বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে এক প্রজ্ঞাপনে এ বদলির আদেশ জারি করা হয়।
বদলি হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে- গাজীপুর জিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদকে এপিবিএনে, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি মো.
এছাড়া সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানকে এসবিতে, সিলেট এসএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার তাহিয়াত আহমেদ চৌধুরীকে সিলেট ইনসার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারে, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি মোল্লা আজাদ হোসেনকে ডিএমপিতে, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি ইনামুল হক সাগরকে ঢাকা আরআরআর, বান্দরবান ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট তানভীর আহমদকে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি, বরিশাল বিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিককে চট্টগ্রাম সিএমপিতে এবং সিআইডির মো. মামুন অর রশিদকে পুলিশ সদরদপ্তরের এআইজি হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
রাতে শ্রমিক ইউনিয়ন নেতা গ্রেপ্তার, দুপুরে জামিনে মুক্ত
সিলেট জেলা আটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি জাকারিয়া আহমদকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল সোমবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে আজ মঙ্গলবার সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে জামিনে মুক্তিও পেয়েছেন তিনি।
এদিকে জাকারিয়াকে গ্রেপ্তারের পর পরই সিলেটজুড়ে বিক্ষোভ করেন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকরা। তার মুক্তির দাবিতে সকাল থেকেই অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করেন তারা। তবে জামিনে মুক্তির পর নগরীতে স্বাভাবিক হয় অটোরিকশা চলাচল।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, জাকারিয়া আহমেদের নামে ৫টি মামলা রয়েছে। রাতে গোয়েন্দা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। সকালে এসএমপির কোতোয়ালি থানা থেকে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়। দুপুরে তিনি জামিনে মুক্তি পান।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জাকারিয়া আহমদের বিরুদ্ধে গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে হামলার অভিযোগ রয়েছে। এই অভিযোগে এসএমপির বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়। এছাড়া শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি থাকার সুবাদে তার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।