ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) কৌশলগত অ্যাক্সেলারেশন প্রোগ্রামবিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৭ মে) আইএসইউ মহাখালী ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার ক্লাব এবং অ্যাক্সেলারেটিং বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

প্রোগ্রামটির মূল লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করা এবং তাদেরকে ইমপ্যাক্ট-ভিত্তিক ইনোভেশন স্টার্টআপে ক্যারিয়ার গড়ার উপযুক্ত প্রস্তুতি প্রদান করা।

অংশগ্রহণকারীরা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে কীভাবে সামাজিক ও পরিবেশগত সমস্যার কার্যকর সমাধান নিয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করা যায়, সে বিষয়ে বিশদ ধারণা পান।

সেমিনারে বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ডিইআইইডি এর বিএইচটিপিএ প্রকল্প পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার ও অ্যাক্সেলারেটিং বাংলাদেশের ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর মুহাম্মদ আরিফুর রহমান।

এছাড়াও বক্তব্য দেন, আইএসইউ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো.

আবুল কাশেম, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. হাকিকুর রহমান এবং ক্লাবের মডারেটর ও অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারপার্সন জগলুল হক মৃধা। 

এই কৌশলগত অ্যাক্সেলারেশন প্রোগ্রামটি পরিচালিত হচ্ছে ডিইআইইডি বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটি এবং আইসিটি ডিভিশনের সম্মিলিত সহযোগিতায়।- প্রেস বিজ্ঞপ্তি

ঢাকা/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি

সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।

আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’

অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ