বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অভিযোগে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানা পুলিশ। তাঁদের মধ্যে মোহাম্মদপুর থেকে ১২ জন এবং আদাবর থেকে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

মোহাম্মদপুর থানার বরাত দিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মঙ্গলবার দিনব্যাপী বিশেষ অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদপুর থানার বিভিন্ন স্থান থেকে ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মেহেদী হাসান (২৫), পলাশ (২৩), রানা সরকার (২৫), ইমন (২৪), ইসমাইল (২০), সাব্বির (২২), মোহাম্মদ আলী (২৯), ইশতিয়াক (২৪), আসিফ (২৪), জসীম উদ্দিন (২৫), সাইদুর (৪৪) ও নয়ন ইব্রাহিম খলিল (১৯)। তাঁদের কাছ থেকে দুটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।

আদাবর থানার বরাত দিয়ে বলা হয়, মঙ্গলবার আদাবর থানার বিভিন্ন এলাকা থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো.

নয়ন (১৯), মো. ওসমান ওরফে রুবেল (২০), মো. হাসান (১৯), মো. সজীব (১৮) ও মো. রাসেল (২৭)।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর ম হ ম মদপ র

এছাড়াও পড়ুন:

সার্ফ এক্সেলের নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর জামাল ভূঁইয়া

‘সার্ফ এক্সেল বাংলাদেশ’-এর নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়েছেন ফুটবল তারকা জামাল ভূঁইয়া। ব্রাজিলের ভিনিসিয়ুস জুনিয়র এবং ইংল্যান্ডের বুকায়ো সাকার পথ ধরে তিনিও সার্ফ এক্সেলের মুখ হয়ে উঠলেন।

৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সার্ফ এক্সেল ‘দাগ থেকে দারুণ কিছু’, এই বিশ্বাসে অটল। কারণ, দাগ মানে শিশুরা খেলছে, শিখছে এবং নিঃসংকোচে বেড়ে উঠছে পোশাকে দাগ লাগার ভয় ছাড়াই। জামাল ভূঁইয়ার জীবনযাত্রা, যাঁর প্রতিটি ধাপে আছে অক্লান্ত পরিশ্রম ও অদম্য মনোবল—এই ‘প্লে অন’ ভাবনার এক জীবন্ত উদাহরণ।

সার্ফ এক্সেল ও জামাল ভূঁইয়া একসঙ্গে বাংলাদেশের শিশুদের অনুপ্রাণিত করবে, তারা যেন খেলতে থাকে, শিখতে থাকে এবং কখনো থেমে না যায়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ