কোম্পানীগঞ্জের ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
Published: 14th, August 2025 GMT
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পূর্ব ইসলামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ভোরের দিকে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে। ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ছিল। ডিবি পুলিশ বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
আরো পড়ুন:
রংপুরে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৮ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
ফেনীতে সহকর্মীর বঁটির কোপে আনসার সদস্য আহত
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) সুজন চন্দ্র বলেন, “আগের একটি মামলায় ওয়ারেন্ট থাকায় আলমগীর হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। সকালে ডিবি পুলিশ তাকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা তাকে আদালতে পাঠাব।”
ঢাকা/নূর/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
রাজবাড়ীতে মির্জা ফখরুলের নামে কুরুচিপূর্ণ স্লোগান, বিএনপি নেতাকে নোটিশ
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্লোগান দেওয়ার অভিযোগে রাজবাড়ী পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আকমল হোসেন চৌধুরীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক লিয়াকত আলীর স্বাক্ষরে এ নোটিশ পাঠানো হয়।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে হবে। অন্যথায় তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নোটিশে বলা হয়, গতকাল বিকেল সোয়া পাঁচটার দিকে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড়-আহ্লাদিপুর রাজবাড়ী-ফরিদপুর সড়কে রাজবাড়ী-১ আসনের মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবিতে পৌর বিএনপির কিছু নেতা-কর্মী মিছিল শুরু করেন। সেখানে আকমল হোসেন চৌধুরী বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে নিয়ে ‘অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ স্লোগান’ দেন। এই স্লোগানের ভিডিও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ে এবং জেলা বিএনপির নজরে আসে।
নোটিশে আরও বলা হয়, পৌর বিএনপির দায়িত্বশীল নেতা হয়েও তিনি দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন এবং গুরুতরভাবে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। তাই নোটিশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ব্যাখ্যা না পেলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে আজ সোমবার দুপুরে রাজবাড়ী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক লিয়াকত আলী বলেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জবাব না পেলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।