গ্রাহকের আস্থা ও সন্তুষ্টির শীর্ষে রয়েছে মিনিস্টার এসি
Published: 12th, March 2025 GMT
দৈহিক প্রশান্তিই সুখী জীবনের মূল চালিকাশক্তি। দেহ ও মস্তিষ্কের সঠিক সংমিশ্রণই পারে মানুষকে সফলকাম করে তুলতে, যা আসলে একটি কষ্টকর কাজ। সামনে গ্রীষ্মকাল। এ সময়ে মানুষের শারীরিক প্রশান্তির ব্যাঘাত ঘটে থাকে। কারণ, এই মৌসুমে প্রচণ্ড গরম থাকে, যা মানুষের জীবনকে করে তোলে অস্বস্তিকর। এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বর্তমানে এসি ব্যবহারের প্রচলন বেড়েছে ব্যাপকভাবে। ফলে এখন প্রায় সব বাড়িতেই এসি কেনার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। এ প্রবণতা শহর ছাড়িয়ে মফস্সল অঞ্চলের দিকেও ধাবিত হচ্ছে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে অন্যতম ‘মিনিস্টার’। গ্রাহকদের আস্থা ও সন্তুষ্টির শীর্ষেই রয়েছে মিনিস্টার ব্র্যান্ড। কারণ, দেশি অনেক ব্র্যান্ডের থেকে মিনিস্টারের পণ্যের গুণগত মান সেরা ও দামে সাশ্রয়ী।
বাজারে দেশি-বিদেশি অনেক ব্র্যান্ডের এসি থাকলেও বর্তমানে বিদেশি পণ্যের ভিড়ে দেশি কিছু পণ্য দৃঢ় অবস্থান তৈরি করে নিতে সক্ষম হয়েছে। মিনিস্টার ইলেকট্রনিকস সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। দেশের ইলেকট্রনিকস বাজারে মিনিস্টার এখন মানুষের এক চাহিদার নাম। দেশজুড়েই রয়েছে মিনিস্টার ইলেকট্রনিকসের শোরুম। যেখানে রয়েছে ক্রেতাদের জন্য হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যের বিশাল সমাহার। এর মধ্যে এসি অন্যতম।
১৮টির বেশি মডেলের এসি বাজারে নিয়ে এসেছে মিনিস্টার ব্র্যান্ড। ইনভার্টার ও নন-ইনভার্টার—দুই ধরনের এসিই রয়েছে মিনিস্টারের। এগুলোর বাজারমূল্য ৪৪ হাজার ৯৯০ থেকে ১ লাখ ৮৯ হাজার টাকার মধ্যে। এ ছাড়া ‘এক্সচেঞ্জ অফারে’ যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরোনো এসি এক্সচেঞ্জ করে মিনিস্টার এসি ক্রয় করতে পারবেন ৩০ শতাংশ মূল্যছাড়ে। মিনিস্টার ব্র্যান্ডের এসিতে নতুন সংযোজন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ওয়াই–ফাই প্রযুক্তি। এখন গ্রাহক ইচ্ছা হলেই তাঁর পছন্দের এসিটি ওয়াই–ফাই সংযোগের মাধ্যমে বাসার বাইরে থেকেও নিজেদের স্মার্টফোন ব্যবহার করে ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
মিনিস্টার ইলেকটনিকসের এসির জনপ্রিয়তার পেছনে রয়েছে বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফিচার। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বিদ্যুৎসাশ্রয়। গ্রাহকের বাড়তি খরচ লাঘব করতেই মিনিস্টার এসিতে ব্যবহৃত হয়েছে ডুয়েল স্মার্ট ইনভার্টার টেকনোলজি। ফলে এই এসি ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎসাশ্রয়ী।
মিনিস্টার এসিতে রয়েছে ফাস্ট কুলিং বা টার্বো কুলিং টেকনোলজি। এতে খুব দ্রুত ঘর ঠান্ডা হয়ে যায়। এ ছাড়া এতে রয়েছে পরিবেশবান্ধব আর-৪১০-এ রেফ্রিজারেন্ট, যা ওজোন স্তরের ক্ষতি করে না; বরং বিদ্যুৎ খরচ কমায়। সেই সঙ্গে অগ্নিকাণ্ডের মতো দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে না।
মিনিস্টার এসিতে রয়েছে অ্যান্টি–ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টার, যা জীবাণুমুক্ত বাতাসের নিশ্চয়তা প্রদান করে। এ ছাড়া রয়েছে ‘নয়েজ ফ্রি অপারেশন’, ফলে এসি চলার সময় কোনো শব্দই করে না।
মিনিস্টার এসিতে ব্যবহার করা হয়েছে উচ্চমানের ১০০ শতাংশ কপার টিউব। তাই মিনিস্টার এসি টেকে দীর্ঘদিন আর সেবা দেয় নিরবচ্ছিন্ন। এ ছাড়া রয়েছে সেলফ ক্লিনিং প্রযুক্তিও।
মিনিস্টারের এসিতে ব্যবহার করা হয়েছে জাপানিজ ব্র্যান্ডের কম্প্রেসর। জাপানের এ কম্প্রেসর দিয়েই দেশের মাটিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বমানের পরিবেশবান্ধব এসি। ইকো-ফ্রেন্ডলি এসব এসির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। যেকোনো গ্রাহকই চান বিক্রয়োত্তর সেবা। এ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই মিনিস্টার এসিতে দিচ্ছে সর্বোচ্চ ১২ বছরের কম্প্রেসর গ্যারান্টি, যা বাংলাদেশে এবারই প্রথম। এ ছাড়া মিনিস্টার এসির সঙ্গে থাকছে ফ্রি ইনস্টলেশন সুবিধা।
২৪/৭ গ্রাহক পরিষেবা, ওয়ারেন্টি কভারেজ ও নির্ভরযোগ্য বিক্রয়োত্তর সহায়তা প্রদান করার মাধ্যমে স্থানীয় বাজারে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে মিনিস্টার এবং গ্রাহকদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে মিনিস্টার এসি।
সব অফারসহ বিস্তারিত তথ্য জানতে ভিজিট করুন https://ministerbd.
হটলাইন: ০৯৬০৬৭০০৭০০।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ম ন স ট র এস ত ব যবহ র কর গ র হক
এছাড়াও পড়ুন:
কারা বেশি কাঁদেন?
কান্না একটি এমন একটি স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যকর মানসিক প্রক্রিয়া যা শরীরকে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, ‘‘যারা বেশি কাঁদেন তাদের মধ্যে কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। এর কারণ কখনও মানসিক কখনও শারীরিক আবার কখনও পারিপার্শ্বিক বিষয়।’’ বেশি কান্না করা মানুষের আচরণে বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।
উচ্চ মানসিক সংবেদনশীলতা
এই ব্যক্তিরা সাধারণত অন্যের আবেগ ও অনুভূতি খুব সহজেই বুঝতে পারেন এবং গভীরভাবে অনুভব করেন। সামান্য ঘটনায় তারা বেশি প্রভাবিত হন।
আরো পড়ুন:
যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়
বিশ্বে কারা বেশি পড়েন, কোন বই বেশি পড়েন?
সহানুভূতির প্রবণতা
যাদের মধ্যে সহানুভূতির মাত্রা বেশি, তারা প্রায়শই বেশি কাঁদেন। তারা নিজেদের পাশাপাশি অন্যের কষ্টেও সহজে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন।
মানসিক চাপ বা বিষণ্নতা
দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা বিষণ্নতার কারণে মানুষ বেশি কাঁদতে পারে। কান্না এক্ষেত্রে জমে থাকা মানসিক চাপ কমানোর একটি উপায় হিসেবে কাজ করে।
হরমোনের প্রভাব
হরমোনের তারতম্য, বিশেষ করে নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে, কান্নার প্রবণতাকে প্রভাবিত করতে পারে। ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের মতো হরমোনের মাত্রা কান্নার সাথে সম্পর্কিত।
অতীত অভিজ্ঞতা
অতীতের কোনো দুঃখজনক বা আঘাতমূলক ঘটনা মানুষের মধ্যে সহজে কেঁদে ফেলার প্রবণতা তৈরি করতে পারে।
যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে কান্না
কিছু মানুষের জন্য কান্না হল নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করার একটি উপায়, কারণ তারা হয়তো কথা বলে তা প্রকাশ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না।
উল্লেখ্য, যদি অতিরিক্ত কান্না দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করে বা বিষণ্নতার লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয়, তাহলে একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ঢাকা/লিপি