শুদ্ধতম সিনেমার অনুসারী ছিলেন তিনি
Published: 7th, March 2025 GMT
প্রয়াত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও শিক্ষক জাহিদুর রহিম অঞ্জনকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করলেন তাঁর পরিবারের সদস্য, বন্ধু, সহকর্মী, শিক্ষার্থীসহ বিশেষ শুভাকাঙ্ক্ষীরা।
শুক্রবার বিকেলে ঢাকার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে স্মরণসভার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরাম।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ভারতের বেঙ্গালুরুতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই নির্মাতা।
স্মরণসভায় অঞ্জনকে নিয়ে কথা বলেন অগ্রজ, বন্ধু ও অনুজরা। কেউ শিক্ষক অঞ্জন, কেউ নির্মাতা অঞ্জন, কেউবা ব্যক্তি অঞ্জনকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন।
বিকেলে অনুষ্ঠানের শুরুতে অঞ্জনের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন আমন্ত্রিত অতিথি ও উপস্থিত দর্শকেরা। এরপর স্মরণাঞ্জলি পড়ে শোনান শিল্প সমালোচক মইনুদ্দীন খালেদ। তিনি বলেন, অঞ্জনের ধ্যান–জ্ঞানের কেন্দ্রে ছিল চলচ্চিত্র।
আরও পড়ুনজাহিদুর রহিম অঞ্জন: সিনেমা যাঁর জীবন২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫স্মরণাঞ্জলি পড়ে শোনান শিল্প সমালোচক মইনুদ্দীন খালেদ।.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।
মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।