Samakal:
2025-09-18@03:33:24 GMT

ইফতার

Published: 25th, February 2025 GMT

ইফতার

ব্রেড স্টিক 
উপকরণ: পাউরুটি, মুরগির মাংস সেদ্ধ করে ছাড়ানো ২ কাপ, আলু সেদ্ধ দেড় কাপ, ধনিয়া পাতা কুচি ১/৩ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১/২ কাপ, মোজারেলা চিজ ১ কাপ, গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, চিলি ফ্লেক্স ১ চা চামচ, সয়া সস ১ টেবিল চামচ, চিলি সস ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, ডিম ফেটানো ২টা, ব্রেডক্রাম্ব পরিমাণমতো, ভাজার জন্য তেল পরিমাণমতো, সাসলিক স্টিক।
প্রস্তুত প্রণালি: মুরগির মাংস, আলু, সব মসলা, পনির ও সস দিয়ে ভালো করে মেখে নিতে হবে। পাউরুটির চারধার কেটে ফেলে দিতে হবে। এবার ১ পিস পাউরুটির ওপর মেখে রাখার উপকরণ ভালো করে ছড়িয়ে লাগিয়ে নিয়ে আর একটি পাউরুটি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। একটা ছুরি দিয়ে পাউরুটি লম্বালম্বি ও আড়াআড়ি কেটে নিতে হবে। এভাবে ৯ পিস চৌকোনা পিস তৈরি হবে। এবার একটা শাসলিক স্টিকে ৪ পিস রুটির টুকরো গেঁথে ডিমে চুবিয়ে নিতে হবে। ডাবল কোটিং দিয়ে ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে।

ক্রিস্পি বাটার  ফিশ ফ্রাই   
উপকরণ: কাঁটা ছাড়া মাছের ফিলে ৪০০ গ্রাম, গলানো মাখন ২ টেবিল চামচ, ময়দা ১ কাপ, কর্নফ্লাওয়ার ১/৩ কাপ, অরিগনো ১/২ চা চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, রসুন পাউডার ১ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, ঠান্ডা পানি পরিমাণ মতো, ভাজার জন্য তেল পরিমাণমতো।
প্রস্তুত প্রণালি: মাছ পছন্দমতো শেপে টুকরো করে ভালো মতো ধুয়েমুছে পানি শুকিয়ে নিতে হবে। এবার এতে লবণ, গোলমরিচ গুঁড়া ও অরিগনো দিয়ে মাখাতে হবে। এরপর গলানো বাটার দিয়ে মাছ মেখে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। একটি পাত্রে ময়দা, কর্নফ্লাওয়ার, খাবার সোডা, গোলমরিচ গুঁড়া, রসুন পাউডার, স্বাদমতো লবণ দিয়ে ভালো করে মিশ্রণ করতে হবে। এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে মিশ্রণটি ভালো মতো গলাতে হবে। ম্যারিনেট করে রাখা মাছ ময়দার মিশ্রণে চুবিয়ে ডুবো তেলে মচমচে করে ভাজতে হবে।

 

পেঁয়াজ পনির পাকোড়া
উপকরণ: পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ, মোজারেলা চিজ কিউব প্রয়োজনমতো, ময়দা ১ কাপ, চালের গুঁড়া ১/২ কাপ, হলুদ গুঁড়া ১/২ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১/২ চা চামচ, জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ, কাঁচামরিচ থেঁতো করা ১ টেবিল চামচ, ধনিয়া পাতা কুচি ২/৩ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ পাতা কুচি ২/৩ টেবিল চামচ, খাবার সোডা ১/৫ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, ভাজার জন্য তেল।
প্রস্তুত প্রণালি: শুকনো উপকরণগুলো সব একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার পেঁয়াজ কুচি, কাঁচামরিচ থেঁতো, পেঁয়াজ কলি কুচি ও ধনিয়া পাতা শুকনো মিশ্রণে মেশাতে হবে। এবার পরিমাণমতো পানি দিয়ে মাখাতে হবে। চৌকোনা করে কেটে রাখা পনির মাঝখানে রেখে পাকোড়ার  আকারে গড়ে ডুবো তেলে সোনালি করে ভাজতে হবে।

ফলাফল
উপকরণ: শুকনো কাবুলিচানা  ৪০০ গ্রাম, ধনিয়া পাতা ১/২ মুঠো, পারসলে ১/৩ মুঠো, রসুন ৪-৫ কোয়া, পেঁয়াজ বড় ১টা, জিরা ১ চা চামচ, পাপরিকা ১ চা চামচ, কালো গোলমরিচ ১/৩ চা চামচ, বেকিং সোডা ১ চা চামচ, ব্রেডক্রাম্ব ৪ টেবিল চামচ, ভাজার জন্য তেল পরিমাণ মতো।
প্রস্তুত প্রণালি: কাবুলিচানা সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এবার একটা মিক্সারে ধনিয়া, পার্সলে, পেঁয়াজ, রসুন দিয়ে গুঁড়া করতে হবে। এবার কাবুলিচানা ও অন্যান্য মসলা দিয়ে ভালো করে গুঁড়া করে নিতে হবে। একটা বোলে এই মিশ্রণ ঢেলে ব্রেডক্রাম্ব মিশিয়ে ভালো করে মাখিয়ে ১ ঘণ্টা ফ্রিজে রাখতে হবে। গোল গোল ফলাফল বানিয়ে ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ভ জ র জন য ত ল স ব দমত

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচনী উপকরণ সংগ্রহ শুরু করেছে ইসি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচনী উপকরণ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের গুদামে ইতোমধ্যেই এসব নির্বাচনী সরঞ্জাম পৌঁছানো শুরু হয়েছে।

সোমবার বিকেলে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজসহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নির্বাচন ভবনের বেসমেন্টে অবস্থিত ইসির গুদামে নির্বাচনী সরঞ্জাম দেখতে যান। এ সময় তারা সংগৃহীত ভোটগ্রহণের বিভিন্ন সরঞ্জাম পরীক্ষা করে দেখেন।

এসব নির্বাচনী সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে ব্যালট বাক্স, লক, ঢাকনা, গানি ব্যাগ, সিল, বিভিন্ন ধরনের ফরম, প্যাকেট ইত্যাদি।

ইসি ঘোষিত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ১৬ নভেম্বরের মধ্যে মাঠ পর্যায়ের নির্বাচনী দ্রব্য, ফরম, প্যাকেট বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে।

নির্বাচনী সরঞ্জাম সংগ্রহের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বাসসকে বলেন, ‘আজ বার্ষিক দ্রব্য সংগ্রহের পরিকল্পনা সংক্রান্ত মিটিং করেছি। ইতিমধ্যে নির্বাচনী সরঞ্জাম আসা শুরু হয়েছে।’

ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ বাসসকে বলেন, ‘ইতোমধ্যেই আমরা কোনো কোনো নির্বাচনী উপকরণ প্রায় অর্ধেক পেয়েছি। আবার কোনো কোনো উপকরণ এখনো আসেনি। আশা করছি, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই নির্বাচনী দ্রব্য সামগ্রী পেয়ে যাব।’

ইসি সচিব আখতার আহমেদ জানান, বর্তমানে দেশের ১০টি অঞ্চলের আওতায় ৬৪ জেলায় ৩০০ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬১ লাখ ৬১ হাজার ২০১ জন। এবার গড়ে প্রতি ৩ হাজার ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র করার ভিত্তিতে মোট ৪২ হাজার ৬১৮টি ভোটকেন্দ্র প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া সব মিলিয়ে ভোটকক্ষ হবে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৬টি। আগামী ২০ অক্টোবর চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ করা হবে।

নির্বাচনী উপকরণ সংগ্রহের বিষয়ে সম্প্রতি ইসি সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ পর্যন্ত ব্রাস সিল ও সিলগালা বাদে অন্যান্য উপকরণগুলো আমরা পাচ্ছি। সময়সীমা দেওয়া আছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই উপকরণগুলো পাচ্ছি। সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সকল দ্রব্য পাওয়া যাবে বলে আমরা আশাবাদী।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নির্বাচনী উপকরণ সংগ্রহ শুরু করেছে ইসি