বন্দরে ছিনতাইকারি সন্দেহে আবু বক্কর (২২) নামে এক যুবককে  আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত যুবক আবু বক্কর বন্দর উপজেলার ধামগড় ইউনিয়নের নয়ামাটি ভাংতি এলাকার অলি উল্ল্যাহ মিয়ার ছেলে।

আটককৃত যুবককে বুধবার (৬ আগস্ট) দুপুরে পুলিশ আইনের ৫৪ ধারায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত মঙ্গলবার (৫ আগস্ট)  রাতে ধামগড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই যুবককে আটক করে পুলিশ। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ছ নত ই

এছাড়াও পড়ুন:

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ আসাবুর বাহিনীর ২ সহযোগী আটক

সুন্দরবনে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ বনদস্যু আসাবুর বাহিনীর দুই সহযোগীকে আটক করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন, মোংলা। 

আটককৃতদের সংরক্ষণে থাকা ৩টি একনলা বন্দুক, ১০ রাউন্ড তাজা কার্তুজ, ৫ রাউন্ড ফাঁকা কার্তুজ এবং অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়। 

বুধবার (৬ আগস্ট) সকালে কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য জানান। এর আগে মঙ্গলবার বিকালে তাদেরকে আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- মো. বাদশা গাজী (৪৫) ও মেহেদী হাসান (২৭)। তারা খুলনা জেলার পাইকগাছা থানার বাসিন্দা।

কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, “গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) সুন্দরবনের দস্যু আসাবুর বাহিনীর সদস্যরা ডাকাতির উদ্দেশ্যে সুন্দরবনের শিবসা নদী সংলগ্ন শরবতখালী এলাকায় গমন করবে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে ওই এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। কোস্টগার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে দস্যুরা পালানোর চেষ্টা করে। তখন কোস্টগার্ড সদস্যরা ২ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। পরবর্তীতে ওই এলাকা তল্লাশি করে ৩টি একনলা বন্দুক, ১০ রাউন্ড তাজা কার্তুজ, ৫ রাউন্ড ফাঁকা কার্তুজ এবং অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামাদিসহ সুন্দরবনের কুখ্যাত ডাকাত আসাবুর বাহিনীর দুই সহযোগীকে আটক করা হয়।”

তিনি জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে আটক ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন ধরে কুখ্যাত ডাকাত আসাবুর বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতি এবং ডাকাত দলকে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও রসদ সরবরাহের মাধ্যমে সহযোগিতা করে আসছিল। সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত করতে কোস্ট গার্ড ভবিষ্যতেও এধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে বলে জানান তিনি।

ঢাকা/শহিদুল/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সুন্দরবনে অস্ত্রসহ আসাবুর বাহিনীর ২ সহযোগী আটক
  • বন্দরে ৭২ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক কারবারি আটক