচল করে। ফলে বন্দর এলাকার ট্রাফিক স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, বন্দর এলাকায় মিছিল, সভা-সমাবেশ বা মানববন্ধন আয়োজনের কারণে যানজট সৃষ্টি হয়ে বন্দরের কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে, যা জাতীয় অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। এ অবস্থায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ, ১৯৭৮-এর ৩০ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

নিষিদ্ধ এলাকা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে- বারেক বিল্ডিং মোড়, নিমতলা মোড়, ৩ নম্বর জেটি গেট, কাস্টমস মোড় ও সল্টগোলা ক্রসিংসহ চট্টগ্রাম বন্দর সংলগ্ন এলাকা। এই নিষেধাজ্ঞা শনিবার (১১ অক্টোবর) থেকে পরবর্তী ৩০ দিনের জন্য বলবৎ থাকবে।

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারি চাকরির নিয়োগে অস্থিরতা: চার মাসে চাকরিপ্রত্যাশীদের যত আন্দোলন

বাংলাদেশে সরকারি চাকরি পাওয়া যেন যুদ্ধজয়ের সমান। আর চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলন এখন নিত্যদিনের দৃশ্য। স্মারকলিপি, অবস্থান কর্মসূচি, মানববন্ধন, অনশন থেকে শুরু করে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ—দাবি আদায়ে কর্মসূচির ধরনও বহুবিধ। চলতি বছরের আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সরকারি চাকরির নিয়োগ নিয়ে নানামুখী আন্দোলন হয়েছে। এর মধ্যে কিছু সমাপ্ত হলেও অনেক আন্দোলন এখনো চলমান বা সাময়িকভাবে স্থগিত রয়েছে।

৪৩তম বিসিএস: নন-ক্যাডার প্রার্থীদের অনশন

নন-ক্যাডার নিয়োগ বিধিমালা ২০২৩ অনুযায়ী, ৪৩তম বিসিএসে ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের ফল একসঙ্গে প্রকাশ করা হয়। নিয়োগ জটিলতা এবং কমসংখ্যক সুপারিশের কারণে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন নন-ক্যাডার প্রার্থীরা। আগস্ট-সেপ্টেম্বরে তাঁরা ‘বিসিএস চাকরিপ্রত্যাশী প্রার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে প্রায় ১০ দিন অনশন চালান। এর আগে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলেন তারা। দীর্ঘ আন্দোলনেও সমাধান না মেলায়, এখন আদালতের আশ্রয় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রার্থীরা।

আজ রোববারের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের ফলাফল–সংক্রান্ত ফাইল জনপ্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের দাবিতে মানববন্ধন করেন ৪৪তম বিসিএসে সুপারিশ পাওয়া ক্যাডাররা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সরকারি চাকরির নিয়োগে অস্থিরতা: চার মাসে চাকরিপ্রত্যাশীদের যত আন্দোলন
  • খুলনায় মোবাইল হ্যান্ডসেট বিক্রি বন্ধ, সিন্ডিকেট রুখতে ঐক্যবদ্ধ
  • মানিকগঞ্জে বাউলশিল্পী আবুল সরকারের ভক্তদের ওপর হামলা, আহত ৪
  • জামালপুর-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী বদলের দাবিতে সড়ক অবরোধে ছিলেন নারীরাও
  • ৪৪তম বিসিএস: দ্রুত নিয়োগের দাবিতে সুপারিশ পাওয়া ক্যাডারদের মানববন্ধন
  • আট আসনে বিক্ষোভ, অবরোধ, মানববন্ধন
  • কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপির প্রার্থী চেয়ে দীর্ঘ মানববন্ধন
  • সীতাকুণ্ডে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে একাধিক স্থানে মানববন্ধন
  • বাউলশিল্পী আবুল সরকারের মুক্তি দাবিতে সংসদের সামনে মানববন্ধন
  • বাউল শিল্পী আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে শহরে মানববন্ধন