যীশু খিস্টকে বিয়ে করে কুমারী থাকার শপথ নিচ্ছেন নারীরা
Published: 5th, October 2025 GMT
এখনও খিস্টান ধর্মের যেকোনো কুমারী নারী চাইলেই যীশুখ্রিস্টকে বিয়ে করতে পারেন। বিয়ের পরে গির্জায় শুয়ে কুমারী থাকার শপথ নিতে হয় সেসব নারীদের। তবে তাদের চার্চের গন্ডিতে আবদ্ধ থাকতে হয় না বা সিস্টারদের মতো পোশাকও পরতে হয় না। ওই সব নারী সমাজের আর দশজনের মতই জীবন যাপন করতে পারেন। চাকুরী-ব্যাবসা সব করতে পারেন।
নির্ধারিত কাজের পর এই সব নারীদের বেশিরভাগ সময় প্রার্থনায় ও স্রষ্টার সেবায় কাটাতে হয়। এরা নিয়মিত একজন বিশপের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন। মাত্র ৫০ বছরের কিছু সময় আগে ক্যাথলিক চার্চ- এরকম বিয়ের একটি প্রথা প্রকাশ্যে অনুমোদন দিয়েছে। যদিও শত শত বছর আগে ক্যাথলিক চার্চে কুমারী থাকার চর্চা ছিল। মধ্যযুগে এই প্রথা কমে গিয়েছিল।১৯৭১ সালে ভ্যাটিকান এরকম কুমারী থাকার প্রথাকে ধর্মীয় অনুমোদন দেয়।
আরো পড়ুন:
মাসে একবার সাক্ষাতের সুযোগ, আদালত প্রাঙ্গণে অশ্রুসিক্ত বাবার কোলে শিশু
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনা যুবক
যারা যীশু খ্রিষ্টকে বিয়ে করে কুমারী থাকার শপথ নেন, তারা পবিত্র কুমারী হিসেবে ঘোষিত হন। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে কনেকে গির্জার বেদির সামনে শুয়ে পড়তে হয়। যার অর্থ হলো- আমি নিজেকে উপহার হিসেবে স্রষ্টার কাছে সমর্পণ করছি, আজীবনের জন্য তাকে গ্রহণ করছি।
এমন পবিত্র কুমারীর সংখ্যা শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রেই ২৫৪ জন রয়েছেন। তাদের কেউ হয়তো পেশায় নার্স, কেউ একাউন্ট্যান্ট, কেউ ব্যবসা করেন, কেউ কাজ করেন দমকল কর্মী হিসেবে।
যারা নান বা সন্ন্যাসিনী, তাদের বেলায় নিয়ম হচ্ছে, যেদিন থেকে তারা চার্চে যোগ দিচ্ছেন, সেদিন থেকে তারা কৌমার্য রক্ষা করে চলবেন। কিন্তু ‘পবিত্র কুমারী’দের বেলায় নিয়ম হচ্ছে, তাদের জন্ম থেকেই কুমারী থাকতে হবে।
ভ্যাটিকান এই নিয়মে সংশোধন এনেছে। নতুন নিয়মে বলা হয়েছে, ‘‘এরকম থাকতে পারলে ভালো, কিন্তু পবিত্র কুমারীদের দলে যোগ দিতে গেলে এটা একেবারে অপরিহার্য তা নয়।’’
তথ্যসূত্র: বিবিসি
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
যীশু খিস্টকে বিয়ে করে কুমারী থাকার শপথ নিচ্ছেন নারীরা
এখনও খিস্টান ধর্মের যেকোনো কুমারী নারী চাইলেই যীশুখ্রিস্টকে বিয়ে করতে পারেন। বিয়ের পরে গির্জায় শুয়ে কুমারী থাকার শপথ নিতে হয় সেসব নারীদের। তবে তাদের চার্চের গন্ডিতে আবদ্ধ থাকতে হয় না বা সিস্টারদের মতো পোশাকও পরতে হয় না। ওই সব নারী সমাজের আর দশজনের মতই জীবন যাপন করতে পারেন। চাকুরী-ব্যাবসা সব করতে পারেন।
নির্ধারিত কাজের পর এই সব নারীদের বেশিরভাগ সময় প্রার্থনায় ও স্রষ্টার সেবায় কাটাতে হয়। এরা নিয়মিত একজন বিশপের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন। মাত্র ৫০ বছরের কিছু সময় আগে ক্যাথলিক চার্চ- এরকম বিয়ের একটি প্রথা প্রকাশ্যে অনুমোদন দিয়েছে। যদিও শত শত বছর আগে ক্যাথলিক চার্চে কুমারী থাকার চর্চা ছিল। মধ্যযুগে এই প্রথা কমে গিয়েছিল।১৯৭১ সালে ভ্যাটিকান এরকম কুমারী থাকার প্রথাকে ধর্মীয় অনুমোদন দেয়।
আরো পড়ুন:
মাসে একবার সাক্ষাতের সুযোগ, আদালত প্রাঙ্গণে অশ্রুসিক্ত বাবার কোলে শিশু
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনা যুবক
যারা যীশু খ্রিষ্টকে বিয়ে করে কুমারী থাকার শপথ নেন, তারা পবিত্র কুমারী হিসেবে ঘোষিত হন। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে কনেকে গির্জার বেদির সামনে শুয়ে পড়তে হয়। যার অর্থ হলো- আমি নিজেকে উপহার হিসেবে স্রষ্টার কাছে সমর্পণ করছি, আজীবনের জন্য তাকে গ্রহণ করছি।
এমন পবিত্র কুমারীর সংখ্যা শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রেই ২৫৪ জন রয়েছেন। তাদের কেউ হয়তো পেশায় নার্স, কেউ একাউন্ট্যান্ট, কেউ ব্যবসা করেন, কেউ কাজ করেন দমকল কর্মী হিসেবে।
যারা নান বা সন্ন্যাসিনী, তাদের বেলায় নিয়ম হচ্ছে, যেদিন থেকে তারা চার্চে যোগ দিচ্ছেন, সেদিন থেকে তারা কৌমার্য রক্ষা করে চলবেন। কিন্তু ‘পবিত্র কুমারী’দের বেলায় নিয়ম হচ্ছে, তাদের জন্ম থেকেই কুমারী থাকতে হবে।
ভ্যাটিকান এই নিয়মে সংশোধন এনেছে। নতুন নিয়মে বলা হয়েছে, ‘‘এরকম থাকতে পারলে ভালো, কিন্তু পবিত্র কুমারীদের দলে যোগ দিতে গেলে এটা একেবারে অপরিহার্য তা নয়।’’
তথ্যসূত্র: বিবিসি
ঢাকা/লিপি