রাজধানীর বনশ্রীতে সোনা ব্যবসায়ীকে গুলি করে স্বর্ণালংকার লুটের ঘটনার পর সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান চলছে। তবে বনশ্রীর যে ঘটনা ঘিরে এই অভিযান জোরদার হলো, সে ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া স্বর্ণালংকার।

এদিকে ছিনতাইকারী, ডাকাত ও চোর ধরতে সারা দেশে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। তবে এরপরও ছিনতাই, ডাকাতি ও চুরির ঘটনা ঘটছে। মঙ্গলবার ভোরে টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে শিক্ষাসফরের চারটি বাস ডাকাতির কবলে পড়েছে। এ ছাড়া আরও বেশ কয়েকটি স্থানে ছিনতাই ও ডাকাতির খবর পাওয়া গেছে।

এমন পরিস্থিতিতে থানা ও গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনী, র‌্যাব ও পুলিশের বিশেষায়িত বিভিন্ন ইউনিট সাঁড়াশি অভিযানে অংশ নিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় অপারেশন ডেভিল হান্টে সারা দেশে ৬৭৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই সময়ে শুধু রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে ২৯ জন ডাকাত, ২৮ জন পেশাদার সক্রিয় ছিনতাইকারী, ৬ জন চাঁদাবাজ এবং ১০ জন চোরকে গ্রেপ্তারের খবর জানিয়েছে পুলিশ।

আরও পড়ুনবনশ্রীতে গুলি করে স্বর্ণালংকার লুটের ভিডিও ভাইরাল, ‘ও আম্মা গো’ বলে বারবার চিৎকার২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

গত দুই দিনে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কিশোর গ্যাং সদস্যসহ ৫১ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

এদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানের পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় মানুষ ছিনতাইকারী ও ডাকাত চক্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলছে। এই কাজ করতে গিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর, উত্তরাসহ বিভিন্ন এলাকায় গণপিটুনির ঘটনাও ঘটছে।

মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গীতে ছিনতাইকারী সন্দেহে পিটুনিতে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই রাতে উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকার বিএনএস ভবনের সামনে ছিনতাইয়ের অভিযোগে দুজনকে গণপিটুনি দিয়ে উল্টো করে পদচারী–সেতুতে ঝুলিয়ে রাখা হয়। তাঁরা এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আরও পড়ুন‘তিনটি মোটরসাইকেলে ৭ জন এসে গুলি করে, তখন দৌড়াতে থাকি’২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

অভিযান চলছে, রয়েছে আতঙ্ক-ক্ষোভ

চলতি মাসের শুরু থেকেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা হতে থাকে। ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী একটি বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘিরে তা নতুনভাবে আলোচনায় আসে। এই ঘটনার এক সপ্তাহের মধ্যে রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে ছিনতাই ও ডাকাতির অনেকগুলো ভিডিও এবং খবর ছড়িয়ে পড়ে। সর্বশেষ রোববার দিবাগত রাতে রাজধানীর বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে স্বর্ণালংকার লুটের ঘটনা ঘটে।

বনশ্রীর ছিনতাইয়ের ওই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি ওঠে। পরদিন থেকে শুরু হয় সাঁড়াশি অভিযান। কেবল রাজধানীতেই গত ২৪ ঘণ্টায় ৫০টি থানা এলাকায় ৫০০টি টহল দল দায়িত্ব পালন করে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

ডিএমপির উপকমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তল্লাশিচৌকি ও টহল বাড়ানোর পাশাপাশি গোয়েন্দা কার্যক্রমও জোরদার করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ছিনতাই-ডাকাতির মতো অপরাধ দমনকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

আরও পড়ুনউত্তরায় ছিনতাইকারী সন্দেহে দুজনকে পিটুনির পর ফুটওভার ব্রিজে ঝুলিয়ে রাখা হয় উল্টো করে২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

তবে অভিযান জোরদারে মানুষের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও আতঙ্ক ও ক্ষোভও রয়েছে। বনশ্রীতে অলংকার জুয়েলার্সের মালিক আনোয়ার হোসেনের ওপর হামলার প্রতিবাদ এবং হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা।

খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা ও শাহজাহানপুর এলাকার জুয়েলারি মালিক সমিতির সভাপতি মো.

ইয়াকুব বলেন, পুলিশ হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যবসায়ীরা এখনো নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

আরও পড়ুনটাঙ্গাইলে শেষ রাতে শিক্ষাসফরের চারটি বাস আটকে ডাকাতি, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মারধর২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে

ডিএমপি জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও কৌশলগত স্থানে ৬৫টি তল্লাশিচৌকি পরিচালনা করা হয়েছে। অপরাধপ্রবণ স্থানে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) ১৪টি, অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ) ১২টি এবং ডিএমপির সঙ্গে র‍্যাবের ১০টি টহল দল দায়িত্ব পালন করে। এ ছাড়া ডিএমপির চেকপোস্টের পাশাপাশি পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট এপিবিএন রাজধানীতে ২০টি চেকপোস্ট পরিচালনা করে।

তবে অপরাধবিশেষজ্ঞরা বলছেন, সমালোচনার মুখে অভিযান জোরদার করলেই সংকট কেটে যাবে, তা নয়। অভিযানের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। যেসব অপরাধীকে ধরা হচ্ছে, তাদের ওপরও নজরদারি রাখতে হবে। গণপিটুনিও বন্ধ করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক তৌহিদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, অপরাধ মোকাবিলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো অপরাধীর জন্য অনুকূল পরিবেশ না রাখা। এ জন্য অপরাধীদের ধরার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে, যেন তারা আবার অপরাধে জড়াতে না পারে। মানুষের মনে স্বস্তি ফেরাতে ছিনতাই-ডাকাতির মতো অপরাধ দমনে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মাধ্যমে স্থায়ী অপরাধ প্রতিরোধব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

আরও পড়ুন‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে’২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স বর ণ ল ক র ব যবস য় বনশ র ত ড এমপ ইউন ট র ঘটন অপর ধ

এছাড়াও পড়ুন:

ফেস্টুন অপসারণ করায় ইউএনওকে শাসালেন বিএনপি নেতা 

ফেস্টুন অপসারণ করায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল আহমেদকে শাসিয়েছেন এক বিএনপি নেতা। তিনি ইউএনওকে আগের স্থানেই ফেস্টুন লাগিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, “তা না হলে যেটা করা দরকার, সেটাই করব।”

এই বিএনপি নেতার নাম কে এম জুয়েল। তিনি রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক। গোদাগাড়ী উপজেলার রিশিকুলে তার বাড়ি। 

গত মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) গোদাগাড়ী উপজেলা সদরের সড়ক বিভাজকে থাকা বিভিন্ন দলের ফেস্টুন অপসারণ করেন ইউএনও ফয়সাল আহমেদ। বিষয়টি জানতে পেরে ইউএনওকে ফোন করে ধমকান জুয়েল।

কে এম জুয়েলের ফোনকল রেকর্ড পাওয়া গেছে। এতে শোনা গেছে, কে এম জুয়েল বলেছেন- “আজকে একটা ঘটনা ঘটেছে, আমি শুনেছি। আমি ইঞ্জিনিয়ার কে এম জুয়েল বলছি, সম্ভাব্য ক্যান্ডিডেট। আপনার গোদাগাড়ী থানার প্রোপারে যে পোস্টার সরিয়েছেন, এই বিষয়ে কিছুক্ষণ আগে আমাকে ইনফর্ম করা হয়েছে। সেখানে আমার পোস্টার ছিল। জামায়াত-বিএনপির পোস্টার ছিল। আপনি যে হটাইছেন, এর কারণ কী? কোনো পরিপত্র আছে, না ইচ্ছে করেই?”

ইউএনও তখন বলেন, “জনগণ অভিযোগ দিয়েছে।” জুয়েল বলেন, “জনগণ তো অনেক অভিযোগ দিয়েছে। সমগ্র গোদাগাড়ী থানাতে ভর্তি হয়ে আছে পোস্টার। তোলেন, সব তোলেন।”

এ সময় ইউএনও কিছু বলতে চাইলে তাকে থামিয়ে দিয়ে জুয়েল বলেন, “শোনেন, আমি যেটা বলছি লিগ্যাল রাইট নিয়ে বলছি, সেটার সঠিক অ্যানসার করবেন। আপনি কেন ওই জায়গার পোস্টার তুলেছেন, আর অন্য জায়গার তুলছেন না কেন? আমি ঢাকাতে আছি, আমি আসতেছি।”

ইউএনও বলেন, “আচ্ছা ঠিক আছে।” জুয়েল বলেন, “না, আপনি যেখান থেকে পোস্টার তুলেছেন, সেখানে আপনি সাবমিট করবেন পোস্টার।” কথা না বাড়িয়ে ইউএনও বলেন, “ঠিক আছে।”

এ সময় আরো ক্ষুব্ধ হয়ে বিএনপি নেতা জুয়েল বলেন, “কালকে যেন আমরা ওখানে দেখতে পাই, পোস্টার যেখানে ছিল। ঠিক আছে মানে কী? অবশ্যই করবেন। না হলে যেটা করা দরকার সেটাই করব। আপনার এগেইনেস্টে যেরকম স্টেপ নেওয়া দরকার, সেটাই আমি করব। বিশেষ করে আমরা করব। আমার নেতার ছবি তুলেছেন আপনি ওখান থেকে। জাস্ট রিমেম্বার ইট।”

জুয়েল বলতে থাকেন, “নরসিংদী বাড়ি দেখান আপনি, না? কোন দল থেকে আসছেন আপনি? কোন দল থেকে এসেছেন? কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেছেন আপনি? কালকে পোস্টার ভদ্রলোকের মতো লাগাবেন। ফাইজলামি! এহ, বিশাল ব্যাপার। উনি টিএনও হয়ে গোদাগাড়ীতে আসছেন।”

বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ফয়সাল আহমেদ বলেন, “ডাইংপাড়া মোড়ে ব্যানার-ফেস্টুন এরকম পর্যায়ে ছিল যে, যান চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল। পাশাপাশি পৌরসভার সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছিল বলে অভিযোগ ছিল। স্থানীয় জনগণ এ ব্যাপারে অভিযোগ করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পৌরসভা থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে সরানোর জন্য। দুই-তিনবার মৌখিকভাবে ও লিখিত আকারে জানানো হয়েছিল। না সরানোর কারণে ব্যানার-ফেস্টুন সরিয়ে পৌরসভায় রাখা হয়েছে।”

তিনি জানান, বিষয়টি নিয়ে উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির একাধিক সভাতেও আলোচনা হয়েছিল। সেখান থেকে সকল রাজনৈতিক দলের পোস্টারই পৌরসভার পক্ষ থেকে সরানো হয়েছে। তবে, বিএনপি নেতা কে এম জুয়েলের ফোনে শাসানোর বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা কে এম জুয়েল বলেন, “ইউএনওর কাছে জনগণ অভিযোগ করেছে, আর আমরা কি মানুষ না? আমরা জানোয়ার? আমার ছবি তুলে ফেলুক আপত্তি নাই। আমার নেতার ছবিতে হাত দিয়েছে কেন? তার কাছে কি নির্বাচন কমিশন থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পোস্টার তুলে ফেলতে? তিন মাসের মধ্যে কি নির্বাচন? উনি জাস্টিস করতেন, আমার কোনো আপত্তি ছিল না। কিন্তু গরু-ছাগলের মতো আচরণ করবেন, তা তো হয় না।”

বিষয়টি নিয়ে কোথাও আলোচনা হয়নি, ইউএনও কোনো চিঠিও দেননি, দাবি করে এই বিএনপি নেতা বলেন, “গতকাল আমার এক লোককে ডেকে ইউএনও বলেছেন, যেখানে পোস্টার ছিল, দয়া করে আপনারা লাগিয়ে নেন। কিন্তু, আমরা তো লাগাব না। ইউএনওকেই লাগাতে হবে।”

উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির একজন সদস্য জানান, প্রায় দুই মাস আগে উপজেলা সদরের এসব ব্যানার-ফেস্টুন ও পোস্টারের বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় উত্থাপন করেন এক ব্যক্তি। এক মাসেও সেগুলো অপসারণ না হওয়ায় পরবর্তী মাসের সভাতেও বিষয়টি আলোচনায় ওঠে। ওই সভায় ট্রাফিক পুলিশ আপত্তি করেছিল যে, ফেস্টুনের কারণে রাস্তার একপাশ থেকে অন্যপাশ দেখা যায় না। এতে দুর্ঘটনা ঘটছে। এ দুটি সভার মধ্যে প্রথম সভায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুস সালাম শাওয়াল ছিলেন না। দুই সভার মাঝে উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটি পুনর্গঠন করা হলে তিনি পরবর্তী সভায় উপস্থিত ছিলেন।

তবে, কোনো আলোচনা হয়নি দাবি করে উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুস সালাম শাওয়াল বলেন, “আমি আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্য। পোস্টার নিয়ে কোনো আলোচনা সভায় হয়নি। ইউএনও আমাদের না জানিয়ে এভাবে ফেস্টুন অপসারণ করে ঠিক করেননি। সেখানে আমাদের নেতার ছবি ছিল।”

ঢাকা/কেয়া/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
  • জুলাইয়ে মব তৈরি করে ১৬ জনকে হত্যা, অজ্ঞাতনামা ৫১ লাশ উদ্ধার
  • শৈলকুপায় ইউপি কার্যালয়ে তালা, বিএনপি নেতাসহ আটক ৬
  • ইউনিয়ন পরিষদে তালা দেয়ায় বিএনপি নেতা আটক
  • গোপালগঞ্জে এনসিপির অনেকের জীবননাশের হুমকি ছিল, আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগ করা হয়েছে
  • ‘ভূমিকম্পে ছিন্নভিন্ন হওয়া দেশকে স্থিতিশীলতায় ফিরিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার’
  • ফেস্টুন অপসারণ করায় ইউএনওকে শাসালেন বিএনপি নেতা 
  • কক্সবাজারে ৩৫ পুলিশ সদস্যের পোশাকে থাকবে ‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’
  • ২৯ জুলাই-৮ আগস্ট ‘ফ্যাসিবাদী শক্তির’ নৈরাজ্যের আশঙ্কায় এসবির সতর্কতা
  • ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট সময়কালে ফ্যাসিবাদী শক্তি নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পারে, এসবির প্রতিবেদন