টুঙ্গিপাড়ায় আ.লীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা সাবেক ইউপি সদস্যের
Published: 29th, September 2025 GMT
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক এক সদস্য।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টায় সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি।
আরো পড়ুন:
নীলফামারীতে গণঅধিকার পরিষদের শতাধিক নেতাকর্মীর পদত্যাগ
গোপালগঞ্জের আরো ২ আ.লীগ নেতার পদত্যাগ
পদত্যাগকারী রোমজেদ সিকদার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ডুমুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য। একই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ার জন্য সিভি জমা দিয়েছিলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে রোমজেদ সিকদার বলেছেন, আমি যেহেতু জনপ্রতিনিধি, তাই আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমার সমর্থকরা ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি করার জন্য একটি সিভি জমা দিয়েছিল। তবে, সেই কমিটি আর গঠন হয়নি। এর আগে আমি আওয়ামী লীগ বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের কোনো পদে ছিলাম না।
তিনি বলেন, আমি বহুদিন ধরে শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছি। তাই, কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত থাকতে চাই না। আমার অজান্তে যদি আওয়ামী লীগের কোনো পদ-পদবি থেকে থাকে, আমি সেগুলো থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দিচ্ছি।
এর আগে গত ১৩ আগস্ট ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নওশের ফকির ও একই ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী। ২১ আগস্ট একইভাবে উপজেলার ডুমুরিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রহমান সিকদার পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় এ নিয়ে মোট চারজন পদত্যাগ করলেন।
ঢাকা/বাদল/রফিক
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর পদত য গ আওয় ম ল গ আওয় ম উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে