১. দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান—

ক. ড. ইফতেখারুজ্জামান

খ. মাহদীন চৌধুরী

গ. অধ্যাপক মোস্তাক খান

ঘ. ড. মাহবুবুর রহমান

উত্তর: ক. ড. ইফতেখারুজ্জামান

২. নেপালে রাজতন্ত্রের চূড়ান্ত অবসান ঘটে কত সালে?

ক. ২০০২ সালে

খ. ১৯৯৫ সালে

গ. ২০০৮ সালে

গ. ১৯৯৮ সালে

উত্তর: গ. ২০০৮ সালে

৩. পাকিস্তানে যাত্রীবাহী ট্রেনে পরিচালিত সশস্ত্র জঙ্গি হামলায় দায়ী গোষ্ঠী—

ক.

বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি

খ. তেহরিক-ই-তালিবান

গ. লস্কর-ই-ওমর

থ. আল–কায়েদা

উত্তর: ক. বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি

৪. বাংলাদেশের বাইরে গ্রামীণ ব্যাংকের ধারণা প্রথম চালু হয় কোন দেশে?

ক. জাপান

খ. মালয়েশিয়া

গ. গুয়াতেমালা

ঘ. মেক্সিকো

উত্তর: খ. মালয়েশিয়া

৫. বাংলাদেশের কোন জেলায় সুন্দরবনের সবচেয়ে বেশি অংশ রয়েছে?

ক. সাতক্ষীরা

খ. বাগেরহাট

গ. বরগুনা

ঘ. খুলনা

উত্তর: খ. বাগেরহাট

আরও পড়ুনশিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, সংশোধিত পদ ১৮৭৩ ঘণ্টা আগে

৬. প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য নির্মিত বিশেষ আর্থিক সেবা প্ল্যাটফর্ম—

ক. দুয়ার

খ. উত্তরণ

গ. প্রবাসী যোদ্ধা

ঘ. বীর

উত্তর : ঘ. বীর

৭. ‘ডেভিলস ব্রেথ’ বা ‘শয়তানের নিশ্বাস’ নামে পরিচিত হেলুসিনেটিক ড্রাগের রাসায়নিক নাম—

ক. লাইসার্জিক অ্যাসিড ডায়েথিলামাইড

খ. স্কোপোলামিন

গ. মেসক্যালিন

ঘ. সাইলোসাইবিন

উত্তর: খ. স্কোপোলামিন

৮. ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম রাষ্ট্র—

ক. যুক্তরাজ্য

খ. যুক্তরাষ্ট্র

গ. ফ্রান্স

ঘ. রাশিয়া

উত্তর: খ. যুক্তরাষ্ট্র

৯. সাঁওতালদের প্রধান উৎসব—

ক. ওয়ানগালা

খ. সাংগ্রাই

গ. সোহরাই

ঘ. বাহা উৎসব

উত্তর: গ. সোহরাই

১০. ইউনিসেফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বাল্যবিবাহ হয়, এমন দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান—

ক. ৪র্থ

খ. ৫ম

গ. ৮ম

ঘ. ১১তম

উত্তর: গ. ৮ম

১১. কোন সালকে জাতিসংঘ ‘আন্তর্জাতিক নারী বর্ষ’ ঘোষণা করে?

ক. ১৯৬৬ সাল

খ. ১৯৭১ সাল

গ. ১৯৭৫ সাল

ঘ. ১৯৮৫ সাল

উত্তর: গ. ১৯৭৫ সাল

আরও পড়ুনআইইএলটিএস প্রস্তুতি, ইংরেজির স্পষ্ট উচ্চারণের জন্য প্রতিদিন করণীয়১ ঘণ্টা আগে

১২. ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) সংশোধন বিল-২০১৩’-এ জনবহুল স্থানে প্রকাশ্যে ধূমপানে কত টাকা জরিমানার বিধান আছে?

ক. ৫০ টাকা

খ. ২০০ টাকা

গ. ৩০০ টাকা

ঘ. ৫০০ টাকা

উত্তর: গ. ৩০০ টাকা

১৩. বাংলাদেশের প্রথম নারী ফরেস্টার—

ক. মিতা তঞ্চঙ্গ্যা

খ. সংচাং ম্রো

গ. কনিকা বড়ুয়া

ঘ. শ্রাবণী রায়

উত্তর: ক. মিতা তঞ্চঙ্গ্যা

১৪. ‘জাতীয় পাট দিবস’ পালিত হয়—

ক. ৬ মার্চ

খ. ১১ মার্চ

গ. ৮ এপ্রিল

ঘ. ২৭ ফেব্রুয়ারি

উত্তর: ক. ৬ মার্চ

১৫. বাংলাদেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর কোনটি?

ক. হিলি

খ. বেনাপোল

গ. সোনামসজিদ

ঘ. বাংলাবান্ধা

উত্তর: খ. বেনাপোল

১৬. যমুনা রেলসেতু মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে অর্থায়ন করেছে—

ক. এডিবি

খ. বিশ্বব্যাংক

গ. জাইকা

ঘ. আইএমএফ

উত্তর: গ. জাইকা

১৭. ‘বোস্টন টি পার্টি’ সংঘটিত হয়—

ক. ১৭৫৭ সালে

খ. ১৭৬২ সালে

গ. ১৭৭০ সালে

ঘ. ১৭৭৩ সালে

উত্তর: ঘ. ১৭৭৩ সালে

১৮. প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের নেতৃত্বে পাহাড়তলী ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণ করা হয়—

ক. ১৯৩০ সালে

খ. ১৯৩২ সালে

গ. ১৯৩৪ সালে

ঘ. ১৯৩৫ সালে

উত্তর: খ. ১৯৩২ সালে

আরও পড়ুনমাথাপিছু আয়, টেররিজম ইনডেক্স, প্রথম শহীদ মিনার, জাতীয় নাগরিক পার্টি, আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, এলিফ্যান্ট কূটনীতি কি, জানুন০৬ মার্চ ২০২৫

১৯. পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতা কোনটি?

ক. অ্যাসেরীয় সভ্যতা

খ. গ্রিক সভ্যতা

গ. মেসোপটেমীয় সভ্যতা

ঘ. মিসরীয় সভ্যতা

উত্তর : গ. মেসোপটেমীয় সভ্যতা

২০. কর্কটক্রান্তি রেখার অক্ষাংশ—

ক. ২৩.৫°উত্তর

খ. ৬৬.৫°উত্তর

গ. ২৩.৫°দক্ষিণ

ঘ. ৬৬.৫°দক্ষিণ

উত্তর: ক. ২৩.৫ উত্তর

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

প্রথম চালানে ৩৭ হাজার ৪৬০ কেজি ইলিশ গেল ভারতে

দুর্গাপূজা উপলক্ষে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে প্রথম চালানে ৩৭ হাজার ৪৬০ কেজি ইলিশ মাছ ভারতে রপ্তানি হয়েছে। আজ বুধবার দেশের ছয়টি প্রতিষ্ঠান ১২ দশমিক ৫০ ডলার কেজিতে এই ইলিশ রপ্তানি করা হয়েছে, যা বাংলাদেশি টাকায় ১ হাজার ৫২৫ টাকা।

অথচ এদিন যশোর শহরের মাছের আড়তে ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম আকারের প্রতি কেজি ইলিশ মাছ ১ হাজার ৪৫০ থেকে ১ হাজার ৫৫০ টাকায় পাইকারি বেচা–কেনা হয়েছে। খুচরা বাজারে সেই ইলিশ কেজিতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেশি দরে ভোক্তাকে কিনতে হচ্ছে; অর্থাৎ দেশের খুচরা বাজারের দামের চেয়ে কম দামে ইলিশ ভারতে রপ্তানি হচ্ছে।

দেশের চেয়ে কম দামে ইলিশ মাছ রপ্তানি কীভাবে সম্ভব হচ্ছে, এমন প্রশ্নের জবাবে রপ্তানিকারকদের ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং (সিএন্ডএফ) এজেন্ট জুয়েল এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রপ্তানিকারকেরা ইলিশের জাহাজ থেকে সরাসরি মাছ কেনেন।‌ ছোট–বড় মিলিয়ে যখন কেনেন, তখন একটু কম দামে তাঁরা কিনতে পারেন। এ কারণে তাঁদের পুষিয়ে যায়। এর চেয়ে বেশি কিছু আমার জানা নেই।’

যশোর শহরের বড় বাজারের মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ইলিশ মাছের সরবরাহ কম। যে কারণে ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা কেজি দরে বেচাকেনা হচ্ছে। খুচরা ইলিশ বিক্রেতা লিয়াকত আলী বলেন, ‘গত বছরের তুলনায় এ বছর ইলিশ মাছের দাম বাড়তি। বাজারে সরবরাহ কম। যে কারণে এ বছর ইলিশ মাছের দাম কমার সম্ভাবনা আর দেখছি না।’

যশোর বড় বাজার মৎস্যজীবী আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ পিয়ার মোহাম্মদ জানান, আজ যশোরের বাজারে ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম আকারের ইলিশ মাছ ১ হাজার ৪৫০ থেকে ১ হাজার ৫৫০ টাকা কেজি দরে পাইকারি কেনাবেচা হয়েছে। আর কেজি আকারের ইলিশ প্রতি কেজি ৩ হাজার টাকার ওপরে বেচাকেনা হয়েছে। ভারতের রপ্তানির কারণে স্থানীয় বাজারে এখন ইলিশ মাছ সরবরাহে ঘাটতি রয়েছে, যে কারণে দাম বেশি। অথচ গত বছর এই সময়ে কেজি আকারের ইলিশ মাছের দাম ছিল সর্বোচ্চ ১ হাজার ৬০০ টাকা কেজি। এবার প্রায় দ্বিগুণ দামে সেই ইলিশ কেনাবেচা হচ্ছে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের মৎস্য পরিদর্শন ও মাননিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, এ বছর সরকার ৩৭টি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১ হাজার ২০০ টন ইলিশ ভারতে রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। আজ থেকে ইলিশ মাছ রপ্তানি শুরু হলো। গত বছর ইলিশ রপ্তানির অনুমতি ছিল ২ হাজার ৪২০ টন। বেনাপোল বন্দর দিয়ে রপ্তানি হয়েছিল মাত্র ৫৩২ টন। এবারও অনুমোদনকৃত ইলিশ রপ্তানির কোটা পূরণ হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। ৫ অক্টোবরের মধ্যে ইলিশ রপ্তানি শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছে মৎস্য অধিদপ্তর।

জানতে চাইলে বেনাপোল স্থলবন্দরের মৎস্য পরিদর্শন ও মাননিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের ফিশারিজ কোয়ারেন্টিন সজীব সাহা বলেন, দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অনুমোদিত ইলিশ রপ্তানির প্রথম চালানে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ১২ দশমিক ৫০ ডলার মূল্যে ৩৭ দশমিক ৪৬০ টন ইলিশ রপ্তানি হয়েছে। ছয়টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এই ইলিশ ভারতে পাঠানো হয়েছে। রপ্তানি করা ইলিশের একটি বাক্স খুলে দেখা গেছে, ৩৮টি ইলিশ মাছের ওজন ২১ কেজি; অর্থাৎ প্রতিটি ইলিশের ওজন ছিল ৫৫০ গ্রাম। এ ছাড়া ৭০০ থেকে ৮৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছও রপ্তানি হয়েছে। ৫৫০ গ্রাম থেকে ৮৫০ গ্রাম আকারের মধ্যে ইলিশ মাছ রপ্তানি হচ্ছে।

পদ্মার রুপালি ইলিশ স্বাদ আর গন্ধে অতুলনীয় হওয়ায় দুই বাংলায় এ মাছ বেশ জনপ্রিয়। বিশেষ করে দুর্গাপূজায় অতিথি আপ্যায়নে খাবারের প্রধান তালিকায় ইলিশ রাখেন কলকাতার বাঙালিরা। আগে ইলিশ সাধারণ রপ্তানি পণ্যের তালিকায় উন্মুক্ত থাকলেও উৎপাদন সংকট দেখিয়ে ২০১২ সালে দেশের বাইরে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় তৎকালীন সরকার। তবে ২০১৯ সাল থেকে বিশেষ বিবেচনায় কেবল দুর্গাপূজা উপলক্ষে আবারও ইলিশ রপ্তানির সুযোগ দেয় সরকার।

আরও পড়ুনদুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতের ‘বিশেষ অনুরোধে’ ইলিশ রপ্তানির অনুমতি: মৎস্য উপদেষ্টা২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • প্রথম চালানে ৩৭ হাজার ৪৬০ কেজি ইলিশ গেল ভারতে
  • আখাউড়া স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ