Prothomalo:
2025-09-23@03:07:44 GMT

হ্যালো, কাছের মানুষজন...

Published: 9th, May 2025 GMT

‘ছোটবেলা থেকে সিনেমা পছন্দ করতাম। তবে সিনেমা দেখার সুযোগ ছিল কম। তখন বিটিভি ও একুশে টিভিতে সিনেমা দেখতাম। সিনেমা নিয়ে আমার জ্ঞান বলতে অতটুকুই ছিল; ওই সিনেমাগুলোকেই দুনিয়ার সেরা সিনেমা মনে করতাম,’ প্রথম আলোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলছিলেন রাশেদুজ্জামান রাকিব।
প্রায় আট বছরের পথচলায় কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন রাকিব। দেশের চলচ্চিত্রবিষয়ক শীর্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটর তিনি। আলাদা ঢঙে বাংলা সিনেমা নিয়ে ভিডিও বানিয়ে সাড়া ফেলেছেন। গত সোমবার প্রথম আলো কার্যালয়ে হাজির হয়েছিলেন রাকিব। শোনালেন দর্শক থেকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হয়ে ওঠার গল্প।
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে রাকিবের জন্ম ও বেড়ে ওঠা। শৈশবের সিনেমা দেখার একমাত্র মাধ্যম ছিল টেলিভিশন। পর্দার বাইরের জীবনটা তাঁর চেনা ছিল না। ২০০৭ সালে নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় তাঁকে একটি কম্পিউটার কিনে দেন বাবা। কম্পিউটার পাওয়ার পর সিনেমা দেখার দুনিয়াটা বড় হতে থাকে।

কৈশোরের স্মৃতি হাতড়ে রাকিব বলেন, ‘তখন পাঁচ টাকায় নাটকের সিডি ভাড়া পাওয়া যেত। হুমায়ূন আহমেদের নাটকের সিডি আনতাম। সিডি সাত দিন রাখা যেত। সাত দিন ধরে একই নাটক দেখতাম। ফলে নাটক প্রায় মুখস্থ হয়ে যেত।’ একসময় দেখা গেল, কুড়িগ্রামের ওই দোকানের নাটকের সব সিডি দেখে শেষ করে ফেলেছেন রাকিব। পরে কম্পিউটারে সিনেমা দেখা শুরু করেন তিনি। রাকিবের ভাষ্য, ‘তখন খুঁজে খুঁজে “জানে তু ইয়া জানে না”, “রব নে বানা দি জোড়ি”, “গজনি” দেখেছিলাম। যেটাই দেখতাম, সেটাই সেরা মনে হতো।’

রাশেদুজ্জামান রাকিব। ছবি: সাবিনা ইয়াসমিন.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

কান্নায় ব্যালন ডি’অর বরণ দেম্বেলের

দেম্বেলে মাকে পাশে রেখে বুঝে নিয়েছেন ব্যালন ডি’অর ট্রফি। মঞ্চে উঠে সবার আগে অতিথিদের মাঝে বসা মাকে বলেছেন, ‘আমরা একসঙ্গে এটা করেছি।’ আবেগের দমকে দেম্বেলে এরপর টলে যান। কেঁদে ফেলেন। সঞ্চালক কেট স্কট মঞ্চে তাঁর মাকে ডেকে আনার পর ধাতস্থ হলেন একটু। নিজেকে গুছিয়ে দেম্বেলে বললেন, ‘আমার ক্যারিয়ারে অন্যতম সেরা অর্জন। পিএসজিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই ২০২৩ সালে আমাকে সই করানোর জন্য। সতীর্থরা গত বছরের মতো এ বছরও অসাধারণ।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ