কক্সবাজার বিমানবন্দরে অক্টোবরের মাঝামাঝি সীমিত পরিসরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিকী। 

আজ রবিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিকমানে উন্নীতকরণের কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

এয়ার ভাইস মার্শাল মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিকী বলেন, ‘‘আমরা আজকে বিমানবন্দরের দ্বিতীয় টার্মিনাল ও সমুদ্রে সম্প্রসারিত রানওয়ের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছি। তাতে মনে হয়েছে, আগামী অক্টোবরের মাঝামাঝি আংশিকভাবে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করা সম্ভব হবে।’’  

আরো পড়ুন:

শাহজালাল বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের নতুন নির্দেশনা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কেনার অর্ডার দিয়েছে বাংলাদেশ

চেয়ারম্যান বলেন, ‘‘কত শতাংশ কাজ শেষে তা বলা না গেলেও তবে মাঝামাঝি (চলাচল) শুরু করা সম্ভব। যার জন্য প্রস্তুতি শেষের পথে।’’  

এ সময় কক্সবাজার বিমানবন্দরের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ ইউনূছ ভুঁইয়া, বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক গোলাম মোর্তজা হাসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে চলতি বছরের জুলাই মাসের শেষের দিকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার ঘোষণা দিয়েছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান। 

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৯ হাজার ফুট দীর্ঘ রানওয়ে আরো ১ হাজার ৭০০ ফুট সম্প্রসারিত করে মোট ১০ হাজার ৭০০ ফুটে উন্নীত করা হয়েছে। সম্প্রসারিত অংশের মধ্যে ১ হাজার ৩০০ ফুট সাগরের পানির মধ্যে। এটি দেশের ইতিহাসে প্রথম সমুদ্রের মধ্যে ব্লক তৈরি করে নির্মিত রানওয়ে। প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭৯৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা পুরোপুরি অর্থায়ন করছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ। 

ঢাকা/তারেকুর/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ