৪নং ওয়ার্ড জিয়া সৈনিক দলের পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন ও পরিচিতি সভা
Published: 17th, August 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জিয়া সৈনিক দলের নাসিক ৪নং ওয়ার্ডে ৭৩ সদস্য বিশিষ্ট পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে নাসিক ৪নং ওয়ার্ডের আটি হাউজিং এলাকায় এ পরিচিতি সভার আয়োজন করা হয়।
নাসিক ৪নং ওয়ার্ডের জিয়া সৈনিক দলের সভাপতি মো.
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জিয়া সৈনিক দলের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সাধারণ সম্পাদক মো. সোলায়মান ভূঁইয়া, সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. জাকির হোসেন, সহ-সভাপতি আল আমিন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদাউস বিজয়, দপ্তর সম্পাদক ফরহাদ হোসাইন, নাসিক ১নং ওয়ার্ড জিয়া সৈনিক দলের সভাপতি ওমর ফারুক জয়, নাসিক ৭নং ওয়ার্ড জিয়া সৈনিক দলের সভাপতি সুমন খাঁন, নাসিক ৩নং ওয়ার্ড জিয়া সৈনিক দলের আহবায়ক আব্দুস সামাদ, নাসিক ২নং ওয়ার্ড জিয়া সৈনিক দলের আহবায়ক হাসেম।
নাসিক ৪নং ওয়ার্ড জিয়া সৈনিক দলের পূর্নাঙ্গ কমিটি অন্যান্য সদস্যরা হলেন, জাতীয়তাবাদী জিয়া সৈনিক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল মিয়া, মো. নাছির আরাফাত (বাবলু), মো. আল আমিন, মো. এরশাদ মিয়া, মো. সজিব, মো. হাসান মিয়া, কোচেন্দ্র সূত্রধর, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক মো. হানিফ, যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক মো. হারুন, সাঈদ আল মামুন, রবিউল ইসলাম, মো. জহিরুল ইসলাম, মো. শাহাবাজ মিয়া, মো. ইয়াসিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মমিন মিয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শফিকুল ইলাম, মো. আল আমিন-২, দপ্তর সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, সহ দপ্তর সম্পাদক মো. শামিম, প্রচার সম্পাদক আলী হোসেন, সহ-প্রচার সম্পাদক মো. শাহ-আলম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ছনিয়া আক্তার, সহ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মাকসুদা আক্তার, ফরিদা আক্তার, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্বাস, সহ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মো. আঃ রব, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন, সহ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক রজ্জব, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক নিতাই সরকার, যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক মো. আরিফ, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মো. রাব্বি, ত্রান ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. রাজিব, সহ ত্রান ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. বাপ্পি সরদার, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক তাইজুল ইসলাম, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. হাসান মিয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক মো. আমির হোসেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক মজিবুর রহমান, সদস্য-জিম এম সুমন মুন্সি, মো. আসাদুজ্জামান (মিন্টু প্রধান) মো. বাদল, আব্দুর রহমান, শহিদুল ইসলাম, ফারুক, হানিফ, হাফেজ বয়াতী, আব্দুস সালাম, আজিজুল ইসলাম, সানু মিয়া, আলমগীর, মনির হোসেন, নজরুল ইসলাম, শামীম, নুর ইসলাম, আবুল, আকাশ চৌধুরী, মমতাজ বেগম, জোসনা আক্তার, রাতুল মিয়া, আনিছা, আরিফ, বাবু বর্মণ, জসিম, শাহজাহান, রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর হোসেন সুমন, মাসুম মিয়া, জাকির হোসেন, জয়নাল মিয়া, কাউসার।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স ন ক দল র স স দ ধ রগঞ জ ল ইসল ম রহম ন সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
পরিবেশবান্ধব কারখানার সনদ পেল রাইদা কালেকশনস, পেয়েছে লিড প্লাটিনাম সনদ
বাংলাদেশের সোয়েটার শিল্প খাতে টেকসই উন্নয়ন, সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পানির ব্যবহার ও পরিবেশবান্ধব অবস্থানের কারণে লিড প্লাটিনাম সনদ অর্জন করেছে রাইদা কালেকশনস লিমিটেড। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সোয়েটার উৎপাদনকারী কারখানা ও লাবিব গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান।
সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে লাবিব গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই সনদ দেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রাইদা কালেকশনস লিমিটেডের পক্ষে লিড প্লাটিনাম সনদ গ্রহণ করেন লাবিব গ্রুপের অন্যতম পরিচালক শাজিয়া জাহীন আলমগীর। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন লাবিব গ্রুপের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীর, কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান সুলতানা জাহান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পঙ্কজ কুমার কর্মকার, রাইদা কালেকশনস লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজর (অব.) মো. মাযহারুল ইসলাম, মানব সম্পদ ও প্রশাসনের পরিচালক মেজর (অব.) মো. নাঈমুর রহমানসহ লাবিব গ্রুপ ও ইকো গ্রুপের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
এ নিয়ে লাবিব গ্রুপের তৃতীয় প্রতিষ্ঠান এই সনদ অর্জন করল। লাবিব গ্রুপের তৈরি পোশাক কারখানা, টেক্সটাইল, ব্যাংকিং, লিজিং, ইলেকট্রনিকস, আইটিসহ বেশ কিছু অঙ্গপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
বিশ্বের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি)। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউএসজিবিসি যে সনদ দেয়, সেটির নাম ‘লিড’। এই সনদ পেতে প্রতিটি প্রকল্পকে ইউএসজিবিসির তত্ত্বাবধানে স্থাপনা নির্মাণের কাজ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে সর্বোচ্চ মান রক্ষা করতে হয়।