বেসরকারি  সংস্থা ব্র্যাক ইন্টার্নশিপের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদন করতে হবে অনলাইনে। চার ক্যাটাগরির পদে ইন্টার্নশিপের সুযোগ পাবেন আগ্রহীরা।
১.

অ্যাডভোকেসি ফর সোশ্যাল চেঞ্জ-পুলড ফান্ড
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৪ এপ্রিল, ২০২৫
আবেদনের যোগ্যতা: স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। ল, সোশ্যাল সায়েন্স, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, পলিটিক্যাল সায়েন্সে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর থাকতে হবে।
সময়: তিন মাস
কর্মঘণ্টা: ৮ ঘণ্টা
মাসিক বৃত্তি: ৮ হাজার টাকা

আরও পড়ুনফুলব্রাইট ফরেন স্টুডেন্ট প্রোগ্রাম, আইইএলটিএসে ৭ স্কোরে বৃত্তির আবেদন১৭ এপ্রিল ২০২৫

২.

গ্লোবাল রিসোর্স মোবিলাইজেশন অ্যান্ড পার্টনারশিপস (জিআরপি)- স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপস অ্যারেঞ্জমেন্ট (এসপিএ)

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৬ এপ্রিল, ২০২৫
আবেদনের যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। অর্থনীতি/বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন/ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ/পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন/ইংলিশ–এ ডিগ্রি থাকতে হবে। আমেরিকা, কানাডা, অষ্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি থাকলে ভালো।
সময়: তিন মাস
কর্মঘণ্টা: ৮ ঘণ্টা
মাসিক বৃত্তি: ৮ হাজার টাকা
ইন্টার্নশিপ শুরু: ৩ মে, ২০২৫

আরও পড়ুনচীনের প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপ, প্রথম বছরে ১০ হাজার চায়নিজ ইউয়ান ২০ এপ্রিল ২০২৫ছবি: ব্র্যাকের ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শনি গ্রহের একাধিক চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের সন্ধান

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে শনি গ্রহের আটটি মাঝারি আকারের চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড শনাক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে মিমাস, এনসেলাডাস, ডায়োন, টেথিস, রিয়া, হাইপেরিয়ন, লাপেটাস ও ফিবি নামের চাঁদগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের তথ্য টেলিস্কোপের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হচ্ছে। তথ্য বিশ্লেষণ করার পাশাপাশি চাঁদগুলোর ওপরে নিয়মিত নজরও রাখছেন বিজ্ঞানীরা।

বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ডায়োন ও রিয়া চাঁদে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড শনির প্রধান বলয়ের বরফের অনুরূপ। ফিবি চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড জৈব পদার্থের বিকিরণের মাধ্যমে উৎপন্ন হয়ে থাকে। লাপেটাস ও হাইপেরিয়নের অন্ধকার অঞ্চলে কার্বন ডাই–অক্সাইড দেখা যায়। বরফযুক্ত এসব চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থা সম্পর্কে আরও জানতে আগ্রহী বিজ্ঞানীরা।

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানী মাইকেল ব্রাউন ও তাঁর সহকর্মীরা এক গবেষণাপত্রে লিখেছেন, কঠিন কার্বন ডাই–অক্সাইড সৌরজগতের প্রান্তসীমার বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। যদিও সেই অবস্থানে কার্বন ডাই–অক্সাইড স্থিতিশীল নয়। আমরা শনির উপগ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থান জানার মাধ্যমে ভিন্ন পরিবেশ বোঝার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন গ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইড কীভাবে আটকে আছে, তা জানার সুযোগ আছে এখানে।

বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, শনির চাঁদে আটকে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড থেকে আদর্শ ল্যাবের মতো তথ্য পাওয়া যাবে। ধারণা করা হচ্ছে, শনি গ্রহের বিভিন্ন চাঁদে কমপক্ষে দুটি পৃথক উৎস থেকে কার্বন ডাই–অক্সাইড তৈরি হয়েছে।

সূত্র: এনডিটিভি

সম্পর্কিত নিবন্ধ