এস আলমের ১০১৪ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
Published: 27th, April 2025 GMT
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ৫৫৯ কোটি ৪৮ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্যের এক হাজার ১৪ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের পক্ষে সংস্থার উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক এসব জমি জব্দের আবেদন করা হয়।
আরো পড়ুন:
এনআইডির সাবেক ডিজি সাহেলেরই এনআইডি ব্লকের নির্দেশ
হাসিনা-রেহানাসহ ২২ জনের গ্রেপ্তার-সংক্রান্ত প্রতিবেদন ১২ মে
আবেদনে বলা হয়, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং সংগঠনের অভিযোগের অনুসন্ধানে টিম গঠন করা হয়েছে। সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে বেনামে বিধি বহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করে নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের স্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র হস্থান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন।
অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীতে তা উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পরবে। এজন্য মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা এসব সম্পদ জব্দের আদেশ দেওয়া প্রয়োজন।
ঢাকা/এম/এসবি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগের সাবেক ডিজির এনআইডি ব্লক
দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুবিভাগের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন ও তার স্ত্রীর এনআইডি ব্লক করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একইসঙ্গে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনের অনুমোদনের ভিত্তিতে কমিশনের আইটি শাখা এ পদক্ষেপ নিয়েছে। বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে করা হয়েছে।
বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও এনআইডি বিভাগের সাবেক ডিজি সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন এবং আরেক জনের এনআইডি ব্লক ও তাদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান। দুদক জনস্বার্থে এ আবেদন করে।
সালেহ উদ্দিন এনআইডি বিভাগের মহাপরিচালক থাকার সময়ে ফরাসি প্রতিষ্ঠান অবার্থারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড সরবরাহ-সংক্রান্ত বিতর্কিত চুক্তি করেন। প্রতিষ্ঠানটি সময়মতো কার্ড সরবরাহে ব্যর্থ হয়। এর ফলে নির্বাচন কমিশনকে এখনো জটিলতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
ঢাকা/হাসান/রফিক