শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনে (বিসিক) রাজস্ব খাতের শূন্য জনবল নিয়োগে আবেদন চলছে। নবমসহ বিভিন্ন গ্রেডে ১৮৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের কাছ থেকে অনলাইনে আবেদন আহ্বান করেছে বিসিক।

পদের নাম ও সংখ্যা—

১. প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০–৫৩,০৬০ টাকা

২.

অ্যানালিস্ট

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

৩. প্রটোকল অফিসার

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

৪. মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

৫. পরিকল্পনা কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ২টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

৬. প্রশাসনিক কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ২টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

৭. কর্মী ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

৮. গবেষণা কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

৯. জরিপ ও তথ্য কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ৩টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১০. প্রমোশন কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ২৩টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১১. সহকারী অনুষদ সদস্য

পদসংখ্যা: ২টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১২. রসায়নবিদ

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেত নস্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১৩. হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ১১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১৪. অডিট অফিসার

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১৫. হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা (চামড়া শিল্পনগরী, ঢাকা)

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১৬. ঊর্ধ্বতন নকশাবিদ

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১৭. সহকারী প্রকৌশলী (চামড়া শিল্পনগরী, ঢাকা)

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: নবম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

১৮. ড্রাফটসম্যান

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: ১০ম

বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা

১৯. টেকনিক্যাল অফিসার

পদসংখ্যা: ১৭টি

গ্রেড: ১০ম

বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা

২০. কারিগরি কর্মকর্তা (চামড়া শিল্পনগরী, ঢাকা)

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: ১০ম

বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা

২১. কারিগরি কর্মকর্তা (বিসিক বৈদ্যুতিক পণ্য উৎপাদন ও হালকা প্রকৌশল শিল্পনগরী, টঙ্গীবাড়ি, মুন্সিগঞ্জ)

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: ১০ম

বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা

২২. সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ২টি

গ্রেড: ১১তম

বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা

২৩. নকশাবিদ

পদসংখ্যা: ২টি

গ্রেড: ১১তম

বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা

২৪. কম্পিউটার অপারেটর (চামড়া শিল্পনগরী, ঢাকা)

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: ১৩তম

বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

২৫. হিসাব সহকারী

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: ১৪তম

বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

২৬. উচ্চমান সহকারী

পদসংখ্যা: ৭টি

গ্রেড: ১৪তম

বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

২৭. মাননিয়ন্ত্রণ সহকারী

পদসংখ্যা: ২টি

গ্রেড: ১৪তম

বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

আরও পড়ুনবেসরকারি ব্যাংক নেবে ট্রেইনি রিলেশনশিপ অফিসার, বেতন ৩১,০০০০৩ আগস্ট ২০২৫

২৮. ইলেকট্রিশিয়ান

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

২৯. টেকনিশিয়ান

পদসংখ্যা: ৫টি

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

৩০. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক

পদসংখ্যা: ৭২টি

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

৩১. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (বিসিক বৈদ্যুতিক পণ্য উৎপাদন ও হালকা প্রকৌশল শিল্পনগরী, টঙ্গীবাড়ি, মুন্সিগঞ্জ)

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

৩২. রিসিপশনিস্ট

পদসংখ্যা: ১টি

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

আরও পড়ুনপূবালী ব্যাংক নেবে জুনিয়র অফিসার০৩ আগস্ট ২০২৫

৩৩. নকশা সহকারী

পদসংখ্যা: ৩টি

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

৩৪. গাড়িচালক

পদসংখ্যা: ১৩টি

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

আবেদনের বয়সসীমা

১ জুলাই ২০২৫ তারিখে প্রার্থীদের বয়সসীমা ১৮ থেকে ৩২ বছর হতে হবে।

আবেদনের প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে http://bscic.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

আরও পড়ুনপাট গবেষণা ইনস্টিটিউটে নিয়োগ, পদে ৫৪টি২০ ঘণ্টা আগেআবেদনের শেষ কবে

৬ আগস্ট ২০২৫, বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন আগ্রহীরা। আবেদনপত্র জমার পর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল ব্যবহার করে পরীক্ষার ফি জমা দিতে হবে।

পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান

পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরবর্তী সময়ে যোগ্য প্রার্থীদের মোবাইলে SMS–এর মাধ্যমে ও বিসিকের ওয়েবসাইটে (http://bsic.gov.bd) জানানো হবে।

* আবেদনের বিস্তারিত ও আবেদনের পদ্ধতি দেখুন এখানে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সহক র পদস খ য শ ল পনগর সহক র প নবমব ত অফ স র

এছাড়াও পড়ুন:

কেরানীগঞ্জে তিন ফসলি জমি অধিগ্রহণ না করার দাবিতে কৃষকদের মানববন্ধন

অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ঢাকার কেরানীগঞ্জে তিন ফসলি জমি অধিগ্রহণ চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন কৃষক ও এলাকাবাসী। আজ সোমবার বিকেলে ঢাকা-নবাবগঞ্জ মহাসড়কের কেরানীগঞ্জের নতুন সোনাকান্দা পেট্রলপাম্প সড়ক এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে তিন ফসলি জমির কয়েক শ মালিক ও এলাকাবাসী অংশগ্রহণ করেন।

সোনাকান্দা গ্রামের কৃষক আমানউল্লাহ বলেন, ‘আমি ৩৫ বছর ধরে কৃষিকাজ করছি। সোনাকান্দা মৌজায় আমার আট বিঘা তিন ফসলি জমি রয়েছে। বছরজুড়েই সেখানে ফসল ও শাকসবজি চাষ করি। আমাদের ওই সব ফসলি জমি অধিগ্রহণের পাঁয়তারা চলছে। যদি এই জমি অধিগ্রহণ করা হয়, তাহলে পুরো কেরানীগঞ্জের ক্ষতি হবে। আমরা কেরানীগঞ্জবাসীর সবজির চাহিদা মিটিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়ও বিক্রি করি। সেই আয় দিয়ে আমাদের ঘর–সংসার চলে। জমি চলে গেলে আমরা এই বয়সে কী করে খাব? এর আগেও বিসিক শিল্পনগরী ও কেমিক্যাল পার্কের নামে আমাদের জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এভাবে কেরানীগঞ্জের ফসলি জমি হারিয়ে যাচ্ছে।’

আরেক কৃষক সোবহান আলী (৫৭) বলেন, ‘আমগো গ্রামের হগলতে চাষবাস কইরা খায়। ঢাকা থেইকা লুক আইসা আমগো জমির শাকসবজি কিনা লয়া যায়। জমি নিয়া (অধিগ্রহণ) গেলে আমরা সবাই না খাইয়া মরুম।’

সোনাকান্দা গ্রামের গৃহবধূ জুলেখা বেগম (৬৫) তাঁর দুই নাতিকে নিয়ে মানববন্ধনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘এই গ্রামে আমাদের চার বিঘা জমি রয়েছে। আমার বাবা কৃষিকাজ করতেন। বিয়ের পর দেখেছি আমার স্বামীও কৃষিকাজ করেছেন। এখন আমার ছেলেও কৃষিকাজ করে খায়। আমার পরিবারের তিন পুরুষ এই গ্রামে কৃষিকাজ করে সংসার চালিয়েছে। আমাদের এলাকায় ফসলি জমি নষ্ট করে কোনো শিল্পকারখানা চাই না। আমাদের গ্রামের মাটি খুবই শক্তিশালী। সারা বছরই এখানে ফসল ফলে। আমরা আমাদের ভিটামাটি হারাতে চাই না।’

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অতীতে সরকার ঝিলমিল আবাসন প্রকল্প, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, বিসিক শিল্পনগরী, পানগাঁও পোর্ট, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রকল্পের নামে কেরানীগঞ্জে বিশাল আকারের কৃষিজমি অধিগ্রহণ করেছে। এ অবস্থায় আবারও যদি জমি অধিগ্রহণ করা হয়, তাহলে অনেকেই ভিটামাটি হারা হবেন।

সোনাকান্দা গ্রামের বাসিন্দা কলেজশিক্ষক গোলাম হোসেন বলেন, ‘ঢাকার আশপাশে অনেক অনাবাদি জমি আছে। সেখানে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা উচিত। আমাদের অনুরোধ এই প্রকল্প কেরানীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোথাও বাস্তবায়ন করা হোক।’

এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ রাজস্ব সার্কেল সহকারী কমিশনার (ভূমি) জান্নাতুল মাওয়া জানান, কর্মসংস্থান, দ্রুত দারিদ্র্য বিমোচন ও পরিকল্পিত শিল্পায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) অধীন কেরানীগঞ্জে অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণের জন্য প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রস্তাবনা এসেছে। এই বিষয়ে আজ বিকেলে প্রকল্প পরিচালকের সঙ্গে কেরানীগঞ্জের বিসিক শিল্পনগরীতে বৈঠক হয়। তিনি বলেন, জমি অধিগ্রহণ অনেক দূরের কথা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তই গ্রহণ করা হয়নি। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এতে গ্রামবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কেরানীগঞ্জে তিন ফসলি জমি অধিগ্রহণ না করার দাবিতে কৃষকদের মানববন্ধন