হাসিনা তার বাবার হত্যার প্রতিশোধ নিতে এ দেশে এসেছিল: লক্ষ্মীপুরে এ্যানি
Published: 15th, August 2025 GMT
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘‘গত ১৭ বছর হাসিনা কাউকে ছাড় দেয়নি। মা-বোনদের পর্যন্ত নির্যাতন করেছে। কারণ দেশের প্রতি তার কোনো ভালোবাসা, দেশের মানুষের প্রতি দরদ কিছুই তার ছিল না। হাসিনা তার বাবার হত্যার প্রতিশোধ নিতে এ দেশে এসেছিল।’’
শুক্রবার (১৫ আগস্ট) লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির প্রতিনিধি নির্বাচনী সভায় তিনি এসব কথা বলেন। পূর্ব চরমনসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ সভার আয়োজন করা হয়।
এ্যানি বলেন, ‘‘১৫ আগস্ট শেখ মুজিবকে যারা হত্যা করেছে- সেই আলোচনার সুযোগ আজ তারা পায়নি, পাচ্ছে না। কারণ মানুষের মনে তারা দাগ কাটতে পারেনি। মানুষের হৃদয়ের আওয়ামী লীগ, শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা, শেখ মুজিব পরিবার নেই। ফ্যাসিস্ট বর্বর কায়দায়, জুলুম-নির্যাতন জঙ্গি শাসনের মধ্য দিয়ে তারা দেশটাকে পরিচালনা করেছিল স্বাধীনতার পর থেকে।’’
আরো পড়ুন:
সাতক্ষীরায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী বহিষ্কার
ইবিতে শিক্ষক-শিবির বিতণ্ডা: বিএনপিপন্থি শিক্ষক সংগঠনগুলোর নিন্দা
তিনি আরো বলেন, ‘‘ফ্যাসিবাদী শাসকের দল আওয়ামী লীগ। তাদের রাজনৈতিক দল বলা যায় না। স্বাধীনতার পর থেকে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দলে পরিণত হতে পারেনি।’’
তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নুরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, যুগ্ম-আহ্বায়ক হাসিবুর রহমান, জেলা আইনজীবী ফোরামের সভাপতি হাফিজুর রহমান, সদর (পূর্ব) উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাইন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক শাহ মো.
ঢাকা/লিটন/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ ব এনপ র
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে