হান্নান মাসুদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় এনসিপির বিক্ষোভ
Published: 25th, March 2025 GMT
নোয়াখালী হাতিয়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসুদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে দলটি।
সোমবার রাত ১২টায় রাজধানীর বাংলামোটর থেকে শুরু হওয়া এই মিছিল শাহবাগে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের মোড় ঘুরে আবার বাংলামোটরে এসে শেষ হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনসিপির নেতারা এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও তাঁদের নিজ দল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন।
বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিন, মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান, জয়নাল আবেদীন শিশির, এনসিপি নেতা মাজহারুল ইসলাম ফকির, আসাদ বিন রনি, আহমেদ আসিকীন, ইসমাইল হোসেন সিরাজী প্রমুখ।
সোমবার সন্ধ্যায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় এনসিপির নেতা আবদুল হান্নান মাসুদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার পেছনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা জড়িত বলে অভিযোগ করেছে হান্নান মাসুদ।
আরও পড়ুননোয়াখালীতে এনসিপির নেতা হান্নান মাসউদের পথসভায় হামলা, আহত ১৫৩ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: এনস প র
এছাড়াও পড়ুন:
খামেনিকে হত্যায় ইসরায়েলি পরিকল্পনা আটকে দেন ট্রাম্প
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলের পরিকল্পনা কয়েক দিন আগে আটকে দেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দুজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এমন সময় এ খবর সামনে এসেছে, যখন ইরানে চালানো হামলার প্রথম দিনই দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর শীর্ষ পদের প্রায় সব কর্মকর্তাকে হত্যা করে ইসরায়েল। এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় খামেনির একজন উপদেষ্টাও নিহত হন।
মার্কিন প্রশাসনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘ইরানিরা কি এখন পর্যন্ত কোনো আমেরিকানকে হত্যা করেছে? না। যতক্ষণ না তারা তা করছে, ততক্ষণ আমরা রাজনৈতিক নেতৃত্বের পেছনে লাগার বিষয়ে, এমনকি আলাপও করছি না।’
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনার বিষয়ে রয়টার্সের প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু রোববার ফক্স নিউজকে বলেন, ‘কখনো আলাপই হয়নি, এমন অনেক বিষয় নিয়েও খবর প্রকাশ করা হয়েছে। আমি সে বিষয়ে কিছু বলতে চাই না।’
ফক্সের ‘স্পেশাল রিপোর্ট উইথ ব্রেট বেয়ার’ অনুষ্ঠানে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যা করার দরকার, তা করি।’
নেতানিয়াহু বলেন, ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার একটি ফল হতে পারে সরকার পরিবর্তন। তেহরানের সৃষ্ট ‘অস্তিত্বের হুমকি’ দূর করতে ইসরায়েল যা যা প্রয়োজন, তা-ই করবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে চলমান এই সংঘাত ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বেড়েছে। তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, এটি সহজেই শেষ করা যেতে পারে। একই সঙ্গে ইরানকে সতর্ক করে তিনি বলেছেন, যদি ইরান কোনো আমেরিকান লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে, তবে যুক্তরাষ্ট্রও এ সংঘাতে জড়িয়ে পড়তে পারে।