সোশ্যাল মিডিয়ায় নারী শিল্পীদের উদ্দেশ্যে অশ্লীল বার্তার ঘটনা নতুন নয়। বছরের শুরুতে শবনম ফারিয়ার ফেসবুক পোস্টে সাজিদা ফাউন্ডেশনের কর্মী রাকিবুল হাসান একটি আপত্তিকর মন্তব্য করেন। বিষয়টি নিয়ে তাৎক্ষণিক ফেসবুকে পোস্ট দেন ফারিয়া। ওই যুবকের মন্তব্যের স্ক্রিনশট ও প্রোফাইল ছবি শেয়ার করে প্রতিবাদ জানান তিনি। পরবর্তীতে চাকরি হারান সেই যুবক।

সেই ধারাবাহিকতায় এবার শোবিজের পরিচিত মুখ প্রসূন আজাদ ইনবক্সে আসা একটি অশ্লীল মেসেজের স্ক্রিনশট প্রকাশ করেছেন। মেসেজে তাকে উদ্দেশ্য করে তার শরীর নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করা হয়।

ফেসবুকে স্ক্রিনশটটি শেয়ার করে প্রসূন লিখেছেন, “আপনার মা বা বউকে বলেন দেখাতে। কোনো তফাৎ নাই, বিশ্বাস করেন। একই জিনিস। খালি রংটা হালকা চেইঞ্জ। যে চামড়া গালে দেখা যায়, একই চামড়া পাছায় থাকে। ট্রাস্ট মি।”

তার পোস্টে এক অনুরাগী মন্তব্য করেন, সেই ব্যক্তির নাম-পরিচয় ও কর্মস্থল প্রকাশ করুন।  জবাবে প্রসূন বলেন, “উচিত এটাই। কিন্তু এর লাইফ শেষ হয়ে যাবে ভাই। বাদ দেন।”

২০১২ সালে একটি রিয়েলিটি শোয়ের প্রথম রানারআপ হন প্রসূন আজাদ। এরপর অভিনয়ে নাম লেখান। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে বেশ সরব থাকলেও ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। বর্তমানে পর্দায় তেমন দেখা যায় না এই অভিনেত্রীকে। 

ঢাকা/রাহাত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রস ন

এছাড়াও পড়ুন:

ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রকল্পে অনিয়ম, দুদকের অভিযান

এক ব্যক্তির নামে একাধিক ও অস্তিত্ববিহীন অনেক প্রতিষ্ঠানের নামে বরাদ্দ দেখিয়ে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৌশলী আব্দুস সালামের কাছ থেকে প্রকল্পের নথিপত্র সংগ্রহ করে মাঠ-তদন্তে বের হয় দুদকের কর্মকর্তারা। 

আরো পড়ুন:

দুর্নীতি প্রতিরোধে দুদক-টিআইবির ৫ বছর মেয়াদি চুক্তি

বাগেরহাটের দুদক কর্মকর্তা আবুল হাশেম স্ট্যান্ড রিলিজ

ময়মনসিংহ দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক বুলু মিয়া  বলেন, ‘‘জেলা পরিষদের বিভিন্ন প্রকল্পে ৮৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে দুদক। তদন্তে সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা পরিষদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রাজস্ব বাজেটের জনস্বাস্থ্য উপখাতে ৪৭টি প্রকল্পে ৮৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এরমধ্যে সদর উপজেলার ভাবখালী ইউনিয়নে নেওয়া হয় ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৭টি প্রকল্প। একটি ইউনিয়নে জেলা পরিষদ থেকে এত বরাদ্দ কীভাবে গেল, এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

দুদকের অভিযান চলাকালে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কবীর হেসেন সরদারকে অফিসে পাওয়া যায়নি। 

ঢাকা/মিলন/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ