ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট সিরিজের ট্রফির নতুন নাম ‘অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফি’, এটা কিছুটা পুরোনো খবর। নতুন খবর হচ্ছে, ট্রফির নাম পছন্দ হয়নি ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান সুনীল গাভাস্কারের। নাহ্‌, যে দুজনের নামে ট্রফির নাম রাখা হয়েছে, সেটা নিয়ে তাঁর মূল আপত্তি নয়। আপত্তি হচ্ছে, টেন্ডুলকারের নাম কেন পরে দেওয়া হলো! তাঁর মতে, নাম হওয়া উচিত ছিল ‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’।

ট্রফির নামটা অবশ্য রেখেছিল দুই দেশের দুই ক্রিকেট বোর্ড ইসিবি ও বিসিসিআই মিলে। আগে ভারত ইংল্যান্ডে খেলতে গেলে ট্রফির নাম হতো পতৌদি ট্রফি আর ইংল্যান্ড ভারতে খেলতে গেলে নাম হতো অ্যান্থনি ডি মেলো ট্রফি। তবে চলমান এ সিরিজ থেকে সব সিরিজের একটাই নাম থাকবে—অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফি।

অ্যান্ডারসনের নামটা কেন আগে, সে ব্যাখ্যা অবশ্য কোনো বোর্ডই দেয়নি। অনেকের মতে, বর্ণানুক্রমে অ্যান্ডারসনের নাম আগে আসে বলেই ট্রফির নামটাও এভাবে রাখা হয়েছে। তবে মিড–ডেতে লেখা এক কলামে গাভাস্কার এ নিয়ে ভালোই ক্ষোভ ঝেড়েছেন।

ভারতের কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অ য ন ড রসন ট ন ড লক র

এছাড়াও পড়ুন:

হয়রানির অভিযোগে দক্ষিণ বনশ্রীতে প্লটমালিকদের মানববন্ধন

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বিরুদ্ধে বৈধ প্লট ও বাড়ির মালিকদের হয়রানির অভিযোগে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে দক্ষিণ বনশ্রী প্লট মালিক কল্যাণ সমিতি। বুধবার দুপুরে দক্ষিণ বনশ্রী মেইন রোডে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, কিছু অসাধু কর্মকর্তা বৈধভাবে ক্রয়কৃত জমি ও বাড়ির মালিকদের হয়রানি করছেন এবং নির্মাণকাজে বাধা দিচ্ছেন। তাঁরা দাবি করেন, খাল দখলের যে অভিযোগ সিটি করপোরেশন করছে, তা সঠিক নয়। কারণ, প্রায় ২৫ বছর আগে ইস্টার্ন হাউজিং জেলা প্রশাসকের সঙ্গে দলিল বিনিময়ের মাধ্যমে খালটি গ্রহণ করে প্লট তৈরি করে মালিকদের কাছে বিক্রি করে।

বক্তারা বলেন, রাজউক অনুমোদিত মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী তৈরি বাড়িগুলো অবৈধ হতে পারে না। এ ছাড়া অবৈধ অনুপ্রবেশকারীরা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ভেতরে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন প্লটকে রাস্তা দাবি করছে। অথচ সিটি করপোরেশন ওই দাবি যাচাই না করেই রাজউক নির্ধারিত সীমানাপ্রাচীর ভাঙার চেষ্টা করছে।

প্রতিবাদ সমাবেশে দক্ষিণ বনশ্রী প্লট মালিক কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ, সাধারণ সম্পাদক রফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া প্রমুখ বক্তব্য দেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ