ভারতীয় বাংলা সিনেমার দাপুটে অভিনেতা শুভেন্দু চ্যাটার্জির যোগ্য উত্তরসূরি শাশ্বত চ্যাটার্জি। ব্যক্তিগত জীবনে মহুয়া চ্যাটার্জির সঙ্গে ঘর বেঁধেছেন শাশ্বত। এ দম্পতির একমাত্র গুণবতী কন্যা হিয়া চ্যাটার্জিও বড় হয়ে গেছেন।
দাদু ও বাবার পথ অনুসরণ করে চলচ্চিত্রে পা রাখতে যাচ্ছেন হিয়া। পরিচালক রাহুল মুখার্জি নির্মাণ করছেন ‘মন মানে না’ শিরোনামের সিনেমা। এর মাধ্যমে রুপালি পর্দায় অভিষেক হবে শাশ্বত কন্যার। শুধু হিয়া নয়, ঋত্বিক ভৌমিকেরও সিনেমাটির মাধ্যমে অভিষেক ঘটবে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
ত্রিকোণ প্রেমের গল্প নিয়ে এগিয়েছে ‘মন মানে না’ সিনেমার কাহিনি। যদিও একই নামে আরো দুটি ভারতীয় বাংলা সিনেমা রয়েছে। কিন্তু এই ত্রিকোণ প্রেমের গল্পে তরতাজা একটা ব্যাপার আছে বলে মনে করছেন পরিচালক। নতুন প্রজন্মের নায়ক-নায়িকাদের নিয়ে তৈরি হতে যাওয়া সিনেমাটি দর্শকদের ভালো লাগবে বলে আশাবাদী এই নির্মাতা।
আরো পড়ুন:
অরিন্দমের বিরুদ্ধে স্ত্রীর গুরুতর অভিযোগ
মেয়েদের সবকিছুতেই জ্বালা: রাতাশ্রী
শুভেন্দু, শাশ্বতর পর হিয়া হতে যাচ্ছেন বংশের তৃতীয় প্রজন্মের অভিনয়শিল্পী। তার এই নতুন যাত্রায় বাবা-মায়ের সমর্থন থাকলেও বাবা শাশ্বত বাড়তি কোনো সুযোগ তৈরি করে দিতে নারাজ। তবে সিনেমার কথা বলার সময় বা চিত্রনাট্য পড়ার সেশনে মেয়ের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মা মহুয়া।
সিনেমাটিতে আরো অভিনয় করছেন খরাজ মুখার্জি, সুদীপা বসু, জয়তী চক্রবর্তী, প্রীতি সরকার। আগামী মে মাসের মাঝামাঝি সিনেমাটির শুটিং শুরু হবে। গল্পের প্রয়োজনে পাহাড়ে কিছু অংশের দৃশ্যধারণের কাজ হবে। খুব সম্ভবত আগামী বছর মুক্তি পাবে সিনেমাটি। এটি প্রযোজনা করছে— আসিফ ইব্রাহিম মালিক, শ্রীজিত মুখার্জি, অশোক পানিগ্রাহী এবং স্টুডিও ব্লকিং পেপার।
শাশ্বতের স্ত্রী মহুয়া পেশায় একজন শিক্ষক। তাদের কন্যা হিয়া লা মার্টিনা কলকাতা স্কুল থেকে পড়াশোনা শেষ করেন। এখন সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজেরে শিক্ষার্থী। ছিপছিপে গড়নের হিয়া নাচেও বেশ পারদর্শি।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
আবার ‘লাস্ট মিনিট শো’, জন্মদিনের রাতে স্লটকে জয় উপহার ফন ডাইকের
লিভারপুল ৩–২ আতলেতিকো মাদ্রিদ
জন্মদিনের রাতে এর চেয়ে ভালো উপহার আর কী হতে পারে!
রেফারি শেষ বাঁশি বাজাতেই মাঠে ঢুকে পড়লেন আর্নে স্লট। লিভারপুলের সমর্থকেরা তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে থাকলেন, দল জেতায় অভিনন্দনও জানালেন। মুখে চওড়া হাসি নিয়ে হাত নেড়ে স্লট সেই অভিবাদনের জবাব দিলেন।
ভার্জিল ফন ডাইকের সঙ্গে আলিঙ্গনের সময় স্লটকে একটু বেশিই খুশি মনে হলো। কারণ, লিভারপুল অধিনায়ক ফন ডাইক ত্রাতার ভূমিকায় আবির্ভূত না হলে তাঁর বিশেষ রাতটা যে অনেকটাই পানসে হয়ে যেত!
২০২৫–২৬ মৌসুমে শেষ মুহূর্তে জয়সূচক গোল করাকে অভ্যাস বানিয়ে ফেলেছে লিভারপুল। যেটিকে বলা হচ্ছে লাস্ট মিনিট শো, কয়েকটি সংবাদমাধ্যম নাম দিয়েছে স্লট টাইম।
এবার সেই শো–এর নায়ক ফন ডাইক। যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে তাঁর হেডারেই আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ড্রয়ের পথে থাকা ম্যাচটা ৩–২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়নস লিগে শুভসূচনা করল লিভারপুল।
এ নিয়ে এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচ জিতল লিভারপুল। সবকটি ম্যাচে অলরেডরা জয়সূচক গোল করল ৮০ মিনিটের পর; এর তিনটিই যোগ করা সময়ে।