Prothomalo:
2025-08-02@08:50:20 GMT

সরকারকে কঠোর ভূমিকা নিতে হবে

Published: 9th, February 2025 GMT

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িঘর, স্থাপনাসহ অন্যান্য স্থাপনা ও ম্যুরাল–ভাস্কর্যে হামলা–ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দুই দিনে তিনটি বিবৃতি দিয়েছেন। এতে দেশের সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর গভীর উদ্বেগই প্রকাশিত হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা তাঁর বিবৃতিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারের সম্পত্তি ধ্বংস থেকে বিরত থাকা এবং পতিত আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তি কিংবা অন্য কোনো নাগরিকের ওপর আক্রমণ না করার আহ্বান জানিয়েছেন। তা সত্ত্বেও গতকাল শনিবার বিচ্ছিন্নভাবে দু–এক জায়গায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।

৩২ নম্বরের বাড়ি ও দেশের বিভিন্ন স্থানে অন্যান্য স্থাপনায় হামলা–ভাঙচুরের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন। বিএনপি চলমান নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে সরকারের প্রতি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। টিআইবি, ব্লাস্টসহ বেশ কিছু সংগঠন এবং ২৬ বিশিষ্ট নাগরিকের যৌথ বিবৃতিতেও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। 

কয়েক দিন ধরে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটল, অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তা বন্ধ করতে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের অনেক জেলায় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। গাজীপুরে পাল্টাপাল্টি হামলায় আহত কয়েকজনকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। 

এটা স্পষ্ট যে ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছে। গত বছরের জুলাই–আগস্টের অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের জন্য তিনি ক্ষমাপ্রার্থনা করেননি, পুরো ঘটনাকে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে দিয়েছেন। ফলে তাঁর উসকানিমূলক বক্তৃতা ছাত্র–জনতাকে ক্ষুব্ধ করেছে, সন্দেহ নেই। কিন্তু উসকানির জবাব সহিংসতা হতে পারে না। সভা, সমাবেশ, শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভসহ গণতান্ত্রিক পথেই এর জবাব দিতে হবে।   

ছাত্র–জনতার ক্ষোভের সুযোগ নিয়ে কোনো স্বার্থান্বেষী মহল সারা দেশে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটিয়েছে কি না, সেটাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এটি এমন সময়ে ঘটল, যখন আওয়ামী লীগ সরকারের অপশাসন ও দুর্নীতির কারণে প্রায় ভেঙে পড়া অর্থনীতি পুনর্গঠনে সরকার কাজ করছে, রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্দেশ্যে গঠিত কমিশনগুলোও তাদের প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে। মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে এসব কমিশনের সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দল, ছাত্রনেতাসহ অংশীজনদের সঙ্গে যে আলোচনার কথা আছে, সেদিকে সারা দেশের মানুষ তাকিয়ে আছে। এ অবস্থা দেশের আইনশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তার প্রতি সরকারের বেশি মনোযোগ দাবি করে। 

প্রধান উপদেষ্টা যখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন, তখন সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা জনমনে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। কোনো অবস্থায় কাউকে আইন নিজের হাতে তুলে নিতে দেওয়া যাবে না। 

ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা এবং তাঁর সহযোগীদের বিচারকাজ যখন প্রক্রিয়াধীন, তখন এ ধরনের হামলার ঘটনা বিশ্বের কাছে ভুল বার্তা দেবে এবং বিচারপ্রক্রিয়াও প্রশ্নবিদ্ধ করবে। অতএব সব পক্ষকে ধৈর্য ও সহিষ্ণুতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে জুলাইয়ের ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে, সেটিকে সফল করতে হলে সরকারকে সহিংসতা বন্ধ করতেই হবে। 

আমরা আশা করতে চাই, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বাহিনী দল–মতনির্বিশেষে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। গতকাল সারা দেশে যৌথ অভিযান ‘ডেভিল হান্ট’ শুরু হয়েছে। এটা জনগণকে তখনই স্বস্তি দেবে, যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে কুণ্ঠিত হবে না। দেশবাসী সেটাই দেখতে চায়।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব যবস থ আওয় ম ধ নমন সরক র র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাইয়ে মব তৈরি করে ১৬ জনকে হত্যা, অজ্ঞাতনামা ৫১ লাশ উদ্ধার

জুলাই মাসে মব সৃষ্টি করে (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ আক্রমণ) বা গণপিটুনি দিয়ে ১৬ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অজ্ঞাতনামা ৫১টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আর রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হয়েছে নয়জন।

আজ বৃহস্পতিবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ১ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সংঘটিত ঘটনার ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে এমএসএফ। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ এবং প্রায় প্রতিটি ঘটনায় এমএসএফের স্থানীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।

এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই মাসে অন্তত ৫১টি গণপিটুনি বা মব সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১৬ জন নিহত এবং ৫৩ জন গুরুতর আহত হন। গণপিটুনির শিকার ৩০ জনকে আহত অবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

মানবাধিকার সংগঠনটি বলেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে মব সহিংসতা বা গণপিটুনির ঘটনা ঘটে চলেছে। আইন অবজ্ঞা করে মব সহিংসতা তৈরি করে সমাজে নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করে এক ভয়াবহ পরিবেশ তৈরিতে জড়িত অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, উদ্ধার হওয়ার ৫১টি অজ্ঞাতনামা মরদেহের মধ্যে ৮টি শিশু, একজন কিশোর, ১৩ জন নারী ও ২৯ জন পুরুষ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অজ্ঞাতনামা লাশের পরিচয় জানা অত্যন্ত জরুরি।

রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯

জুলাই মাসে সারা দেশে ৪৮টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে বলে এমএসএফের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে বিএনপির অন্তর্দ্বন্দ্বে ২৭টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষে চারটি, বিএনপি-এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) সংঘর্ষে তিনটি, এনসিপি অন্তর্দ্বন্দ্বে দুটি, এনসিপি-পুলিশ-আওয়ামী লীগ সংঘর্ষে একটি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে।

এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এসব রাজনৈতিক সহিংসতায় জুলাই মাসে নয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৫৮৪ জন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ২১ জন গুলিবিদ্ধ। গোপালগঞ্জে এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’ ঘিরে রাজনৈতিক সহিংসতায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়।

জুলাই মাসে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপর দুষ্কৃতকারীদের ২০টি হামলার ঘটনা ঘটেছে বলেও জানিয়েছে এমএসএফ। তারা বলেছে, এসব হামলায় চারজন নিহত ও আটজন আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিদের সবাই বিএনপির কর্মী ও সমর্থক। এ ছাড়া তিনজন নিখোঁজ রাজনৈতিক কর্মীর মরদেহ উদ্ধার এবং দুজনের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।

এদিকে গত বছরের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনায় চলতি মাসে আটটি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় সুনির্দিষ্টভাবে নাম রয়েছে ১৪৯ জনের। পাশাপাশি এসব মামলায় ১ হাজার ৭০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

কারা হেফাজতে ১০ মৃত্যু

জুলাই মাসে কারা হেফাজতে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে এমএসএফের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, এ মাসে চারজন কয়েদি ও ছয়জন হাজতির মৃত্যু হয়েছে। কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ছয়জন আর নারায়ণগঞ্জ, দিনাজপুর, মুন্সিগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলা কারাগারে একজন করে বন্দীর মৃত্যু হয়েছে।

এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই মাসে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দুজন নিহত হয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে খুলনায় একজনকে তুলে নেওয়া হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়টি উল্লেখ করে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাসে ভাটারা থানা-হাজতে একজন নারী বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্যাতনে একজনের মৃত্যু এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গ্রেপ্তার–আতঙ্কে পালাতে গিয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

সংখ্যালঘু নির্যাতনের ৮ ঘটনা

জুলাই মাসে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনের আটটি ঘটনা ঘটেছে বলে এমএসএফের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এসব ঘটনার মধ্যে রয়েছে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের দুটি, হেনস্তা করার ঘটনা একটি, প্রতিমা ভাঙচুরের দুটি ও জমি দখলের একটি ঘটনা। এ ছাড়া একটি ঘটনায় কটূক্তির অভিযোগে এক কিশোরকে গ্রেপ্তারসহ ১৫টি বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। অন্যদিকে জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একজন কিশোরী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে।

সরকার ও প্রশাসনের দ্রুত ও নিরপেক্ষ পদক্ষেপের অভাবে এ ধরনের সহিংসতার ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে বলে মনে করে এমএসএফ।

বিএসএফের গুলিতে নিহত ৬

এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই মাসে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে ছয়জন নিহত হয়েছেন। একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বিএসএফের নির্যাতনে আরও একজন আহত হন।

এ ছাড়া ভারত সীমান্তবর্তী এলাকার নদীতে এক দিনমজুরের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় পাওয়া গেছে। অন্যদিকে মিয়ানমার সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে একজন আহত হয়েছেন।

এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই মাসে ৩৫২টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৫৬টি ধর্ষণ, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ১৮টি এবং ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ঘটেছে সাতটি। ধর্ষণের শিকার হয়েছে পাঁচ প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী।

এদিকে জুলাই মাসে বিভিন্ন জেলায় পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ১৯টি ঘটনায় ৩০ জন সাংবাদিক নানাভাবে হামলা, আইনি হয়রানি, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে এমএসএফ।

মানবাধিকার সংগঠনটি বলেছে, এর মধ্যে ১২ সাংবাদিক আইনি হয়রানির শিকার হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে দুই সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১৪ জন সাংবাদিক তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় আহত ও হামলার শিকার হয়েছেন। লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার হয়েছেন চার সাংবাদিক।

এমএসএফ মনে করে, বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের যেভাবে হয়রানি, আক্রমণ, হুমকি ও লাঞ্ছিত করা হচ্ছে, তা শুধু অনাকাঙ্ক্ষিতই নয়; বরং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বাধা দেওয়ার নামান্তর।

নিবর্তনমূলক সাইবার নিরাপত্তা আইন এখন পর্যন্ত বাতিল হয়নি বরং এ আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার অব্যাহত রয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে এমএসএফ। তারা বলেছে, এই আইনে করা একটি মামলায় একজন কিশোরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে সৌদিপ্রবাসীর অপহৃত শিশুসন্তান উদ্ধার
  • সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন করা হয়েছে: আইএসপিআর
  • রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদাল
  • সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
  • জুলাইয়ে মব তৈরি করে ১৬ জনকে হত্যা, অজ্ঞাতনামা ৫১ লাশ উদ্ধার
  • শৈলকুপায় ইউপি কার্যালয়ে তালা, বিএনপি নেতাসহ আটক ৬
  • ইউনিয়ন পরিষদে তালা দেয়ায় বিএনপি নেতা আটক
  • গোপালগঞ্জে এনসিপির অনেকের জীবননাশের হুমকি ছিল, আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগ করা হয়েছে
  • ‘ভূমিকম্পে ছিন্নভিন্ন হওয়া দেশকে স্থিতিশীলতায় ফিরিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার’
  • কক্সবাজারে ৩৫ পুলিশ সদস্যের পোশাকে থাকবে ‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’